কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ায় বিষাক্ত মদপানে রুয়েট শিক্ষার্থীসহ চারজনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আরও তিনজন। আজ সোমবার ভোররাতে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনজনের এবং বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে একজনের মৃত্যু হয়েছে।
গতকাল রোববার জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে বিষাক্ত মদ পানের পর অসুস্থ হয়ে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি হন ওই সাতজন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক কর্মকর্তা তাপস কুমার সরকার এবং কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহাদাৎ হোসেন।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন কুষ্টিয়া সদর উপজেলার বড় আইলচারা এলাকার মৃত হারুন অর রশিদের ছেলে মো. শাহিন (৪৭), মিরপুর উপজেলার মশান বারুইপাড়া গ্রামের মৃত হানিফের ছেলে মো. রতন (২১) এবং ভেড়ামারা উপজেলার মো. রকিবুল আলমের ছেলে সিফাত উল্লাহ (২৭)। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় মশান বারুইপাড়া গ্রামের খলিলের ছেলে সবুজের অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ছাড়া মদপানে বিষক্রিয়ায় অসুস্থ হয়ে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও তিনজন। তাঁরা হলেন কুষ্টিয়া সদর উপজেলার গ্রামের কামিরুলের ছেলে প্রেমা (২৪), কুষ্টিয়া মিরপুর উপজেলার মশান বারুইপাড়া গ্রামের ইদ্রিসের ছেলে শাহিনুর (২১) এবং কুষ্টিয়া কোর্টপাড়া এলাকার একটি কিশোর।
কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক তাপস কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল রোববার রাত ৯টার পর থেকে রাত দেড়টা পর্যন্ত বিষাক্ত মদ পান করে অসুস্থ হয়ে সাতজন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে তিনজন এবং রাজশাহীতে একজনসহ মোট চারজন মারা যান।’
তাপস কুমার আরও বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মদের বিষক্রিয়ায় তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্তে বিস্তারিত জানা যাবে। এখন পর্যন্ত তিনজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে।’
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহাদাৎ হোসেন বলেন, ‘রোববার রাতে জেলার বিভিন্ন স্থানে বিষাক্ত অ্যালকোহল পান করে অসুস্থ হয়ে বেশ কয়েকজন কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হয়। পরে আজ ভোররাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শাহিন, রতন ও সিফাত উল্লাহ নামের তিনজনের মৃত্যু হয়। পরে আরও একজনের মৃত্যু খবর পাওয়া যায়। নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে মর্গে রাখা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে এখনো কেউ লিখিত কোনো অভিযোগ করেননি।’
এ দিকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে মৃত তিনজনের মধ্যে দুজনের মরদেহের ময়নাতদন্ত করা হলেও কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগের সহসম্পাদক সিফাতুল আলমের মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাঁর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। কারও প্রতি কোনো অভিযোগ না থাকায় পরিবারের পক্ষ থেকে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাঁর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ওসি শাহাদাৎ হোসেন। সিফাত রুয়েটে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিলেন।
কুষ্টিয়ায় বিষাক্ত মদপানে রুয়েট শিক্ষার্থীসহ চারজনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আরও তিনজন। আজ সোমবার ভোররাতে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনজনের এবং বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে একজনের মৃত্যু হয়েছে।
গতকাল রোববার জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে বিষাক্ত মদ পানের পর অসুস্থ হয়ে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি হন ওই সাতজন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক কর্মকর্তা তাপস কুমার সরকার এবং কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহাদাৎ হোসেন।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন কুষ্টিয়া সদর উপজেলার বড় আইলচারা এলাকার মৃত হারুন অর রশিদের ছেলে মো. শাহিন (৪৭), মিরপুর উপজেলার মশান বারুইপাড়া গ্রামের মৃত হানিফের ছেলে মো. রতন (২১) এবং ভেড়ামারা উপজেলার মো. রকিবুল আলমের ছেলে সিফাত উল্লাহ (২৭)। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় মশান বারুইপাড়া গ্রামের খলিলের ছেলে সবুজের অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ছাড়া মদপানে বিষক্রিয়ায় অসুস্থ হয়ে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও তিনজন। তাঁরা হলেন কুষ্টিয়া সদর উপজেলার গ্রামের কামিরুলের ছেলে প্রেমা (২৪), কুষ্টিয়া মিরপুর উপজেলার মশান বারুইপাড়া গ্রামের ইদ্রিসের ছেলে শাহিনুর (২১) এবং কুষ্টিয়া কোর্টপাড়া এলাকার একটি কিশোর।
কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক তাপস কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল রোববার রাত ৯টার পর থেকে রাত দেড়টা পর্যন্ত বিষাক্ত মদ পান করে অসুস্থ হয়ে সাতজন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে তিনজন এবং রাজশাহীতে একজনসহ মোট চারজন মারা যান।’
তাপস কুমার আরও বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মদের বিষক্রিয়ায় তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্তে বিস্তারিত জানা যাবে। এখন পর্যন্ত তিনজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে।’
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহাদাৎ হোসেন বলেন, ‘রোববার রাতে জেলার বিভিন্ন স্থানে বিষাক্ত অ্যালকোহল পান করে অসুস্থ হয়ে বেশ কয়েকজন কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হয়। পরে আজ ভোররাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শাহিন, রতন ও সিফাত উল্লাহ নামের তিনজনের মৃত্যু হয়। পরে আরও একজনের মৃত্যু খবর পাওয়া যায়। নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে মর্গে রাখা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে এখনো কেউ লিখিত কোনো অভিযোগ করেননি।’
এ দিকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে মৃত তিনজনের মধ্যে দুজনের মরদেহের ময়নাতদন্ত করা হলেও কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগের সহসম্পাদক সিফাতুল আলমের মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাঁর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। কারও প্রতি কোনো অভিযোগ না থাকায় পরিবারের পক্ষ থেকে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাঁর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ওসি শাহাদাৎ হোসেন। সিফাত রুয়েটে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিলেন।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৯ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে