খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা নগরীর আড়ংঘাটা থানাধীন গাইকুর এলাকা থেকে এক কিশোরকে হাত-পা-চোখ বাঁধা ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করে স্বজনেরা হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করেছে।
গতকাল সোমবার বিকেলের দিকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
নিহত ইউশাহ (১৭) আড়ংঘাটা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের খায়রুজ্জামান ববির ছেলে। সে একাদশ শ্রেণির ছাত্র ছিল। এ ঘটনায় আড়ংঘাটা থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
আড়ংঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাসান আল মামুন বলেন, ‘ঘটনাটি সোমবার বিকেলের। ওই দিন ছেলেটির বাবাসহ তাঁর স্বজনরা ছেলেটির গলায় ফাঁস লাগানো মৃতদেহ উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে আমরাও হাসপাতালে যাই। ছেলেটিকে দেখি। তার সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করি। এ ব্যাপারে সোমবার রাতেই আড়ংঘাটা থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ঘটনাটি রহস্যজনক। ছেলেটি আত্মহত্যা করলে তার হাত-পা বাঁধা থাকবে কেন? ইতিমধ্যে আমরা তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে এ প্রশ্নের উত্তর পেতে সহজ হবে। আমরা তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছি।’
পারিবারিক সূত্র জানায়, ইউশাহর মা-বাবা ঘটনার দিন বেলা ২টার দিকে দাওয়াত খাওয়ার উদ্দেশে বাড়ি থেকে বের হন। যাওয়ার সময় ছেলেকে মুরগির খাবার দেওয়ার জন্য বলে যান। তাঁরা দাওয়াত খেয়ে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ফিরে এসে বাড়ির গেটের দরজা বন্ধ পান। মূল গেট ভেঙে ভেতরে ঢোকার পর ছেলেকে ডাকাডাকি করতে থাকেন।
ডাকাডাকিতে ছেলের কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে তার বাবা জানালা দিয়ে পা বাঁধা, পেছনে হাত বাঁধা, চোখে গামছা, বাঁশের আড়ার সঙ্গে ছেলেকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। তাৎক্ষণিকভাবে ঘরের দরজা ভেঙে তাকে নামিয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত ইউশাহর বাবা খায়রুজ্জামান ববি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ছেলে সুইসাইড করেনি। কে বা কারা আমার ছেলেকে মেরে ফেলেছে।’
খুলনা নগরীর আড়ংঘাটা থানাধীন গাইকুর এলাকা থেকে এক কিশোরকে হাত-পা-চোখ বাঁধা ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করে স্বজনেরা হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করেছে।
গতকাল সোমবার বিকেলের দিকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
নিহত ইউশাহ (১৭) আড়ংঘাটা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের খায়রুজ্জামান ববির ছেলে। সে একাদশ শ্রেণির ছাত্র ছিল। এ ঘটনায় আড়ংঘাটা থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
আড়ংঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাসান আল মামুন বলেন, ‘ঘটনাটি সোমবার বিকেলের। ওই দিন ছেলেটির বাবাসহ তাঁর স্বজনরা ছেলেটির গলায় ফাঁস লাগানো মৃতদেহ উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে আমরাও হাসপাতালে যাই। ছেলেটিকে দেখি। তার সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করি। এ ব্যাপারে সোমবার রাতেই আড়ংঘাটা থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ঘটনাটি রহস্যজনক। ছেলেটি আত্মহত্যা করলে তার হাত-পা বাঁধা থাকবে কেন? ইতিমধ্যে আমরা তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে এ প্রশ্নের উত্তর পেতে সহজ হবে। আমরা তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছি।’
পারিবারিক সূত্র জানায়, ইউশাহর মা-বাবা ঘটনার দিন বেলা ২টার দিকে দাওয়াত খাওয়ার উদ্দেশে বাড়ি থেকে বের হন। যাওয়ার সময় ছেলেকে মুরগির খাবার দেওয়ার জন্য বলে যান। তাঁরা দাওয়াত খেয়ে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ফিরে এসে বাড়ির গেটের দরজা বন্ধ পান। মূল গেট ভেঙে ভেতরে ঢোকার পর ছেলেকে ডাকাডাকি করতে থাকেন।
ডাকাডাকিতে ছেলের কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে তার বাবা জানালা দিয়ে পা বাঁধা, পেছনে হাত বাঁধা, চোখে গামছা, বাঁশের আড়ার সঙ্গে ছেলেকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। তাৎক্ষণিকভাবে ঘরের দরজা ভেঙে তাকে নামিয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত ইউশাহর বাবা খায়রুজ্জামান ববি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ছেলে সুইসাইড করেনি। কে বা কারা আমার ছেলেকে মেরে ফেলেছে।’
মাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
৪ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
৩০ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
৩২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে