খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) দুই প্রকৌশলীকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদার ও খানজাহান আলী থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোল্লা সোহাগের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ওই দুই প্রকৌশলী জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে উপাচার্য (ভিসি) বরাবর লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
হুমকি পাওয়া দুই প্রকৌশলী হলেন কুয়েটের প্রধান প্রকৌশলীর কর্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী (পুর) শেখ আবু হায়াত এবং মো. গোলাম কিবরিয়া।
লিখিত অভিযোগ থেকে জানা গেছে, কুয়েটের ১৩ নম্বর ভবনের ছাদের ওপর ওয়াটার প্রুফিংয়ের কাজে নিয়োজিত ঠিকাদার, খানজাহান আলী থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোল্লা সোহাগ কমিশন বাড়ানোর দাবিতে ওই দুই প্রকৌশলীকে হুমকি দেন।
নির্বাহী প্রকৌশলী মো. গোলাম কিবরিয়া জানান, গতকাল রোববার বেলা তিনটার দিকে প্রধান প্রকৌশলী এ বি এম মামুনুর রশিদকে ফোন দিয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন ঠিকাদার বিএনপির ওই নেতা। নিষেধ করলে তাঁকে মারধরসহ বিভিন্ন ধরনের হুমকি দেওয়া হয়। এরপর একই ব্যক্তি একই নম্বর থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী আবু হায়াতকেও পরপর তিনবার ফোন করে একই কায়দায় গালিগালাজ এবং মারধর করার হুমকি দেন।
লিখিত অভিযোগে ওই দুই প্রকৌশলী উল্লেখ করেন, ১৩ নম্বর ভবনের ওই কাজের রেট প্রধান প্রকৌশলীর কার্যালয়ের প্রকৌশলীরা বাজারদরের সঙ্গে সরকারি নিয়মানুযায়ী ভ্যাট, আইটি এবং ১০ শতাংশ প্রফিট যুক্ত করে দর নির্ধারণ করা হয়। মোল্লা সোহাগের বক্তব্য, ১০ শতাংশ প্রফিট কেন যুক্ত করে দর নির্ধারণ করা হলো, তাঁকে আরও বেশি শতাংশ ধরে প্রফিট দিতে হবে। এ কথা বলার পর তাঁকে অফিসে যেগাযোগ করতে বললে মোবাইলে তাঁদের দুজনকে হুমকি দেন তিনি।
এদিকে আজ সন্ধ্যায় কুয়েট-সংলগ্ন ফুলবাড়ী গেট এলাকায় ঠিকাদার মোল্লা সোহাগের বাড়িতে গিয়ে কয়েকজন যুবক তাঁকে মারধর করেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। এ ঘটনার পর থেকে মোল্লা সোহাগের মোবাইল ফোন নম্বর বন্ধ রয়েছে। তাই প্রকৌশলীদের হুমকি দেওয়ার বিষয়ে তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) দুই প্রকৌশলীকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদার ও খানজাহান আলী থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোল্লা সোহাগের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ওই দুই প্রকৌশলী জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে উপাচার্য (ভিসি) বরাবর লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
হুমকি পাওয়া দুই প্রকৌশলী হলেন কুয়েটের প্রধান প্রকৌশলীর কর্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী (পুর) শেখ আবু হায়াত এবং মো. গোলাম কিবরিয়া।
লিখিত অভিযোগ থেকে জানা গেছে, কুয়েটের ১৩ নম্বর ভবনের ছাদের ওপর ওয়াটার প্রুফিংয়ের কাজে নিয়োজিত ঠিকাদার, খানজাহান আলী থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোল্লা সোহাগ কমিশন বাড়ানোর দাবিতে ওই দুই প্রকৌশলীকে হুমকি দেন।
নির্বাহী প্রকৌশলী মো. গোলাম কিবরিয়া জানান, গতকাল রোববার বেলা তিনটার দিকে প্রধান প্রকৌশলী এ বি এম মামুনুর রশিদকে ফোন দিয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন ঠিকাদার বিএনপির ওই নেতা। নিষেধ করলে তাঁকে মারধরসহ বিভিন্ন ধরনের হুমকি দেওয়া হয়। এরপর একই ব্যক্তি একই নম্বর থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী আবু হায়াতকেও পরপর তিনবার ফোন করে একই কায়দায় গালিগালাজ এবং মারধর করার হুমকি দেন।
লিখিত অভিযোগে ওই দুই প্রকৌশলী উল্লেখ করেন, ১৩ নম্বর ভবনের ওই কাজের রেট প্রধান প্রকৌশলীর কার্যালয়ের প্রকৌশলীরা বাজারদরের সঙ্গে সরকারি নিয়মানুযায়ী ভ্যাট, আইটি এবং ১০ শতাংশ প্রফিট যুক্ত করে দর নির্ধারণ করা হয়। মোল্লা সোহাগের বক্তব্য, ১০ শতাংশ প্রফিট কেন যুক্ত করে দর নির্ধারণ করা হলো, তাঁকে আরও বেশি শতাংশ ধরে প্রফিট দিতে হবে। এ কথা বলার পর তাঁকে অফিসে যেগাযোগ করতে বললে মোবাইলে তাঁদের দুজনকে হুমকি দেন তিনি।
এদিকে আজ সন্ধ্যায় কুয়েট-সংলগ্ন ফুলবাড়ী গেট এলাকায় ঠিকাদার মোল্লা সোহাগের বাড়িতে গিয়ে কয়েকজন যুবক তাঁকে মারধর করেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। এ ঘটনার পর থেকে মোল্লা সোহাগের মোবাইল ফোন নম্বর বন্ধ রয়েছে। তাই প্রকৌশলীদের হুমকি দেওয়ার বিষয়ে তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৩ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে