চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গায় নানাকে হত্যা মামলায় নাতনির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার বিকেলে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক জিয়া হায়দার আসামির উপস্থিতিতে ওই রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত নারীকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে; অনাদায়ে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ঘোষণা করেন আদালত। একই মামলায় অপর আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট বেলাল হোসেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তরুণীর নাম—কামনা খাতুন (২২)। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার বেলগাছি গ্রামের কামাল হোসেনের মেয়ে।
খালাসপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন—রাশেদ আলী। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার গাইদঘাট গ্রামের আবু সাঈদের ছেলে।
আদালতের নথি ও মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০২১ সালের ২৯ নভেম্বর মধ্যরাতে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার বেলগাছি গ্রামে নিজ বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলেন শামসুল শেখ। এ সময় তার ঘাড়ে বিষাক্ত ইনজেকশন পুশ করা হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে তাঁকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে একদিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। পরে শামসুল শেখের ছেলে রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় নাতনি কামনা খাতুনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
দণ্ডপ্রাপ্ত কামনা খাতুন ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে তিনি জানান, তিনি রাশেদ নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। সেই সম্পর্কের কথা জেনে যায় তার নানা। এ কারণে তার নানা বকাঝকাও করেন। পরে ঘুমন্ত নানার ঘাড়ে ইনজেকশনের মাধ্যমে কীটনাশক পুশ করেন কামনা।
মামলাটি তদন্ত শেষে ২০২২ সালের ২০ জুলাই কামনা খাতুন ও রাশেদ আলীকে অভিযুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চুয়াডাঙ্গা সদর থানার তৎকালীন পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবু সাঈদ।
আইনজীবী বেলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কামনা খাতুন তাঁর প্রেমিক রাশেদ আলীকে জড়িয়ে করে ১৬৪ ধারায় চুয়াডাঙ্গা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নানা শামসুল শেখকে হত্যার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দেন। ১৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ বিকেলে ওই রায় ঘোষণা করেন বিচারক।’
চুয়াডাঙ্গায় নানাকে হত্যা মামলায় নাতনির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার বিকেলে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক জিয়া হায়দার আসামির উপস্থিতিতে ওই রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত নারীকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে; অনাদায়ে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ঘোষণা করেন আদালত। একই মামলায় অপর আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট বেলাল হোসেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তরুণীর নাম—কামনা খাতুন (২২)। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার বেলগাছি গ্রামের কামাল হোসেনের মেয়ে।
খালাসপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন—রাশেদ আলী। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার গাইদঘাট গ্রামের আবু সাঈদের ছেলে।
আদালতের নথি ও মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০২১ সালের ২৯ নভেম্বর মধ্যরাতে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার বেলগাছি গ্রামে নিজ বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলেন শামসুল শেখ। এ সময় তার ঘাড়ে বিষাক্ত ইনজেকশন পুশ করা হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে তাঁকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে একদিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। পরে শামসুল শেখের ছেলে রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় নাতনি কামনা খাতুনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
দণ্ডপ্রাপ্ত কামনা খাতুন ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে তিনি জানান, তিনি রাশেদ নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। সেই সম্পর্কের কথা জেনে যায় তার নানা। এ কারণে তার নানা বকাঝকাও করেন। পরে ঘুমন্ত নানার ঘাড়ে ইনজেকশনের মাধ্যমে কীটনাশক পুশ করেন কামনা।
মামলাটি তদন্ত শেষে ২০২২ সালের ২০ জুলাই কামনা খাতুন ও রাশেদ আলীকে অভিযুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চুয়াডাঙ্গা সদর থানার তৎকালীন পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবু সাঈদ।
আইনজীবী বেলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কামনা খাতুন তাঁর প্রেমিক রাশেদ আলীকে জড়িয়ে করে ১৬৪ ধারায় চুয়াডাঙ্গা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নানা শামসুল শেখকে হত্যার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দেন। ১৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ বিকেলে ওই রায় ঘোষণা করেন বিচারক।’
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৪ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৪ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
৪ ঘণ্টা আগে