গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনীর বাজারগুলোয় উঠতে শুরু করেছে মধু মাসের রসালো ফল লিচু। তবে লিচু বাজারে এলেও এগুলো এখনো পরিপূর্ণ পরিপক্ব না। দাম ভালো থাকায় কাঁচা লিচুই বাজারে তুলছেন ব্যবসায়ীরা। এতে লাভবান হচ্ছে গাছ মালিক ও ব্যবসায়ীরা আর ঠকছেন ক্রেতারা। লিচুগুলো পরিপক্ব না হওয়ায় আসল স্বাদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ভোক্তারা। এদিকে এই অপরিপক্ব লিচু না খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে কৃষি অফিস। গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেছেন, কিছুদিন পরে লিচু তোলা হলে এটির প্রকৃত স্বাদ পাওয়া যাবে।
স্থানীয়রা জানান, পরিপক্ব হওয়ার আগেই লিচু বাজারে আসায় ফলের প্রকৃত স্বাদ পাওয়া যাচ্ছে না। আর কিছুদিন পর যে লিচু বাজারে আসবে, সেগুলোয় প্রকৃত স্বাদ পাওয়া যাবে। দাম বেশি পাওয়ার আশায় অপরিপক্ব লিচু বাজারে না তোলাই ভালো। এখন গাংনীর বাজারগুলোতে লিচু পাওয়া যাচ্ছে। তবে তা দামে চড়া, স্বাদে টক।
বাজারে লিচু কিনতে আসা শাহারুল ইসলাম বলেন, ‘বাজারে নতুন ফল এসেছে। তাই ছেলেমেয়েদের জন্য কিনছি। যদিও একটু স্বাদ কম। আরও কিছুদিন গাছে থাকলে লিচু পুষ্ট হতো, স্বাদও পাওয়া যেত। কিছু লোভী বাগানমালিক এ অপরিপক্ব লিচু ব্যবসায়ীদের কাছে বেচে দিচ্ছে। আর এতে ব্যবসায়ী ও বাগানমালিক লাভবান হলেও ক্রেতারা ঠকছেন।’
বাজারে লিচু কিনতে আসা সাঈদ আহমেদ বলেন, বাজারে প্রকারভেদে লিচুর দাম এবার একটু চড়া। ৮০টি লিচুর দাম নিচ্ছে ৩০০ টাকা। প্রতি পিস হিসাবে যার দাম আসছে ৩ টাকা ৭৫ পয়সা। মৌসুমি ফল হিসেবে ক্রেতারা বেশি দামেই লিচু কিনছেন। তিনি বলেন, ‘বেশি লিচু নেওয়ার ইচ্ছে ছিল। তবে টক ও তুলনামূলক আঠির আকার বড় হওয়ায় আর পোকার সমস্যা থাকায় বেশি কেনা হয়নি।’
উপজেলার ঝোড়াঘাট গ্রামের লিচুচাষি লিটন মালিথা বলেন, ‘গত বছরের তুলনায় গাছে লিচু একেবারেই কম এসেছে। গত বছর লিচুর বাগান বেচে ছিলাম ৫০ হাজার টাকায়। এবার মাত্র ১০ হাজার টাকায় বাগান বেচেছি। এ বছর অনেক লোকসান হলো।’ তিনি আরও বলেন, ‘রোদের তাপে গাছ থেকে লিচু ঝরে পড়েছিল। গাছের গোড়ায় পানি দিয়েও তেমন একটা ফল পাওয়া যায়নি। আবার যেগুলো গাছে আছে, তা আবার আকারে ছোট।’
দেবীপুর বাজারের লিচু ব্যবসায়ী মজনুল হক বলেন, ‘এখন লিচুর দাম ভালো। তাই লিচু বেচে দিচ্ছেন বাগানমালিকেরা। আর এই লিচুর একটু স্বাদ কম। বাজারে পরিপূর্ণ লিচু আসতে এখনো কিছুদিন লাগবে। বাজারে যে লিচু বিক্রি করছি, সেই লিচুর ধরন অনুযায়ী ৮০টির দাম পড়ছে ৩০০ টাকা।’
গাংনী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি বছর গাংনী উপজেলায় ১২৫ হেক্টর জমিতে লিচুর চাষ করা হয়েছে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, লিচুর গুণগত মান ধরে রাখার জন্য আরও কিছুদিন পর বাজারজাত করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে কৃষকদের। অপরিপক্ব লিচু খেলে ভোক্তরা লিচুর পুষ্টিগুণ পাবে না। লিচুর স্বাদ থেকেও বঞ্চিত হবে। তিনি আরও বলেন, পরিপক্ব লিচু বাজারে আসতে এখনো কিছুদিন সময় লাগবে।
মেহেরপুরের গাংনীর বাজারগুলোয় উঠতে শুরু করেছে মধু মাসের রসালো ফল লিচু। তবে লিচু বাজারে এলেও এগুলো এখনো পরিপূর্ণ পরিপক্ব না। দাম ভালো থাকায় কাঁচা লিচুই বাজারে তুলছেন ব্যবসায়ীরা। এতে লাভবান হচ্ছে গাছ মালিক ও ব্যবসায়ীরা আর ঠকছেন ক্রেতারা। লিচুগুলো পরিপক্ব না হওয়ায় আসল স্বাদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ভোক্তারা। এদিকে এই অপরিপক্ব লিচু না খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে কৃষি অফিস। গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেছেন, কিছুদিন পরে লিচু তোলা হলে এটির প্রকৃত স্বাদ পাওয়া যাবে।
স্থানীয়রা জানান, পরিপক্ব হওয়ার আগেই লিচু বাজারে আসায় ফলের প্রকৃত স্বাদ পাওয়া যাচ্ছে না। আর কিছুদিন পর যে লিচু বাজারে আসবে, সেগুলোয় প্রকৃত স্বাদ পাওয়া যাবে। দাম বেশি পাওয়ার আশায় অপরিপক্ব লিচু বাজারে না তোলাই ভালো। এখন গাংনীর বাজারগুলোতে লিচু পাওয়া যাচ্ছে। তবে তা দামে চড়া, স্বাদে টক।
বাজারে লিচু কিনতে আসা শাহারুল ইসলাম বলেন, ‘বাজারে নতুন ফল এসেছে। তাই ছেলেমেয়েদের জন্য কিনছি। যদিও একটু স্বাদ কম। আরও কিছুদিন গাছে থাকলে লিচু পুষ্ট হতো, স্বাদও পাওয়া যেত। কিছু লোভী বাগানমালিক এ অপরিপক্ব লিচু ব্যবসায়ীদের কাছে বেচে দিচ্ছে। আর এতে ব্যবসায়ী ও বাগানমালিক লাভবান হলেও ক্রেতারা ঠকছেন।’
বাজারে লিচু কিনতে আসা সাঈদ আহমেদ বলেন, বাজারে প্রকারভেদে লিচুর দাম এবার একটু চড়া। ৮০টি লিচুর দাম নিচ্ছে ৩০০ টাকা। প্রতি পিস হিসাবে যার দাম আসছে ৩ টাকা ৭৫ পয়সা। মৌসুমি ফল হিসেবে ক্রেতারা বেশি দামেই লিচু কিনছেন। তিনি বলেন, ‘বেশি লিচু নেওয়ার ইচ্ছে ছিল। তবে টক ও তুলনামূলক আঠির আকার বড় হওয়ায় আর পোকার সমস্যা থাকায় বেশি কেনা হয়নি।’
উপজেলার ঝোড়াঘাট গ্রামের লিচুচাষি লিটন মালিথা বলেন, ‘গত বছরের তুলনায় গাছে লিচু একেবারেই কম এসেছে। গত বছর লিচুর বাগান বেচে ছিলাম ৫০ হাজার টাকায়। এবার মাত্র ১০ হাজার টাকায় বাগান বেচেছি। এ বছর অনেক লোকসান হলো।’ তিনি আরও বলেন, ‘রোদের তাপে গাছ থেকে লিচু ঝরে পড়েছিল। গাছের গোড়ায় পানি দিয়েও তেমন একটা ফল পাওয়া যায়নি। আবার যেগুলো গাছে আছে, তা আবার আকারে ছোট।’
দেবীপুর বাজারের লিচু ব্যবসায়ী মজনুল হক বলেন, ‘এখন লিচুর দাম ভালো। তাই লিচু বেচে দিচ্ছেন বাগানমালিকেরা। আর এই লিচুর একটু স্বাদ কম। বাজারে পরিপূর্ণ লিচু আসতে এখনো কিছুদিন লাগবে। বাজারে যে লিচু বিক্রি করছি, সেই লিচুর ধরন অনুযায়ী ৮০টির দাম পড়ছে ৩০০ টাকা।’
গাংনী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি বছর গাংনী উপজেলায় ১২৫ হেক্টর জমিতে লিচুর চাষ করা হয়েছে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, লিচুর গুণগত মান ধরে রাখার জন্য আরও কিছুদিন পর বাজারজাত করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে কৃষকদের। অপরিপক্ব লিচু খেলে ভোক্তরা লিচুর পুষ্টিগুণ পাবে না। লিচুর স্বাদ থেকেও বঞ্চিত হবে। তিনি আরও বলেন, পরিপক্ব লিচু বাজারে আসতে এখনো কিছুদিন সময় লাগবে।
স্থানীয়রা জানান, লোহার রিংয়ের সঙ্গে মিহি সুতো দিয়ে তৈরি এই জালে আটকা পড়ে শুধু মাছ নয়, শামুক-ঝিনুক, ব্যাঙ, কাঁকড়া, সাপ, কুচিয়াসহ বহু জলজ প্রাণি মারা যাচ্ছে। ফলে মিঠাপানির মাছসহ জীববৈচিত্র্য ভয়াবহ সংকটে পড়েছে।
৪৪ মিনিট আগেআওয়ামী লীগের আমলে রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলামবিদ্বেষ হয়েছে উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, এই রাষ্ট্রে ইসলামের পক্ষে কেউ দাঁড়ালেই তার বিরুদ্ধে জঙ্গি ট্যাগ দেওয়া হয়েছে, মৌলবাদী ট্যাগ দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ নিজেরা বলে অসাম্প্রদায়িক, নিজেরা বলে তারা ধর্মনিরপেক্ষ।
১ ঘণ্টা আগেনিহত তরুণীর নাম আরফা বেগম (১৮)। তিনি মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের বারইয়াপাড়া গ্রামের মোক্তার আহমদের মেয়ে। আহত ব্যক্তিদের নাম তাৎক্ষণিক জানা সম্ভব হয়নি। তাঁদের চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি।
৬ ঘণ্টা আগে