বেনাপোল প্রতিনিধি
সড়ক পথে বেনাপোল বন্দর থেকে পদ্মা সেতু পাড়ি দিয়ে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের পর এবার ২ নভেম্বর থেকে এ রুটে যাত্রীরা পাবে রেলসেবা। নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্য ভ্রমণের সুযোগ পেয়ে খুশি দেশ-বিদেশি যাত্রীরা। যোগাযোগ খাতে সরকারের একের পর এক এমন উন্নয়ন ভবিষ্যতে মানুষের জীবনযাত্রা আরও সহজ করবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
গত বছরের ২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে ঢাকার সঙ্গে দেশের দক্ষিণ, পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলা যুক্ত হয়। সময় ও দূরত্ব কমে আসায় গত এক বছরে যোগাযোগ খাতে সুফল মেলে যাতায়াত ও বাণিজ্যে। এরই মধ্যে মানুষের জীবনযাত্রাকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিতে এবার পদ্মার সেতুতে চালু হচ্ছে রেলসেবা।
ইতিমধ্যে সেতুতে পরীক্ষামূলক রেল চলেছে। ২ নভেম্বর বেনাপোল এক্সপ্রেস রুট পরিবর্তন করে যমুনা সেতুর পরিবর্তে স্বপ্নের পদ্মা সেতু হয়ে যাবে ঢাকায়। প্রথম পর্যায়ে কেবল যাত্রীবাহী রেল চলাচলের সুবিধা হলেও পরে মিলবে রেলে পণ্য পরিবহন সেবা।
প্রাথমিক অবস্থায় সুন্দরবন, বেনাপোল এক্সপ্রেস ও মধুমতি ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে এ রুটে। বেনাপোল এক্সপ্রেস বেনাপোল থেকে ছেড়ে পদ্মা সেতু হয়ে যাবে ঢাকা।
এদিন ট্রেনটি বেনাপোল থেকে দুপুর ১টায় ছেড়ে ঢাকা পৌঁছানোর কথা রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে। অন্যদিকে ট্রেনটি আবার ঢাকা থেকে রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে ছেড়ে পর দিন বেনাপোল পৌঁছাবে সকাল ৭টা ২০ মিনিটে।
মধুমতি ট্রেন পদ্মা সেতু অতিক্রম করে ভাঙ্গা হয়ে যাবে রাজশাহী। আর সুন্দরবন যাবে পদ্মা সেতু হয়ে খুলনা। বেনাপোল থেকে ঢাকা স্নিগ্ধা চেয়ারের ক্ষেত্রে ভাড়া ৯২০ টাকা এবং এসি ১ হাজার ১০৪ টাকা, এসি বাথ ১ হাজার ৬৫৬ টাকা ও শোভন চেয়ারের যাত্রী প্রতি ৪৮৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
ভারত থেকে আসা বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী কবির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পদ্মা সেতু দিয়ে রেল চলাচলে সময় কম ও যাত্রা স্বাচ্ছন্দ্য হবে। এটি সরকারের যোগাযোগ খাতে আরেকটি বড় সাফল্য।’
ভারতীয় যাত্রী অভিজিত রায় জানান, ‘ভারতীয়দের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে পদ্মা সেতু। এবার রেলযাত্রায় নিরাপদের পাশাপাশি একসঙ্গে পদ্মার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগের সে স্বপ্ন পূরণ হবে জেনে ভালো লাগছে।’
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক সুলতান মাহামুদ বিপুল জানান, ব্যবসা-বাণিজ্য, চিকিৎসা ও উচ্চ শিক্ষা গ্রহণে প্রচুর পরিমাণে পাসপোর্টধারী বেনাপোল রুট দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াত করে। পদ্মা সেতুতে রেল সেবাসহ সরকারের একের পর এক উন্নয়ন কার্যক্রম দেশের অর্থনীতিকে ভবিষ্যতে আরও বেগবান করতে ভূমিকা রাখবে।
বেনাপোল রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান জানান, বর্তমানে বেনাপোল রেলস্টেশন থেকে ঢাকা-বেনাপোল রুটে বেনাপোল এক্সপ্রেস, খুলনা-কলকাতা রুটে বন্ধন এক্সপ্রেস ও খুলনা-বেনাপোল রুটে বেতনা এক্সপ্রেস সার্ভিস চালু রয়েছে। আগে বেনাপোল এক্সপ্রেস যমুনা সেতু হয়ে যেত ঢাকায়।
২ নভেম্বর পদ্মা পাড়ি দিয়ে বেনাপোল এক্সপ্রেস যাবে ঢাকায়। পদ্মার পাড়ির সুযোগে রেল ভ্রমণে যাত্রীর সংখ্যা সামনের দিনে আরও বাড়বে জানান তিনি। এ ছাড়া খুব শিগগিরই নড়াইল হয়ে রেল যাবে ঢাকায়। তখন ঢাকা-বেনাপোলের দূরত্ব ও সময় অর্ধেক কমে আসবে।
সড়ক পথে বেনাপোল বন্দর থেকে পদ্মা সেতু পাড়ি দিয়ে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের পর এবার ২ নভেম্বর থেকে এ রুটে যাত্রীরা পাবে রেলসেবা। নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্য ভ্রমণের সুযোগ পেয়ে খুশি দেশ-বিদেশি যাত্রীরা। যোগাযোগ খাতে সরকারের একের পর এক এমন উন্নয়ন ভবিষ্যতে মানুষের জীবনযাত্রা আরও সহজ করবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
গত বছরের ২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে ঢাকার সঙ্গে দেশের দক্ষিণ, পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলা যুক্ত হয়। সময় ও দূরত্ব কমে আসায় গত এক বছরে যোগাযোগ খাতে সুফল মেলে যাতায়াত ও বাণিজ্যে। এরই মধ্যে মানুষের জীবনযাত্রাকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিতে এবার পদ্মার সেতুতে চালু হচ্ছে রেলসেবা।
ইতিমধ্যে সেতুতে পরীক্ষামূলক রেল চলেছে। ২ নভেম্বর বেনাপোল এক্সপ্রেস রুট পরিবর্তন করে যমুনা সেতুর পরিবর্তে স্বপ্নের পদ্মা সেতু হয়ে যাবে ঢাকায়। প্রথম পর্যায়ে কেবল যাত্রীবাহী রেল চলাচলের সুবিধা হলেও পরে মিলবে রেলে পণ্য পরিবহন সেবা।
প্রাথমিক অবস্থায় সুন্দরবন, বেনাপোল এক্সপ্রেস ও মধুমতি ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে এ রুটে। বেনাপোল এক্সপ্রেস বেনাপোল থেকে ছেড়ে পদ্মা সেতু হয়ে যাবে ঢাকা।
এদিন ট্রেনটি বেনাপোল থেকে দুপুর ১টায় ছেড়ে ঢাকা পৌঁছানোর কথা রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে। অন্যদিকে ট্রেনটি আবার ঢাকা থেকে রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে ছেড়ে পর দিন বেনাপোল পৌঁছাবে সকাল ৭টা ২০ মিনিটে।
মধুমতি ট্রেন পদ্মা সেতু অতিক্রম করে ভাঙ্গা হয়ে যাবে রাজশাহী। আর সুন্দরবন যাবে পদ্মা সেতু হয়ে খুলনা। বেনাপোল থেকে ঢাকা স্নিগ্ধা চেয়ারের ক্ষেত্রে ভাড়া ৯২০ টাকা এবং এসি ১ হাজার ১০৪ টাকা, এসি বাথ ১ হাজার ৬৫৬ টাকা ও শোভন চেয়ারের যাত্রী প্রতি ৪৮৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
