কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের কেশবপুরে পানিতে ১০৪ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পৌরসভাসহ উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের ১ হাজার ৩০ পরিবারের ৪০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। বৃষ্টি ও নদ-নদীর পানি উপচে এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এ সংকট নিরসনে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে শহরের ত্রিমোহিনী মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জনতার উদ্যোগে জলাবদ্ধতা নিরসনে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, কেশবপুর শহরের চারানি বাজার, কাঁচা বাজার ও আড়ত, গম পট্টিসহ একাধিক সড়ক তলিয়ে গেছে। এলাকার বিভিন্ন টিউবওয়েল পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় সুপেয় পানির সংকট দেখা দিয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয় উপজেলার ১০৪টি গ্রাম প্লাবিত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ইতিমধ্যে প্লাবিত এলাকার মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিতে শুরু করেছেন।
এদিকে পানিবন্দী এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বৃহস্পতিবার খোঁজাখালি খালের মধ্যকুল স্লুইসগেট উপচে সড়কের ওপর দিয়ে পানি উজানে ঢুকছে। বিভিন্ন এলাকার মানুষ পানিবন্দী হয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। পানির মধ্য দিয়েই দৈনন্দিন কাজ করতে হচ্ছে তাদের। কেশবপুর সদর ইউনিয়নের ব্যাসডাঙ্গা গ্রামটি বন্যার কারণে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
কেশবপুর পৌরসভার মধ্যকুল এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, কৃষক বাবলু রহমান পানির ভেতর দিয়ে গরুকে খাওয়ানোর জন্য বিচালি নিয়ে উঁচু স্থানে যাচ্ছেন।
ভোগতী নোনাডাঙ্গা এলাকার মোহাম্মদ পলাশ বলেন, তাদের এলাকার অর্ধশতাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। ঘরের ভেতর পানি ঢুকে পড়ায় অনেকেই উঁচু স্থানে আশ্রয় নিয়েছেন। পানির ভেতর দিয়ে যাতায়াতের ফলে শুরু হয়েছে পানিবাহিত রোগ।
কেশবপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান প্রভাষক আলাউদ্দীন বলেন, তার ইউনিয়নের ১১টি গ্রামই বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। ব্যাসডাঙ্গা গ্রামটি বন্যার কারণে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
কেশবপুর পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন বলেন, পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় বন্যার পানি ঢুকে পড়েছে। এতে মানুষ ভোগান্তিতে রয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের অফিস সহকারী নিয়াজ মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, কেশবপুর পৌরসভা ও ১১টি ইউনিয়নের ১০৪টি গ্রাম প্লাবিত হয়ে ১ হাজার ৩০ পরিবারের ৪০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। ইতিমধ্যে কেশবপুর সরকারি পাইলট উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, মূলগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও আলতাপোল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বন্যা কবলিত মানুষেরা আশ্রয় নিয়েছেন।
যশোরের কেশবপুরে পানিতে ১০৪ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পৌরসভাসহ উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের ১ হাজার ৩০ পরিবারের ৪০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। বৃষ্টি ও নদ-নদীর পানি উপচে এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এ সংকট নিরসনে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে শহরের ত্রিমোহিনী মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জনতার উদ্যোগে জলাবদ্ধতা নিরসনে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, কেশবপুর শহরের চারানি বাজার, কাঁচা বাজার ও আড়ত, গম পট্টিসহ একাধিক সড়ক তলিয়ে গেছে। এলাকার বিভিন্ন টিউবওয়েল পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় সুপেয় পানির সংকট দেখা দিয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয় উপজেলার ১০৪টি গ্রাম প্লাবিত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ইতিমধ্যে প্লাবিত এলাকার মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিতে শুরু করেছেন।
এদিকে পানিবন্দী এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বৃহস্পতিবার খোঁজাখালি খালের মধ্যকুল স্লুইসগেট উপচে সড়কের ওপর দিয়ে পানি উজানে ঢুকছে। বিভিন্ন এলাকার মানুষ পানিবন্দী হয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। পানির মধ্য দিয়েই দৈনন্দিন কাজ করতে হচ্ছে তাদের। কেশবপুর সদর ইউনিয়নের ব্যাসডাঙ্গা গ্রামটি বন্যার কারণে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
কেশবপুর পৌরসভার মধ্যকুল এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, কৃষক বাবলু রহমান পানির ভেতর দিয়ে গরুকে খাওয়ানোর জন্য বিচালি নিয়ে উঁচু স্থানে যাচ্ছেন।
ভোগতী নোনাডাঙ্গা এলাকার মোহাম্মদ পলাশ বলেন, তাদের এলাকার অর্ধশতাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। ঘরের ভেতর পানি ঢুকে পড়ায় অনেকেই উঁচু স্থানে আশ্রয় নিয়েছেন। পানির ভেতর দিয়ে যাতায়াতের ফলে শুরু হয়েছে পানিবাহিত রোগ।
কেশবপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান প্রভাষক আলাউদ্দীন বলেন, তার ইউনিয়নের ১১টি গ্রামই বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। ব্যাসডাঙ্গা গ্রামটি বন্যার কারণে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
কেশবপুর পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন বলেন, পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় বন্যার পানি ঢুকে পড়েছে। এতে মানুষ ভোগান্তিতে রয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের অফিস সহকারী নিয়াজ মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, কেশবপুর পৌরসভা ও ১১টি ইউনিয়নের ১০৪টি গ্রাম প্লাবিত হয়ে ১ হাজার ৩০ পরিবারের ৪০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। ইতিমধ্যে কেশবপুর সরকারি পাইলট উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, মূলগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও আলতাপোল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বন্যা কবলিত মানুষেরা আশ্রয় নিয়েছেন।
র্যাব-৭ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মনোয়ারার বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। র্যাব সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে কয়েকজন দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। পরে মনোয়ারাকে আটক করা হয়। তাঁর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, ঘরের বারান্দার খাটের নিচে রাখা একটি ব্যাগ থেকে স্কচটেপ মোড়ানো অবস্থায় এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
৪ মিনিট আগেমনতলা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পরিদর্শক মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘‘সকালে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। কিভাবে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।’’
৭ মিনিট আগেপ্রতারণার এমন ঘটনা ঘটেছে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায়। এলাকাটি রাজশাহীর বাঘা উপজেলার ঠিক বিপরীতে, পদ্মা নদীর ওপারে। প্রতারক কুলসুম খাতুন স্বামীর সঙ্গে ওই এলাকায় গিয়ে তার নাম জানিয়েছিলেন ‘মুনিয়া’।
৮ মিনিট আগেবুধবার (১৬ জুলাই) বিকেল চারটায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কার্যালয়ে দুজন সহকারী শিক্ষকের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এছাড়া ধারালো অস্ত্র কুন্তি দিয়ে আঘাত করায় ভীতিকর অবস্থা তৈরি হয়। এসময় প্রাণনাশের হুমকিও দেওয়া হয় শিক্ষককে। এ ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) কটিয়াদি শিক্ষা অফিস ও কটিয়াদি থানাতে লিখিত অভিযোগ...
১৬ মিনিট আগে