চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গা ভিক্টোরিয়া জুবিলি (ভি.জে) উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা চলাকালে শিক্ষককে থাপ্পড় মারা সেই ছাত্রকে শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে (সংশোধনাগার) পাঠিয়েছে আদালত। আজ মঙ্গলবার জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুসরাত জেরিন এ আদেশ দেন। এর আগে সে আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করে।
আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট আবু তালেব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালতে হাজির হয়ে ওই ছাত্র জামিনের আবেদন করলে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে শিশুটিকে সংশোধনাগারে (যশোর শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র) পাঠিয়েছে।’
এর আগে গত রোববার ভিক্টোরিয়া জুবিলি (ভি.জে) সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ে এসএসসির নির্বাচনী পরীক্ষা চলাকালে শ্রেণিকক্ষে উপস্থিত শিক্ষককে থাপ্পড় মারে ওই ছাত্র। অভিযোগ উঠেছে, পরীক্ষার হলে বিশৃঙ্খলা ও অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে ওই ছাত্রের খাতা কেড়ে নেন শিক্ষক। এ নিয়ে তর্কাতর্কির একপর্যায়ে শিক্ষককে থাপ্পড় মারে ছাত্রটি।
এ ঘটনায় শিক্ষকদের পক্ষে সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সেখ সফিয়ার রহমান। অভিযোগটি পুলিশ মামলা হিসেবে রুজু করে আমলে নেয়। এ ছাড়া ঘটনার তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জেলা প্রশাসন।
প্রধান শিক্ষক সেখ সফিয়ার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরীক্ষা চলাকালীন ওই শিক্ষার্থী পরীক্ষার নিয়মকানুন যথাযথভাবে মানছিল না। যে কারণে ভুক্তভোগী শিক্ষক তার খাতাটি নিয়ে নেন এবং বসতে বলেন। কিন্তু ওই শিক্ষার্থী শিক্ষকের ওপর চড়াও হয় এবং একপর্যায়ে থাপ্পড় মারে। ভুক্তভোগী লিখিতভাবে বিচারের আবেদন করেছেন। তাঁর আবেদন এবং সিসিটিভি ফুটেজ সহকারে বিদ্যালয়ের সভাপতির পরামর্শে আমরা একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাব্বুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি কর্মচারীকে কর্তব্য পালনে বাধাদান, আক্রমণ, অপরাধমূলক বল প্রয়োগ এবং আঘাতসহ ভয়ভীতি প্রদানের অপরাধে ৩৩২,৩৫৩ ও ৫০৬ ধারায় মামলাটি রেকর্ড করা হয়েছে।
এদিকে আজও (মঙ্গলবার) অভিযুক্ত ছাত্রের শাস্তির দাবি জানিয়ে বিদ্যালয়ের বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করেছে। এ সময় শিক্ষার্থীরা চুয়াডাঙ্গা-জীবননগর সড়কে অবস্থান নিলে যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলে, ‘এ ধরনের সামাজিক অবক্ষয়ের ঘটনা আর যেন না ঘটে। এই ধরনের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। সামাজিকভাবে আমরা এত নিচে নেমে গেছি, এটা থেকে উত্তরণ দরকার। আমরা এই ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
চুয়াডাঙ্গা ভিক্টোরিয়া জুবিলি (ভি.জে) উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা চলাকালে শিক্ষককে থাপ্পড় মারা সেই ছাত্রকে শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে (সংশোধনাগার) পাঠিয়েছে আদালত। আজ মঙ্গলবার জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুসরাত জেরিন এ আদেশ দেন। এর আগে সে আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করে।
আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট আবু তালেব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালতে হাজির হয়ে ওই ছাত্র জামিনের আবেদন করলে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে শিশুটিকে সংশোধনাগারে (যশোর শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র) পাঠিয়েছে।’
এর আগে গত রোববার ভিক্টোরিয়া জুবিলি (ভি.জে) সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ে এসএসসির নির্বাচনী পরীক্ষা চলাকালে শ্রেণিকক্ষে উপস্থিত শিক্ষককে থাপ্পড় মারে ওই ছাত্র। অভিযোগ উঠেছে, পরীক্ষার হলে বিশৃঙ্খলা ও অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে ওই ছাত্রের খাতা কেড়ে নেন শিক্ষক। এ নিয়ে তর্কাতর্কির একপর্যায়ে শিক্ষককে থাপ্পড় মারে ছাত্রটি।
এ ঘটনায় শিক্ষকদের পক্ষে সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সেখ সফিয়ার রহমান। অভিযোগটি পুলিশ মামলা হিসেবে রুজু করে আমলে নেয়। এ ছাড়া ঘটনার তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জেলা প্রশাসন।
প্রধান শিক্ষক সেখ সফিয়ার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরীক্ষা চলাকালীন ওই শিক্ষার্থী পরীক্ষার নিয়মকানুন যথাযথভাবে মানছিল না। যে কারণে ভুক্তভোগী শিক্ষক তার খাতাটি নিয়ে নেন এবং বসতে বলেন। কিন্তু ওই শিক্ষার্থী শিক্ষকের ওপর চড়াও হয় এবং একপর্যায়ে থাপ্পড় মারে। ভুক্তভোগী লিখিতভাবে বিচারের আবেদন করেছেন। তাঁর আবেদন এবং সিসিটিভি ফুটেজ সহকারে বিদ্যালয়ের সভাপতির পরামর্শে আমরা একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাব্বুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি কর্মচারীকে কর্তব্য পালনে বাধাদান, আক্রমণ, অপরাধমূলক বল প্রয়োগ এবং আঘাতসহ ভয়ভীতি প্রদানের অপরাধে ৩৩২,৩৫৩ ও ৫০৬ ধারায় মামলাটি রেকর্ড করা হয়েছে।
এদিকে আজও (মঙ্গলবার) অভিযুক্ত ছাত্রের শাস্তির দাবি জানিয়ে বিদ্যালয়ের বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করেছে। এ সময় শিক্ষার্থীরা চুয়াডাঙ্গা-জীবননগর সড়কে অবস্থান নিলে যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলে, ‘এ ধরনের সামাজিক অবক্ষয়ের ঘটনা আর যেন না ঘটে। এই ধরনের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। সামাজিকভাবে আমরা এত নিচে নেমে গেছি, এটা থেকে উত্তরণ দরকার। আমরা এই ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
চট্টগ্রাম নগরে আবর্জনার স্তূপ থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম আবুল হাশেম হাছু (৬০)। আজ সোমবার দুপুরে নগরের চন্দনপুরা এলাকার বাকলিয়ায় আবর্জনার স্তূপ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তিনি একই এলাকার পশ্চিম গলির বাসিন্দা।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী হালিমা মোহাম্মদ (১৮)। এবার তার এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা ছিল। ঈদুল আজহায় বাড়িতে বেড়াতে এসে বাবা বাবুল আহমেদ বাবুর (৬০) সঙ্গে পুকুরে নেমেছিল সাঁতার শিখতে। কিন্তু হালিমার সাঁতার শেখা আর হয়নি। বাবার হাত ফসকে ডুবে মারা যায়।
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারী জেলা শহরে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ একটি প্রাইভেট কার (ঢাকা মেট্রো-ঘ ১১-৮২২৩) আটক করেছে যৌথ বাহিনী। গতকাল রোববার (৮ জুন) রাত সাড়ে ১০টার দিকে শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে যৌথ বাহিনীর চেকপোস্ট পরিচালনার সময় কারটি জব্দ করা হয়। তবে, গাড়ির চালক দ্রুত পালিয়ে যাওয়ায় তাঁকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে আসে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র আরিয়ান। সোমবার চাচা নাছির উদ্দীন ভাতিজা আরিয়ানকে সাঁতার শিখাতে নিয়ে যান বাড়ির পুকুরে। সাঁতার শেখানোর একপর্যায়ে হাত থেকে ভাতিজা ছুটে ডুবে যায়। ভাতিজাকে খুঁজতে গিয়ে পানির
২ ঘণ্টা আগে