বাগেরহাট প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কারণে জানমালের ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কায় আশ্রয়কেন্দ্রে নির্ঘুম রাত কাটানোর পর বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ।
গতকাল সোমবার রাতের প্রথম ভাগে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং। প্রভাবে নোয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, কক্সবাজারসহ উপকূলের বিভিন্ন এলাকায় ৯ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হয়েছে। মধ্যরাত পর্যন্ত ভারী বর্ষণ ও ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অনেকের বসতবাড়ি। দেশের বিভিন্ন এলাকায় ৯ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
আজ মঙ্গলবার ভোরে ঘূর্ণিঝড়টি দুর্বল হয়ে নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ। ভোর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ি ফিরছে তারা।
বাগেরহাট জেলার ৩৪৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছিল ৭৩ হাজার ২০০ জন। আজ সকাল থেকে আবহাওয়া উজ্জ্বল থাকায় স্বস্তি ফিরে এসেছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।
শরণখোলার ফায়েল খায়ের আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা জিলবুনিয়া গ্রামের অনিল ঋষি বলেন, ‘ঘরের অবস্থা ভালো ছিল না। তাই রাতে আশ্রয়কেন্দ্রে ছিলাম। ছেলেমেয়ে নিয়ে শুধু মুড়ি ও চানাচুর খেয়ে রাত কাটিয়েছি। শুনেছিলাম ভালো খাবার দেওয়া হবে, কিন্তু কিছুই দেওয়া হয়নি।’
আবুল হোসেন হাওলাদার নামের আরেক ব্যক্তি বলেন, ‘বউ-বাচ্চা নিয়ে এসেছিলাম। সারা রাত ঘুমাতে পারিনি। খাবার খেয়েছি না খাওয়ার মতো। তার পরও সরকারি জায়গায় নিরাপদে থাকতে পেরেছি এটাই কম কিসে?’
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মো. আজিজুর রহমান বলেন, ‘জেলার ৩৪৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৭৩ হাজার ২০০ জন আশ্রয় নিয়েছে। ঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে আমরা কাজ শুরু করেছি। ক্ষতিগ্রস্তদের সরকারি নিয়ম অনুযায়ী সহযোগিতা করা হবে।’
শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিলন জাানান, উপজেলার সাউথখাল, খোন্তাকাটা, রায়েন্দা ও ধানসাগর ইউনিয়নে বিপুল পরিমাণ গাছ উপড়ে পড়েছে। বেশ কিছু কাঁচা ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। কোথাও কোনো মানুষের ক্ষতি হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কারণে জানমালের ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কায় আশ্রয়কেন্দ্রে নির্ঘুম রাত কাটানোর পর বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ।
গতকাল সোমবার রাতের প্রথম ভাগে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং। প্রভাবে নোয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, কক্সবাজারসহ উপকূলের বিভিন্ন এলাকায় ৯ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হয়েছে। মধ্যরাত পর্যন্ত ভারী বর্ষণ ও ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অনেকের বসতবাড়ি। দেশের বিভিন্ন এলাকায় ৯ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
আজ মঙ্গলবার ভোরে ঘূর্ণিঝড়টি দুর্বল হয়ে নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ। ভোর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ি ফিরছে তারা।
বাগেরহাট জেলার ৩৪৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছিল ৭৩ হাজার ২০০ জন। আজ সকাল থেকে আবহাওয়া উজ্জ্বল থাকায় স্বস্তি ফিরে এসেছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।
শরণখোলার ফায়েল খায়ের আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা জিলবুনিয়া গ্রামের অনিল ঋষি বলেন, ‘ঘরের অবস্থা ভালো ছিল না। তাই রাতে আশ্রয়কেন্দ্রে ছিলাম। ছেলেমেয়ে নিয়ে শুধু মুড়ি ও চানাচুর খেয়ে রাত কাটিয়েছি। শুনেছিলাম ভালো খাবার দেওয়া হবে, কিন্তু কিছুই দেওয়া হয়নি।’
আবুল হোসেন হাওলাদার নামের আরেক ব্যক্তি বলেন, ‘বউ-বাচ্চা নিয়ে এসেছিলাম। সারা রাত ঘুমাতে পারিনি। খাবার খেয়েছি না খাওয়ার মতো। তার পরও সরকারি জায়গায় নিরাপদে থাকতে পেরেছি এটাই কম কিসে?’
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মো. আজিজুর রহমান বলেন, ‘জেলার ৩৪৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৭৩ হাজার ২০০ জন আশ্রয় নিয়েছে। ঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে আমরা কাজ শুরু করেছি। ক্ষতিগ্রস্তদের সরকারি নিয়ম অনুযায়ী সহযোগিতা করা হবে।’
শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিলন জাানান, উপজেলার সাউথখাল, খোন্তাকাটা, রায়েন্দা ও ধানসাগর ইউনিয়নে বিপুল পরিমাণ গাছ উপড়ে পড়েছে। বেশ কিছু কাঁচা ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। কোথাও কোনো মানুষের ক্ষতি হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৪৪ মিনিট আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
১ ঘণ্টা আগে