মেহেরপুর প্রতিনিধি
কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে ব্যস্ত মেহেরপুরের খামারীরা। বাজারে চাহিদা ছোট্ট ও মাঝারি মানের গরু। বড় গরুর চাহিদা কম। চিন্তার ভাজ খামারীদের কপালে। জেলায় ব্যবসায়ীদের আনাগোনাও কম। একদিকে গোখাদ্যের দাম বেশি অন্যদিকে বাজারে গরুর চাহিদা কম। সব মিলিয়ে বিপাকে খামারীরা।
সীমান্তবর্তী জেলা মেহেরপুর। এবার কোরবানিতে কাটাতার পেরিয়ে আসছে না কোন গরু। চাহিদার তুলনায় দ্বিগুন গরু পালন করেছে খামারীরা, যা এখনাকার চাহিদা মিটিয়ে চলে যাবে রাজধানী ঢাকা চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন জেলায়।
প্রাণি সম্পদ অফিসের তথ্যমতে, মেহেরপুরে কোরবানির জন্য চাহিদা ১৭ হাজার ৯শ ৭১ টি গরুর। প্রস্তুত করা হয়েছে ৫৩ হাজার ২শ ৯৭টি। তবে গরু পালন করে হতাশায় জেলার খামারীরা। এই যেমন মেহেরপুর শহরের হারুন অর রশীদ হিরা। তিনি তার দু’টি খামারে ৩৮টি গরু পালন করেছেন। এরমধ্যে ১২ টি বড় গরু রয়েছে, যার দাম সব ৫ লাখের উপরে। ১২টি ছোট্ট ও মাঝারি মানের গরু বিক্রি করতে পারলেও একটিও বড় গরু বিক্রি করতে পারেননি। বলছেন, বাইরের জেলার ব্যবসায়ীদের দেখা নেই। তার মতো জেলার অন্য খামারীদেরর অবস্থাও প্রায় একই।
হারুনুর রশিদ হিরা বলেন, কয়েক বছর ধরে গোখাদ্যের দাম বাড়তি। বেড়েছে বিচালি ও ঘাসের দাম। সব মিলিয়ে গরু পালনে খরচ বেড়েছে অনেক। অথচ কোরবানির সময় গরুর চাহিদা কম। বিক্রি করতে না পারলে আরো এক বছর লালন-পালন করতে হবে গরুগুলো। এতে খরচও বাড়বে।
সদর উপজেলার খামারি জিল্লুর রহমান জানান, এবার তার খামারে ৪০ এর অধিক গরু রয়েছে। ১০ থেকে ১২টি গরু বিক্রি করেছেন। তবে ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে এখন পর্যন্ত ব্যবসায়ীদের দেখা নেই। যারা আসছেন তারা এক থেকে আড়াই লাখ টাকা দামের গরুগুলো কিনছেন। দামও ভালোই দিচ্ছেন। তবে তিন লাখ টাকার বেশি দামের গরুর চাহিদা নেই বললেই চলে। হাটগুলোতে গরু তোলা হচ্ছে। কিন্ত হাটগুলো এখন পর্যন্ত তেমন একটা জমে ওঠেনি।
দুঃশ্চিন্তায় রয়েছেন ক্ষুদ্র খামারীরা। কারণ ক্ষুদ্র খামারীরা সাধারণত বড় গরু লালন পালন করে থাকেন। যা বাড়ি থেকেই বিক্রি করতে পারেন। গেল মৌসুমে এ সময়ে বাড়িতে লালন-পালন করা গরুগুলো বিক্রি হয়ে গিয়েছিলো। কিন্তু এবার এখন পর্যন্ত ক্রেতা সেভাবে না পাওয়ায় গরুগুলো বাড়িতেই রয়েছে।
সদর উপজেলার মদনাডাঙ্গার ক্ষুদ্র খামারী আকালী বলেন, `গত কোরবানির মৌসুমে দু’টি বড় গরু পালন করেছিলাম। ঈদের ২০ দিন আগে বিক্রি করে ফেলেছিলাম। চলতি মৌসুমে দু’টি গরু লালন পালন করেছি। যার এক একটির দাম তিন লাখ টাকার উপরে। ঈদের আরমাত্র কয়েকদিন বাকি আছে। অথচ ক্রেতার দেখা নেই। কোন ব্যবসায়ী এসে দাম বলেনি। এখন বাধ্য হয়ে হাটে তুলতে হবে।’
জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা সুব্রত কুমার ব্যানার্জি বলেন, `এবার বড় গরুর চাহিদা কম। তবে তিন লাখ টাকার কম দামের গরু বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে ছোট্ট ছোট্ট গরুগুলোর চাহিদা খুব বেশি। তবে গরুর বাজার তৈরিতে কাজ করছে প্রাণিসম্পদ বিভাগ। জেলায় জেলায় তৈরি করা হয়েছে অনালাই মার্কেট।’
কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে ব্যস্ত মেহেরপুরের খামারীরা। বাজারে চাহিদা ছোট্ট ও মাঝারি মানের গরু। বড় গরুর চাহিদা কম। চিন্তার ভাজ খামারীদের কপালে। জেলায় ব্যবসায়ীদের আনাগোনাও কম। একদিকে গোখাদ্যের দাম বেশি অন্যদিকে বাজারে গরুর চাহিদা কম। সব মিলিয়ে বিপাকে খামারীরা।
সীমান্তবর্তী জেলা মেহেরপুর। এবার কোরবানিতে কাটাতার পেরিয়ে আসছে না কোন গরু। চাহিদার তুলনায় দ্বিগুন গরু পালন করেছে খামারীরা, যা এখনাকার চাহিদা মিটিয়ে চলে যাবে রাজধানী ঢাকা চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন জেলায়।
প্রাণি সম্পদ অফিসের তথ্যমতে, মেহেরপুরে কোরবানির জন্য চাহিদা ১৭ হাজার ৯শ ৭১ টি গরুর। প্রস্তুত করা হয়েছে ৫৩ হাজার ২শ ৯৭টি। তবে গরু পালন করে হতাশায় জেলার খামারীরা। এই যেমন মেহেরপুর শহরের হারুন অর রশীদ হিরা। তিনি তার দু’টি খামারে ৩৮টি গরু পালন করেছেন। এরমধ্যে ১২ টি বড় গরু রয়েছে, যার দাম সব ৫ লাখের উপরে। ১২টি ছোট্ট ও মাঝারি মানের গরু বিক্রি করতে পারলেও একটিও বড় গরু বিক্রি করতে পারেননি। বলছেন, বাইরের জেলার ব্যবসায়ীদের দেখা নেই। তার মতো জেলার অন্য খামারীদেরর অবস্থাও প্রায় একই।
হারুনুর রশিদ হিরা বলেন, কয়েক বছর ধরে গোখাদ্যের দাম বাড়তি। বেড়েছে বিচালি ও ঘাসের দাম। সব মিলিয়ে গরু পালনে খরচ বেড়েছে অনেক। অথচ কোরবানির সময় গরুর চাহিদা কম। বিক্রি করতে না পারলে আরো এক বছর লালন-পালন করতে হবে গরুগুলো। এতে খরচও বাড়বে।
সদর উপজেলার খামারি জিল্লুর রহমান জানান, এবার তার খামারে ৪০ এর অধিক গরু রয়েছে। ১০ থেকে ১২টি গরু বিক্রি করেছেন। তবে ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে এখন পর্যন্ত ব্যবসায়ীদের দেখা নেই। যারা আসছেন তারা এক থেকে আড়াই লাখ টাকা দামের গরুগুলো কিনছেন। দামও ভালোই দিচ্ছেন। তবে তিন লাখ টাকার বেশি দামের গরুর চাহিদা নেই বললেই চলে। হাটগুলোতে গরু তোলা হচ্ছে। কিন্ত হাটগুলো এখন পর্যন্ত তেমন একটা জমে ওঠেনি।
দুঃশ্চিন্তায় রয়েছেন ক্ষুদ্র খামারীরা। কারণ ক্ষুদ্র খামারীরা সাধারণত বড় গরু লালন পালন করে থাকেন। যা বাড়ি থেকেই বিক্রি করতে পারেন। গেল মৌসুমে এ সময়ে বাড়িতে লালন-পালন করা গরুগুলো বিক্রি হয়ে গিয়েছিলো। কিন্তু এবার এখন পর্যন্ত ক্রেতা সেভাবে না পাওয়ায় গরুগুলো বাড়িতেই রয়েছে।
সদর উপজেলার মদনাডাঙ্গার ক্ষুদ্র খামারী আকালী বলেন, `গত কোরবানির মৌসুমে দু’টি বড় গরু পালন করেছিলাম। ঈদের ২০ দিন আগে বিক্রি করে ফেলেছিলাম। চলতি মৌসুমে দু’টি গরু লালন পালন করেছি। যার এক একটির দাম তিন লাখ টাকার উপরে। ঈদের আরমাত্র কয়েকদিন বাকি আছে। অথচ ক্রেতার দেখা নেই। কোন ব্যবসায়ী এসে দাম বলেনি। এখন বাধ্য হয়ে হাটে তুলতে হবে।’
জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা সুব্রত কুমার ব্যানার্জি বলেন, `এবার বড় গরুর চাহিদা কম। তবে তিন লাখ টাকার কম দামের গরু বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে ছোট্ট ছোট্ট গরুগুলোর চাহিদা খুব বেশি। তবে গরুর বাজার তৈরিতে কাজ করছে প্রাণিসম্পদ বিভাগ। জেলায় জেলায় তৈরি করা হয়েছে অনালাই মার্কেট।’
রাজধানীর মগবাজার এলাকার আলোচিত ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার চারজনকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার (৩০ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইসরাত জেনিফার জেরিন তাঁদের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন। সকাল বেলা চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে এক তরুণের ব্যাগ ছিনতাইয়ের ফুটেজ ভাইরাল হলে তা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা
২৫ মিনিট আগেহায়দার সিকদার গরুগুলো দেখভাল করছিলেন। স্থানীয়দের সন্দেহ হলে তারা তাকে আটক করে পুলিশে খবর দেয়।
৩৯ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগর সীমান্ত দিয়ে নারী-শিশুসহ আরও ১০ বাংলাদেশি নাগরিককে পুশ ইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে জীবননগরের বেনীপুর সীমান্ত দিয়ে তাদের বাংলাদেশে পাঠানো হয়।
৪১ মিনিট আগেতারা কী নির্বাচিত সরকার, তাদের কী জনগণের ম্যান্ডেট আছে? এই যে উপদেষ্টারা আছেন, নিরাপত্তা উপদেষ্টা তো বাংলাদেশের নাগরিক-ই না, বিদেশি নাগরিক, তারা কীভাবে দেশ চালাবে? জনগণের আন্দোলনে তাদের (উপদেষ্টাদের) কী ভূমিকা? জনগণ কী চায়, তারা কীভাবে বুঝবে।
৪৩ মিনিট আগে