নির্বাচনের তিন মাস পর ইউপি সদস্য (মেম্বর) হিসেবে শপথ নিয়েছেন যশোরের মনিরামপুরের রোহিতা ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ড থেকে নির্বাচিত মেহেদী হাসান। আজ সোমবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ জাকির হাসান নিজ কার্যালয়ে তাঁকে শপথ পাঠ করান। এদিকে উচ্চ আদালতের নির্দেশ অমান্য করে মেহেদী হাসানের শপথ হয়েছে বলে দাবি করেছেন নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন।
দেলোয়ার হোসেন বলেন, ভোটের ফলাফল প্রকাশে কারচুপি হয়েছে। আমি ভোট পুনