কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার বলেছেন, বনজীবীদের মানসিক উন্নতির দরকার আছে। সুন্দরবনের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে হবে। তাঁদের বিকল্প কর্মসংস্থানে যুক্ত হতে হবে।
আজ শুক্রবার কাশিয়াবাদ স্টেশন চত্বরে বাঘ সংরক্ষণ প্রকল্পের আয়োজনে ভিটিআরটি ও সিপিজি সদস্যদের অংশগ্রহণে বাঘ সংরক্ষণে সমন্বয়ে সচেতনতা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এ কথা বলেন।
বনজীবীদের উদ্দেশে উপমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সারা দেশ উন্নত হচ্ছে, আপনারা কেন এখনো জেলে থাকবেন? পেশা বদলাতে হবে, সন্তানদের মানুষ করতে হবে। অনেক কিছু করার মতো কাজ রয়েছে। সেসব পেশায় নিয়োজিত হতে হবে।’
উপমন্ত্রী বলেন, ‘সুন্দরবনকে ভালোবাসতে হলে প্রতিটি গাছ ও প্রাণীকে ভালোবাসতে হবে। বাঘ সুন্দরবন সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাঘ রক্ষা করতে হবে। বন্য শূকর ও হরিণ পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকলে বাঘ এলাকায় আসে না। বাঘ খাদ্যের অভাব না হলে বন ছেড়ে লোকালয়ে আসে না। বাঘ সুরক্ষায় আমাদের এগিয়ে আসতে হবে।’
খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক মিহির কুমার দে এতে সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কয়রা-পাইকগাছার সংসদ সদস্য মো. আক্তারুজ্জামান বাবু।
এতে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের ডিএফও ড. আবু নাসের মোহসীন হোসেন। কাশিয়াবাদ স্টেশন কর্মকর্তা নির্মল কুমার মণ্ডল ও বানিয়াখালী স্টেশন কর্মকর্তা মো. আবু সাঈদ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন কয়রা উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম, সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের ডিএফও কাজী মুহা. নুরুল করিম, খুলনা ডি-সার্কেলের সিনিয়র পুলিশ সুপার মো. সাইফুল ইসলাম, খুলনা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক এ জেড এম হাছানুর রহমান, কয়রা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান, কয়রা সদর ইউপি চেয়ারম্যান এস এম বাহারুল ইসলাম, মহারাজপুর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. ইউছুফ আলী, নলিয়ান স্টেশন কর্মকর্তা মো. তানজিলুর রহমান প্রমুখ।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার বলেছেন, বনজীবীদের মানসিক উন্নতির দরকার আছে। সুন্দরবনের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে হবে। তাঁদের বিকল্প কর্মসংস্থানে যুক্ত হতে হবে।
আজ শুক্রবার কাশিয়াবাদ স্টেশন চত্বরে বাঘ সংরক্ষণ প্রকল্পের আয়োজনে ভিটিআরটি ও সিপিজি সদস্যদের অংশগ্রহণে বাঘ সংরক্ষণে সমন্বয়ে সচেতনতা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এ কথা বলেন।
বনজীবীদের উদ্দেশে উপমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সারা দেশ উন্নত হচ্ছে, আপনারা কেন এখনো জেলে থাকবেন? পেশা বদলাতে হবে, সন্তানদের মানুষ করতে হবে। অনেক কিছু করার মতো কাজ রয়েছে। সেসব পেশায় নিয়োজিত হতে হবে।’
উপমন্ত্রী বলেন, ‘সুন্দরবনকে ভালোবাসতে হলে প্রতিটি গাছ ও প্রাণীকে ভালোবাসতে হবে। বাঘ সুন্দরবন সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাঘ রক্ষা করতে হবে। বন্য শূকর ও হরিণ পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকলে বাঘ এলাকায় আসে না। বাঘ খাদ্যের অভাব না হলে বন ছেড়ে লোকালয়ে আসে না। বাঘ সুরক্ষায় আমাদের এগিয়ে আসতে হবে।’
খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক মিহির কুমার দে এতে সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কয়রা-পাইকগাছার সংসদ সদস্য মো. আক্তারুজ্জামান বাবু।
এতে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের ডিএফও ড. আবু নাসের মোহসীন হোসেন। কাশিয়াবাদ স্টেশন কর্মকর্তা নির্মল কুমার মণ্ডল ও বানিয়াখালী স্টেশন কর্মকর্তা মো. আবু সাঈদ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন কয়রা উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম, সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের ডিএফও কাজী মুহা. নুরুল করিম, খুলনা ডি-সার্কেলের সিনিয়র পুলিশ সুপার মো. সাইফুল ইসলাম, খুলনা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক এ জেড এম হাছানুর রহমান, কয়রা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান, কয়রা সদর ইউপি চেয়ারম্যান এস এম বাহারুল ইসলাম, মহারাজপুর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. ইউছুফ আলী, নলিয়ান স্টেশন কর্মকর্তা মো. তানজিলুর রহমান প্রমুখ।
স্থানীয়রা জানান, লোহার রিংয়ের সঙ্গে মিহি সুতো দিয়ে তৈরি এই জালে আটকা পড়ে শুধু মাছ নয়, শামুক-ঝিনুক, ব্যাঙ, কাঁকড়া, সাপ, কুচিয়াসহ বহু জলজ প্রাণি মারা যাচ্ছে। ফলে মিঠাপানির মাছসহ জীববৈচিত্র্য ভয়াবহ সংকটে পড়েছে।
৩৯ মিনিট আগেআওয়ামী লীগের আমলে রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলামবিদ্বেষ হয়েছে উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, এই রাষ্ট্রে ইসলামের পক্ষে কেউ দাঁড়ালেই তার বিরুদ্ধে জঙ্গি ট্যাগ দেওয়া হয়েছে, মৌলবাদী ট্যাগ দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ নিজেরা বলে অসাম্প্রদায়িক, নিজেরা বলে তারা ধর্মনিরপেক্ষ।
৪৪ মিনিট আগেনিহত তরুণীর নাম আরফা বেগম (১৮)। তিনি মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের বারইয়াপাড়া গ্রামের মোক্তার আহমদের মেয়ে। আহত ব্যক্তিদের নাম তাৎক্ষণিক জানা সম্ভব হয়নি। তাঁদের চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি।
৬ ঘণ্টা আগে