যশোরের মনিরামপুরে হরিদাসকাটি ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (নায়েব) মোশাররফ হোসেনকে মারধরের ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মাহাবুর রহমান (৪০) ও হোগলাডাঙ্গা এলাকার আসাদুজ্জামান আসাদ (৫০)। এর আগে সোমবার রাতে ভুক্তভোগী বাদী হয়ে অভিযুক্ত স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাসহ তিনজনকে আসামি করে মনিরামপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।
মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী মাসুদ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আলী হাসান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওসি মেহেদী মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সোমবার রাতে নায়েব মোশাররফ হোসেন তিনজনকে আসামি করে মামলা দিয়েছেন। রাতেই অভিযুক্ত মাহাবুর ও আসাদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে তাঁদের আদালতে হাজির করা হয়েছে।’
আহত ভূমি কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হোগলাডাঙ্গা বাজারে সরকারি খাসজমি আছে। সম্প্রতি বাজারের ইজারা হয়েছে। হোগলাডাঙ্গা বাজারের সরকারি জমির পাশে ব্যক্তিমালিকানা জমি রয়েছে। কয়েক দিন আগে আমি ঘুরে এসে এসিল্যান্ড স্যারের কাছে জমির পরিমাণ উল্লেখ করে প্রতিবেদন দিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘ঘটনার দিন সকালে কানুনগো আকরাম হোসেন হোগলাডাঙ্গা বাজারে সরকারি জমি মাপতে যান। কানুনগোকে সহায়তা করতে সেখানে আমি গিয়েছিলাম। বেলা ১টার দিকে মোটরসাইকেল নিয়ে অফিসের উদ্দেশে বের হই। তখন হোগলাডাঙ্গা বাজারে আমাকে গতিরোধ করে মারধর করা হয়। প্রথমে মাহাবুর আমাকে কিল-ঘুষি মারেন। এরপর আসাদ মোটরসাইকেলের হেলমেট নিয়ে মাথায় আঘাত করে আমাকে জখম করেন।’
নায়েব মোশারফ হোসেন বলেন, ‘হামলাকারীদের অভিযোগ, আমি ব্যক্তিমালিকানা জমি সরকারি জমি দেখিয়ে প্রতিবেদন দিয়েছি। এই অভিযোগে তাঁরা আমাকে আঘাত করেছেন।’
এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) আলী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আহত নায়েবকে উদ্ধার করে মনিরামপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি সেখানে চিকিৎসা নিচ্ছেন।’
মনিরামপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি অরবিন্দু হাজরা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযুক্ত মাহাবুর রহমান আমার উপজেলা কমিটির সদস্য। তাঁর বিষয়টি নিয়ে আজ সন্ধ্যায় কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে বসব।’
যশোরের মনিরামপুরে হরিদাসকাটি ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (নায়েব) মোশাররফ হোসেনকে মারধরের ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মাহাবুর রহমান (৪০) ও হোগলাডাঙ্গা এলাকার আসাদুজ্জামান আসাদ (৫০)। এর আগে সোমবার রাতে ভুক্তভোগী বাদী হয়ে অভিযুক্ত স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাসহ তিনজনকে আসামি করে মনিরামপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।
মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী মাসুদ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আলী হাসান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওসি মেহেদী মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সোমবার রাতে নায়েব মোশাররফ হোসেন তিনজনকে আসামি করে মামলা দিয়েছেন। রাতেই অভিযুক্ত মাহাবুর ও আসাদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে তাঁদের আদালতে হাজির করা হয়েছে।’
আহত ভূমি কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হোগলাডাঙ্গা বাজারে সরকারি খাসজমি আছে। সম্প্রতি বাজারের ইজারা হয়েছে। হোগলাডাঙ্গা বাজারের সরকারি জমির পাশে ব্যক্তিমালিকানা জমি রয়েছে। কয়েক দিন আগে আমি ঘুরে এসে এসিল্যান্ড স্যারের কাছে জমির পরিমাণ উল্লেখ করে প্রতিবেদন দিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘ঘটনার দিন সকালে কানুনগো আকরাম হোসেন হোগলাডাঙ্গা বাজারে সরকারি জমি মাপতে যান। কানুনগোকে সহায়তা করতে সেখানে আমি গিয়েছিলাম। বেলা ১টার দিকে মোটরসাইকেল নিয়ে অফিসের উদ্দেশে বের হই। তখন হোগলাডাঙ্গা বাজারে আমাকে গতিরোধ করে মারধর করা হয়। প্রথমে মাহাবুর আমাকে কিল-ঘুষি মারেন। এরপর আসাদ মোটরসাইকেলের হেলমেট নিয়ে মাথায় আঘাত করে আমাকে জখম করেন।’
নায়েব মোশারফ হোসেন বলেন, ‘হামলাকারীদের অভিযোগ, আমি ব্যক্তিমালিকানা জমি সরকারি জমি দেখিয়ে প্রতিবেদন দিয়েছি। এই অভিযোগে তাঁরা আমাকে আঘাত করেছেন।’
এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) আলী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আহত নায়েবকে উদ্ধার করে মনিরামপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি সেখানে চিকিৎসা নিচ্ছেন।’
মনিরামপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি অরবিন্দু হাজরা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযুক্ত মাহাবুর রহমান আমার উপজেলা কমিটির সদস্য। তাঁর বিষয়টি নিয়ে আজ সন্ধ্যায় কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে বসব।’
২০২১ সালের ২৯ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-৫, সিপিসি-১-এর একটি দল শিবগঞ্জ উপজেলার রসুলপুর এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে পালানোর চেষ্টা করেন শামীম। পরে তাঁকে ১ কেজি ৪৮৫ গ্রাম হেরোইনসহ আটক করে র্যাব।
১৭ মিনিট আগে২০২১-২২ অর্থবছরের আওতায় ৯ কিলোমিটার ২২৫ মিটার দৈর্ঘ্যের সড়কটির জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ৬ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। চুক্তি অনুযায়ী ২০২৫ সালের আগস্ট মাসে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও, এখন পর্যন্ত অর্ধেক কাজও শেষ হয়নি। প্রকল্প বাস্তবায়নে দায়িত্বপ্রাপ্ত বগুড়ার সৈকত এন্টারপ্রাইজ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান...
৩৯ মিনিট আগেভৌগলিকভাবে হাইমচরবাসী মেঘনা নদীর পূর্ব ও পশ্চিম দুই পাড়ে বিভক্ত। পূর্বপাড়ের লোকজন মূলত কৃষিকাজ এবং পশ্চিমের চরাঞ্চলের বাসিন্দারা মাছ ধরা ও কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। যুগ যুগ ধরে এ অঞ্চলে মহানলী, চালতা কোঠা, নল ডোগ, সাচি জাতের পান চাষ করে পরিবার চালাচ্ছেন হাজারো মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে৭০ লাখ ১২ হাজার টাকা ব্যয়ে ব্রিজটি নির্মাণ করেন পাশ্ববর্তী হাইমচর উপজেলার এক ঠিকাদার। যদিও ব্রিজের কাজ শেষ হয়েছে প্রায় এক বছর আগে, এবং ঠিকাদার চূড়ান্ত বিলও গ্রহণ করে গেছেন, তবে সংযোগ সড়ক অসম্পূর্ণ থাকায় ব্রিজটি এখনও যানবাহন চলাচলের উপযোগী হয়নি।
২ ঘণ্টা আগে