ফকিরহাট (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
চলমান তাপপ্রবাহে বাগেরহাটের ফকিরহাটে বোরো ধান কাটার শ্রমিকসংকট দেখা দিয়েছে। মাঠে সোনালি ধান পাকতে শুরু করলেও শ্রমিকসংকট নিয়ে শঙ্কায় ছিলেন চাষিরা। এ সময় উপজেলার কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় ধান কাটার যন্ত্র কৃষকদের স্বস্তি এনে দিয়েছে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার ৮ হাজার ৪৭১ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। এর মধ্যে হাইব্রিড ৭ হাজার ৭৬৫ হেক্টর এবং উচ্চ ফলনশীল (উফশী) জাতের ধান রয়েছে ৭০৬ হেক্টর।
ইতিমধ্যে উপজেলার বিভিন্ন মাঠে যান্ত্রিকভাবে ধান কাটা ও মাড়াই শুরু হয়েছে। ফলে ঈদের ছুটি ও প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে শ্রমিকসংকট থাকার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে শুরু করেছেন কৃষকেরা। কৃষকের মাঠের ধান ঘরে তুলতে ব্যবহার করা হচ্ছে রিপার, থ্রেসার, কম্বাইন্ড হারভেস্টারসহ আধুনিক যন্ত্রপাতি। এসব যন্ত্রের ব্যবহারের ফলে কৃষকের কমেছে শ্রম ও খরচ, অপর দিকে বেড়েছে উৎপাদন। চলতি বোরো মৌসুমে এর সুফল পাচ্ছেন কৃষকেরা।
আজ বুধবার উপজেলার বেতাগা, লখপুর, বাহিরদিয়া, পিলজঙ্গ, মুলঘরসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বিভিন্ন জমিতে বোরো ধানের গোছায় হৃষ্টপুষ্ট ধান পেকে আছে। কৃষকেরা এসব ধান রিপার মেশিন দিয়ে কাটতে ব্যস্ত। সহজেই মাঠে ঢুকে এ যন্ত্র দিয়ে ধান কাটা ও পাজা দেওয়া যায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে। এটি ব্যবহারে উৎপাদন খরচ ৬০-৭০ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে বলে জানান কৃষকেরা।
এ ছাড়া যন্ত্রটি ব্যবহারের ফলে ৭০-৮২ শতাংশ সময় বাঁচে এবং ৭৫ শতাংশ কম শ্রমিকের প্রয়োজন হচ্ছে দাবি করেন বেতাগার চাকুলী গ্রামের কৃষক এনামুল শেখ, বিঘাই গ্রামের কৃষক বসন্ত বিশ্বাসসহ আরও অনেক কৃষক।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ সাখওয়াত হোসেন বলেন, কৃষিতে আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারের বিকল্প নেই। কৃষক ও কৃষির কল্যাণে কৃষি বিভাগ সেটাই করছে।
ফকিরহাট উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান স্বপন দাশ বলেন, কৃষি বিভাগের সহায়তায় যান্ত্রিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে স্মার্ট ফকিরহাটে স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচার বর্তমানে কৃষকদের একটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য। ফকিরহাটে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ শুরু হয়েছিল অরগানিক বেতাগা প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে। আজ তা পূর্ণাঙ্গ রূপ পাচ্ছে।
চলমান তাপপ্রবাহে বাগেরহাটের ফকিরহাটে বোরো ধান কাটার শ্রমিকসংকট দেখা দিয়েছে। মাঠে সোনালি ধান পাকতে শুরু করলেও শ্রমিকসংকট নিয়ে শঙ্কায় ছিলেন চাষিরা। এ সময় উপজেলার কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় ধান কাটার যন্ত্র কৃষকদের স্বস্তি এনে দিয়েছে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার ৮ হাজার ৪৭১ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। এর মধ্যে হাইব্রিড ৭ হাজার ৭৬৫ হেক্টর এবং উচ্চ ফলনশীল (উফশী) জাতের ধান রয়েছে ৭০৬ হেক্টর।
ইতিমধ্যে উপজেলার বিভিন্ন মাঠে যান্ত্রিকভাবে ধান কাটা ও মাড়াই শুরু হয়েছে। ফলে ঈদের ছুটি ও প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে শ্রমিকসংকট থাকার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে শুরু করেছেন কৃষকেরা। কৃষকের মাঠের ধান ঘরে তুলতে ব্যবহার করা হচ্ছে রিপার, থ্রেসার, কম্বাইন্ড হারভেস্টারসহ আধুনিক যন্ত্রপাতি। এসব যন্ত্রের ব্যবহারের ফলে কৃষকের কমেছে শ্রম ও খরচ, অপর দিকে বেড়েছে উৎপাদন। চলতি বোরো মৌসুমে এর সুফল পাচ্ছেন কৃষকেরা।
আজ বুধবার উপজেলার বেতাগা, লখপুর, বাহিরদিয়া, পিলজঙ্গ, মুলঘরসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বিভিন্ন জমিতে বোরো ধানের গোছায় হৃষ্টপুষ্ট ধান পেকে আছে। কৃষকেরা এসব ধান রিপার মেশিন দিয়ে কাটতে ব্যস্ত। সহজেই মাঠে ঢুকে এ যন্ত্র দিয়ে ধান কাটা ও পাজা দেওয়া যায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে। এটি ব্যবহারে উৎপাদন খরচ ৬০-৭০ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে বলে জানান কৃষকেরা।
এ ছাড়া যন্ত্রটি ব্যবহারের ফলে ৭০-৮২ শতাংশ সময় বাঁচে এবং ৭৫ শতাংশ কম শ্রমিকের প্রয়োজন হচ্ছে দাবি করেন বেতাগার চাকুলী গ্রামের কৃষক এনামুল শেখ, বিঘাই গ্রামের কৃষক বসন্ত বিশ্বাসসহ আরও অনেক কৃষক।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ সাখওয়াত হোসেন বলেন, কৃষিতে আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারের বিকল্প নেই। কৃষক ও কৃষির কল্যাণে কৃষি বিভাগ সেটাই করছে।
ফকিরহাট উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান স্বপন দাশ বলেন, কৃষি বিভাগের সহায়তায় যান্ত্রিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে স্মার্ট ফকিরহাটে স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচার বর্তমানে কৃষকদের একটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য। ফকিরহাটে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ শুরু হয়েছিল অরগানিক বেতাগা প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে। আজ তা পূর্ণাঙ্গ রূপ পাচ্ছে।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৩ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩০ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে