খুলনা প্রতিনিধি
গণপরিবহন বন্ধ, চলছে না লঞ্চও। বাধা উপেক্ষা করেই সমাবেশস্থলে আসতে শুরু করেছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। অনেকেই গতকাল রাত থেকে সমাবেশস্থলে অবস্থান করছেন। আবার অনেকেই শনিবার সকাল থেকে বালুভর্তি ট্রলারে, নৌকায়, সিএনজি অটোরিকশায়, মোটরসাইকেলে ও হেঁটে সমাবেশস্থলে আসতে শুরু করেছেন।
আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১০টার দিকে সমাবেশস্থলে গিয়ে দেখা যায়, মঞ্চ থেকে প্রায় এক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের উপচে পড়া ভিড়। কেউ ছবি তুলছেন, কেউ দল বেঁধে নানা স্লোগান দিচ্ছেন। মঞ্চ থেকে মাইকে বাজানো হচ্ছে দেশাত্মবোধক গান। কর্মীদের উজ্জীবিত রাখতে দেওয়া হচ্ছে নানা স্লোগান। দলে দলে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে আসছেন। হাতে রয়েছে বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড, ব্যানার।
খুলনা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব শফিকুল আলম তুহিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএনপির সমাবেশ যাতে সফল না হয়, এ কারণে আওয়ামী লীগ কয়েক দিন ধরেই নানাভাবে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু সব বাধা উপেক্ষা করে খুলনা বিভাগের সব জেলা থেকেই নেতা-কর্মীরা এসে উপস্থিত হয়েছেন। এটি বিএনপির সর্ববৃহৎ গণসমাবেশ হবে। এক দিন আগেই মানুষের উপস্থিতি এটাই প্রমাণ করছে।’
নগরের সোনালী ব্যাংক চত্বরে আজ শনিবার দুপুর ২টা থেকে শুরু হবে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ। জ্বালানি তেল, চাল, ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি; ভোলায় নুরে আলম, আব্দুর রহিম, নারায়ণগঞ্জে শাওন, মুন্সিগঞ্জে শহিদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যা, যশোরে আব্দুল আলিমকে আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক নির্মমভাবে হত্যা; বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং দেশব্যাপী দলীয় নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা-মামলার প্রতিবাদে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে খুলনায় এই সমাবেশ হচ্ছে। সমাবেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য দেবেন।
এদিকে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছে মানুষ। বাস-লঞ্চ বন্ধের মধ্যেই খুলনা নগরীর অন্যতম প্রবেশদ্বার রুপসা ফেরিঘাটও বন্ধ করা হয়েছে ২৪ ঘণ্টার জন্য।
বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, বিএনপির খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশকে বাধাগ্রস্ত করতে উদ্দেশ্যমূলকভাবে বাস-লঞ্চ ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়েছে।
নগর বিএনপির সদস্যসচিব শফিকুল আলম তুহিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশকে ব্যাহত করতে কৃত্রিম সংকট দেখিয়ে দুই দিনের পরিবহন ধর্মঘট যে উদ্দেশ্যে ডাকা হয়েছে, লঞ্চ ধর্মঘটও সেই উদ্দেশ্যে ডাকা হয়েছে। এটা একটা পরিষ্কার চক্রান্ত। কোনো বাধাই বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ রুদ্ধ করতে পারবে না।’
গত ১৫ অক্টোবর ময়মনসিংহে বিভাগীয় গণসমাবেশেও একই ঘটনা ঘটেছিল। ময়মনসিংহগামী দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধের কারণে সমাবেশে যেতে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।
গণপরিবহন বন্ধ, চলছে না লঞ্চও। বাধা উপেক্ষা করেই সমাবেশস্থলে আসতে শুরু করেছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। অনেকেই গতকাল রাত থেকে সমাবেশস্থলে অবস্থান করছেন। আবার অনেকেই শনিবার সকাল থেকে বালুভর্তি ট্রলারে, নৌকায়, সিএনজি অটোরিকশায়, মোটরসাইকেলে ও হেঁটে সমাবেশস্থলে আসতে শুরু করেছেন।
আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১০টার দিকে সমাবেশস্থলে গিয়ে দেখা যায়, মঞ্চ থেকে প্রায় এক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের উপচে পড়া ভিড়। কেউ ছবি তুলছেন, কেউ দল বেঁধে নানা স্লোগান দিচ্ছেন। মঞ্চ থেকে মাইকে বাজানো হচ্ছে দেশাত্মবোধক গান। কর্মীদের উজ্জীবিত রাখতে দেওয়া হচ্ছে নানা স্লোগান। দলে দলে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে আসছেন। হাতে রয়েছে বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড, ব্যানার।
খুলনা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব শফিকুল আলম তুহিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএনপির সমাবেশ যাতে সফল না হয়, এ কারণে আওয়ামী লীগ কয়েক দিন ধরেই নানাভাবে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু সব বাধা উপেক্ষা করে খুলনা বিভাগের সব জেলা থেকেই নেতা-কর্মীরা এসে উপস্থিত হয়েছেন। এটি বিএনপির সর্ববৃহৎ গণসমাবেশ হবে। এক দিন আগেই মানুষের উপস্থিতি এটাই প্রমাণ করছে।’
নগরের সোনালী ব্যাংক চত্বরে আজ শনিবার দুপুর ২টা থেকে শুরু হবে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ। জ্বালানি তেল, চাল, ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি; ভোলায় নুরে আলম, আব্দুর রহিম, নারায়ণগঞ্জে শাওন, মুন্সিগঞ্জে শহিদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যা, যশোরে আব্দুল আলিমকে আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক নির্মমভাবে হত্যা; বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং দেশব্যাপী দলীয় নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা-মামলার প্রতিবাদে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে খুলনায় এই সমাবেশ হচ্ছে। সমাবেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য দেবেন।
এদিকে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছে মানুষ। বাস-লঞ্চ বন্ধের মধ্যেই খুলনা নগরীর অন্যতম প্রবেশদ্বার রুপসা ফেরিঘাটও বন্ধ করা হয়েছে ২৪ ঘণ্টার জন্য।
বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, বিএনপির খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশকে বাধাগ্রস্ত করতে উদ্দেশ্যমূলকভাবে বাস-লঞ্চ ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়েছে।
নগর বিএনপির সদস্যসচিব শফিকুল আলম তুহিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশকে ব্যাহত করতে কৃত্রিম সংকট দেখিয়ে দুই দিনের পরিবহন ধর্মঘট যে উদ্দেশ্যে ডাকা হয়েছে, লঞ্চ ধর্মঘটও সেই উদ্দেশ্যে ডাকা হয়েছে। এটা একটা পরিষ্কার চক্রান্ত। কোনো বাধাই বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ রুদ্ধ করতে পারবে না।’
গত ১৫ অক্টোবর ময়মনসিংহে বিভাগীয় গণসমাবেশেও একই ঘটনা ঘটেছিল। ময়মনসিংহগামী দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধের কারণে সমাবেশে যেতে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয় ঝটিকা মিছিল করেছেন উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। একই সময়ে ফতুল্লায় মিছিলের প্রস্তুতির সময় সাতজনকে আটক করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর হাতিরঝিল মোড়ল গলিতে দুর্বৃত্তের গুলিতে আহত ৩৬ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল কর্মী আরিফ শিকদার (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
১ ঘণ্টা আগেবরগুনার তালতলীতে স্ত্রীকে তালাক দিয়ে দুধ দিয়ে গোসল করেছেন রেজাউল ইসলাম নামের এক যুবক। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসাধারণ ছুটি ঘোষণা করা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো তুসুকা জিনস লিমিটেড, তুসুকা ট্রাউজার্স লিমিটেড, তুসুকা ডেনিম লিমিডেট, তুসুকা প্রসেসিং লিমিটেড, তুসুকা ওয়াশিং লিমিটেড ও তুসুকা প্যাকেজিং লিমিটেড। নোটিশে বলা হয়, উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানের সব কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে, কারখানার...
১ ঘণ্টা আগে