মো. রুবায়েত হোসেন রুবেল, খুবি
আজ ২৫ নভেম্বর খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) দিবস। এ বছর প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষা কার্যক্রমের ৩৪ বছর পূর্ণ করে ৩৫ বছরে পদার্পণ করছে। এমন মুহূর্তে এসে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পাওয়া নতুন বাংলাদেশে খুবিকে নব আবহে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের আপামর মানুষের দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পর ১৯৮৭ সালের ৪ জানুয়ারি খুবি প্রতিষ্ঠাসংক্রান্ত সরকারি সিদ্ধান্ত গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়। এরপর ১৯৮৯ সালের ৯ মার্চ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, ১৯৯০ সালের জুলাইয়ে জাতীয় সংসদে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস এবং ১৯৯০-৯১ শিক্ষাবর্ষে ৪টি ডিসিপ্লিন বা বিভাগে ৮০ ছাত্র-ছাত্রীকে ভর্তি করা হয়। একই বছরের ২৫ নভেম্বর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া শিক্ষা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। তখন থেকে প্রতিবছর ২৫ নভেম্বর খুবি দিবস হিসেবে উৎসবমুখর পরিবেশে পালিত হয়ে আসছে। বর্তমানে এখানে ২৯টি ডিসিপ্লিনে ৮ হাজারের অধিক শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশে নতুন আবহে গড়ে উঠবে প্রাণের খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়। এটি হবে একটি ইমপ্যাক্টফুল বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে যে গবেষণাগুলো হবে, তা দেশের উন্নয়নে এবং বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ভূমিকা রাখবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এমনভাবে দক্ষ হয়ে উঠবে, তারা যেখানে যে কাজই করুক—তারা তাদের একটি গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করতে সক্ষম হবে।’
উপাচার্য জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসন এমনভাবে পরিচালিত হবে, যেন তা সমাজ এবং জাতির টেকসই উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে। বর্তমান প্রশাসনের গতিশীলতা দিয়ে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে ইমপ্যাক্টফুল বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করতে উপাচার্য সবার সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।
এবার জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগে অর্জিত নতুন দেশে ভিন্ন আলোকে উদ্যাপিত হবে খুবি দিবস। দিবস যথাযথভাবে উদ্যাপনের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সকালে শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ, ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা এবং মুক্তমঞ্চে ডিসিপ্লিনগুলোর গত বছরের অর্জন ও আগামী বছরের পরিকল্পনা উপস্থাপনার ডিসপ্লে বোর্ড স্থাপন।
এ ছাড়া কেককাটা, আলোচনা সভা, মুক্তমঞ্চে গত বছরের কৃতিত্ব অর্জনকারী শিক্ষার্থী ও সংগঠনগুলোকে সম্মাননা জানানো, বাদ জোহর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে দোয়া মাহফিল ও সুবিধাজনক সময়ে মন্দিরে প্রার্থনা এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
দিবসটি উপলক্ষে ক্যাম্পাসের প্রধান ফটক, রাস্তা, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ প্রশাসনিক ভবন, উপাচার্যের বাসভবন, ক্যাফেটেরিয়া, লাইব্রেরি ভবন, একাডেমিক ভবন ও হলগুলোতে আলোকসজ্জা করা হয়েছে।
