তেরখাদা (খুলনা) প্রতিনিধি
গত ৩০ এপ্রিল দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘নড়বড়ে কাঠের সেতু, খুলে গেছে তক্তা, লোহার খুঁটি’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর ঝুঁকিপূর্ণ সেতু সরেজমিন পরিদর্শন করেন তেরখাদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান। এ সময় তিনি জনগণের দুর্দশা লাঘবে কাঠের সেতুটি দ্রুত সময়ে চলাচলের উপযোগী করার প্রতিশ্রুতি দেন।
এ বিষয়ে তেরখাদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘অনেক মানুষের যাতায়াতের একমাত্র পথ এ সেতু। তবে সেতুটি চলাচলে বেশ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। গত ৫ মে সেতুটি সরেজমিনে পরিদর্শন করেছি। সেতুর বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে দেখা হবে।’
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার তেরখাদা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে অবস্থিত চিত্রা নদীর ওপর নির্মিত গুরুত্বপূর্ণ কাঠের সেতুটি দীর্ঘদিন যাবৎ জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে রয়েছে। ফলে এলাকার শিক্ষার্থী ও জনসাধারণেরা চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন।
উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন মরা চিত্রা নদীর ওপর ৩৮ নম্বর তেরখাদা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় অবস্থিত। বিদ্যালয়ের তিন শতাধিক শিক্ষার্থী ও উপজেলার জনসাধারণের আসা-যাওয়ার একমাত্র কাঠের সেতুর অনেক স্থানেই কাঠ নেই। লোহার খুঁটিসহ অন্যান্য সামগ্রী খুলে পড়ায় ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় চলছে সেতু পারাপার। ফলে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রীসহ হাজার-হাজার লোক প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে এ সেতু দিয়ে যাতায়াত করছেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে কাঠের সেতুটি সংস্কারের অভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বর্তমানে তা পারাপারে অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া প্রাইমারি থেকে শুরু করে কলেজের শিক্ষার্থীরা নিয়মিত এ সেতু দিয়ে যাওয়া-আসা করেন। একই সঙ্গে এলাকাবাসীরা প্রতিদিন এ সেতু দিয়ে যাতায়াত করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের প্রধান হিসাব সহকারী মো. হুমায়ুন কবির উত্থান জানান, এ ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়ে যাতায়াত করা বিপদ ছাড়া আর কিছুই নয়। ঝুঁকি নিয়ে অসংখ্য লোক প্রতিদিন এ সেতু দিয়ে যাতায়াত করেন।
স্থায়ীয় এক বাসিন্দা জানান, কোমলমতি শিশু, নারী এবং বয়োবৃদ্ধদের এ সেতু পারাপারের মারাত্মক অসুবিধা হচ্ছে। পূর্বে সেতুটি সংস্কারের জন্য বেশ কয়েকবার বরাদ্দ হলেও প্রত্যেকবার জনগুরুত্বপূর্ণ এ সেতুটি দায়সারাভাবে মেরামত করা হয়।
গত ৩০ এপ্রিল দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘নড়বড়ে কাঠের সেতু, খুলে গেছে তক্তা, লোহার খুঁটি’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর ঝুঁকিপূর্ণ সেতু সরেজমিন পরিদর্শন করেন তেরখাদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান। এ সময় তিনি জনগণের দুর্দশা লাঘবে কাঠের সেতুটি দ্রুত সময়ে চলাচলের উপযোগী করার প্রতিশ্রুতি দেন।
এ বিষয়ে তেরখাদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘অনেক মানুষের যাতায়াতের একমাত্র পথ এ সেতু। তবে সেতুটি চলাচলে বেশ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। গত ৫ মে সেতুটি সরেজমিনে পরিদর্শন করেছি। সেতুর বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে দেখা হবে।’
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার তেরখাদা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে অবস্থিত চিত্রা নদীর ওপর নির্মিত গুরুত্বপূর্ণ কাঠের সেতুটি দীর্ঘদিন যাবৎ জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে রয়েছে। ফলে এলাকার শিক্ষার্থী ও জনসাধারণেরা চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন।
উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন মরা চিত্রা নদীর ওপর ৩৮ নম্বর তেরখাদা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় অবস্থিত। বিদ্যালয়ের তিন শতাধিক শিক্ষার্থী ও উপজেলার জনসাধারণের আসা-যাওয়ার একমাত্র কাঠের সেতুর অনেক স্থানেই কাঠ নেই। লোহার খুঁটিসহ অন্যান্য সামগ্রী খুলে পড়ায় ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় চলছে সেতু পারাপার। ফলে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রীসহ হাজার-হাজার লোক প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে এ সেতু দিয়ে যাতায়াত করছেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে কাঠের সেতুটি সংস্কারের অভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বর্তমানে তা পারাপারে অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া প্রাইমারি থেকে শুরু করে কলেজের শিক্ষার্থীরা নিয়মিত এ সেতু দিয়ে যাওয়া-আসা করেন। একই সঙ্গে এলাকাবাসীরা প্রতিদিন এ সেতু দিয়ে যাতায়াত করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের প্রধান হিসাব সহকারী মো. হুমায়ুন কবির উত্থান জানান, এ ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়ে যাতায়াত করা বিপদ ছাড়া আর কিছুই নয়। ঝুঁকি নিয়ে অসংখ্য লোক প্রতিদিন এ সেতু দিয়ে যাতায়াত করেন।
স্থায়ীয় এক বাসিন্দা জানান, কোমলমতি শিশু, নারী এবং বয়োবৃদ্ধদের এ সেতু পারাপারের মারাত্মক অসুবিধা হচ্ছে। পূর্বে সেতুটি সংস্কারের জন্য বেশ কয়েকবার বরাদ্দ হলেও প্রত্যেকবার জনগুরুত্বপূর্ণ এ সেতুটি দায়সারাভাবে মেরামত করা হয়।
রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে এক কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। মাসুদ রানা (৩৪) নামের ওই কনস্টেবল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ জানাচ্ছে। আজ রোববার সকালে ব্যারাকের শৌচাগারে তার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। মাসুদ রানা রাজশাহীর বাগমারা থানার যোগীপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত
৩০ মিনিট আগেরাজধানীর ওয়ারীর একটি বাসা থেকে মোহাম্মদ মুঈদ (৩২) ও স্ত্রী আইরিন আক্তার রত্না (৩৫) নামে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে ওয়ারী থানার ওয়ার স্ট্রিটের জমজম টাওয়ারের পাঁচতলার একটি বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায় পুলিশ।
৩১ মিনিট আগেগত ১৮ ফেব্রুয়ারি বহিরাগত সন্ত্রাসী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও আহত করা, ভিসিসহ শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও প্রতিটি বিশৃঙ্খল ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হলে শিক্ষকেরা পাঠদানে ফিরবেন না বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪৪ মিনিট আগেঘটনাটি ঘটেছে নগরের বোয়ালিয়া থানা থেকে মাত্র প্রায় ৪০০ মিটার দূরে। মোটরসাইকেলে আসা দুই ছিনতাইকারী রিকশা থামিয়ে পরিকল্পিতভাবে এই ছিনতাই করে।
১ ঘণ্টা আগে