ভারত থেকে আসা বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী কবির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পদ্মা সেতু দিয়ে রেল চলাচলে সময় কম ও যাত্রা স্বাচ্ছন্দ্য হবে। এটি সরকারের যোগাযোগ খাতে আরেকটি বড় সাফল্য।’
ভারতীয় যাত্রী অভিজিত রায় জানান, ‘ভারতীয়দের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে পদ্মা সেতু। এবার রেলযাত্রায় নিরাপদের পাশাপাশি একসঙ্গে পদ্মার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগের সে স্বপ্ন পূরণ হবে জেনে ভালো লাগছে।’
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক সুলতান মাহামুদ বিপুল জানান, ব্যবসা-বাণিজ্য, চিকিৎসা ও উচ্চ শিক্ষা গ্রহণে প্রচুর পরিমাণে পাসপোর্টধারী বেনাপোল রুট দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াত করে। পদ্মা সেতুতে রেল সেবাসহ সরকারের একের পর এক উন্নয়ন কার্যক্রম দেশের অর্থনীতিকে ভবিষ্যতে আরও বেগবান করতে ভূমিকা রাখবে।
বেনাপোল রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান জানান, বর্তমানে বেনাপোল রেলস্টেশন থেকে ঢাকা-বেনাপোল রুটে বেনাপোল এক্সপ্রেস, খুলনা-কলকাতা রুটে বন্ধন এক্সপ্রেস ও খুলনা-বেনাপোল রুটে বেতনা এক্সপ্রেস সার্ভিস চালু রয়েছে। আগে বেনাপোল এক্সপ্রেস যমুনা সেতু হয়ে যেত ঢাকায়।
২ নভেম্বর পদ্মা পাড়ি দিয়ে বেনাপোল এক্সপ্রেস যাবে ঢাকায়। পদ্মার পাড়ির সুযোগে রেল ভ্রমণে যাত্রীর সংখ্যা সামনের দিনে আরও বাড়বে জানান তিনি। এ ছাড়া খুব শিগগিরই নড়াইল হয়ে রেল যাবে ঢাকায়। তখন ঢাকা-বেনাপোলের দূরত্ব ও সময় অর্ধেক কমে আসবে।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) নানা উন্নয়নকাজ একটি সংঘবদ্ধ চক্র (সিন্ডিকেট) দখল করে নিচ্ছে। পদ না থাকলেও বিএনপি নামধারী কয়েক নেতা করপোরেশনের লাখ লাখ টাকার কাজগুলো করেছে বলে অভিযোগ করেছে। এ নিয়ে গত মঙ্গলবারও দুই পক্ষে হাতাহাতি হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জে হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণকাজের নির্ধারিত সময়সীমা গতকাল শেষ হয়েছে। তবে কাজ শেষ করতে পারেনি পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। পাউবোর দাবি, জেলায় বাঁধের কাজ গড়ে ৮৮ শতাংশ শেষ হয়েছে। বাকি কাজ শেষ করতে আরও সাত
৭ ঘণ্টা আগেইজমা শোভা জর্দা কোম্পানি। দেশি এই জর্দা কোম্পানির মালিক মঞ্জু মিয়া। তিনি জেলার কয়েকজন প্রভাবশালী নেতার ঘনিষ্ঠজন। ২০২৩ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মঞ্জু মিয়া করিমগঞ্জ উপজেলার জাফরাবাদ ও কাদির জঙ্গল ইউনিয়নের মধ্যবর্তী দেওয়ানগঞ্জ বাজার সেতুর পশ্চিমে নরসুন্দা নদীর...
৭ ঘণ্টা আগেশুরুর মতো এবারের বইমেলার শেষ দিনটিও ছিল সাপ্তাহিক ছুটির দিন। গতকাল শুক্রবার তাই সকাল থেকে আসতে শুরু করেন দর্শনার্থীরা। শিশুপ্রহরে বাচ্চাদের দল এসেছিল পরিবারের সঙ্গে। ক্রমে বেলা বাড়তেই বড়দের ভিড় লেগে যায়। এক বছরের জন্য বিদায় নিচ্ছে বইমেলা, তাই ভিড় ছিল শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত।
৭ ঘণ্টা আগে