আজ ২৫ নভেম্বর খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) দিবস। এ বছর প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষা কার্যক্রমের ৩৪ বছর পূর্ণ করে ৩৫ বছরে পদার্পণ করছে। এমন মুহূর্তে এসে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পাওয়া নতুন বাংলাদেশে খুবিকে নব আবহে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের আপামর মানুষের দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পর ১৯৮৭ সালের ৪ জানুয়ারি খুবি প্রতিষ্ঠাসংক্রান্ত সরকারি সিদ্ধান্ত গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়। এরপর ১৯৮৯ সালের ৯ মার্চ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, ১৯৯০ সালের জুলাইয়ে জাতীয় সংসদে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস এবং ১৯৯০-৯১ শিক্ষাবর্ষে ৪টি ডিসিপ্লিন বা বিভাগে ৮০ ছাত্র-ছাত্রীকে ভর্তি করা হয়। একই বছরের ২৫ নভেম্বর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া শিক্ষা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। তখন থেকে প্রতিবছর ২৫ নভেম্বর খুবি দিবস হিসেবে উৎসবমুখর পরিবেশে পালিত হয়ে আসছে। বর্তমানে এখানে ২৯টি ডিসিপ্লিনে ৮ হাজারের অধিক শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশে নতুন আবহে গড়ে উঠবে প্রাণের খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়। এটি হবে একটি ইমপ্যাক্টফুল বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে যে গবেষণাগুলো হবে, তা দেশের উন্নয়নে এবং বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ভূমিকা রাখবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এমনভাবে দক্ষ হয়ে উঠবে, তারা যেখানে যে কাজই করুক—তারা তাদের একটি গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করতে সক্ষম হবে।’
উপাচার্য জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসন এমনভাবে পরিচালিত হবে, যেন তা সমাজ এবং জাতির টেকসই উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে। বর্তমান প্রশাসনের গতিশীলতা দিয়ে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে ইমপ্যাক্টফুল বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করতে উপাচার্য সবার সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।
এবার জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগে অর্জিত নতুন দেশে ভিন্ন আলোকে উদ্যাপিত হবে খুবি দিবস। দিবস যথাযথভাবে উদ্যাপনের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সকালে শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ, ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা এবং মুক্তমঞ্চে ডিসিপ্লিনগুলোর গত বছরের অর্জন ও আগামী বছরের পরিকল্পনা উপস্থাপনার ডিসপ্লে বোর্ড স্থাপন।
এ ছাড়া কেককাটা, আলোচনা সভা, মুক্তমঞ্চে গত বছরের কৃতিত্ব অর্জনকারী শিক্ষার্থী ও সংগঠনগুলোকে সম্মাননা জানানো, বাদ জোহর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে দোয়া মাহফিল ও সুবিধাজনক সময়ে মন্দিরে প্রার্থনা এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
দিবসটি উপলক্ষে ক্যাম্পাসের প্রধান ফটক, রাস্তা, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ প্রশাসনিক ভবন, উপাচার্যের বাসভবন, ক্যাফেটেরিয়া, লাইব্রেরি ভবন, একাডেমিক ভবন ও হলগুলোতে আলোকসজ্জা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশে চাঁদপুর জেলা থেকে লঞ্চ ও বাসে যোগ দিয়েছে প্রায় ৩০ হাজার নেতা-কর্মী। শনিবার (১৯ জুলাই) ভোর সাড়ে ৬টায় চাঁদপুর লঞ্চঘাট থেকে ছেড়ে যায় দুটি বিলাসবহুল লঞ্চ।
১৬ মিনিট আগেশুক্রবার রাত ১১টার দিকে গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মুহম্মদ কামরুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘শনিবার সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে।’
৩৩ মিনিট আগেময়মনসিংহ মহানগর জামায়াতের আমীর মাওলানা কামরুল আহসান এমরুল বলেন, সমাবেশ সফল করতে ময়মনসিংহ থেকে ট্রেনে করে ৫ হাজার নেতাকর্মী ঢাকার উদ্দেশ্যে যাচ্ছি। দেশের শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি আগামী নির্বাচনের সঠিক বার্তা আসবে সমাবেশ থেকে।
১ ঘণ্টা আগেপালিয়ে যাওয়া ৮২৬ বন্দীর মধ্যে জেলা প্রশাসনের বিভিন্ন প্রচারণায় সাড়া দিয়ে আদালতে আত্মসমর্পণ করেন ৬৪৬ বন্দী। পলাতক থাকা বাকী ১৮০ জন বন্দীর মধ্যে গ্রেপ্তার করা হয় ৫৮ জনকে। এখনও পলাতক রয়েছেন আরও ১২২ জন। লুট হওয়া ৮৫টি অস্ত্রের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৫১টি অস্ত্র উদ্ধার হলেও হদিস মেলেনি ৩৪টি অস্ত্রের।
২ ঘণ্টা আগে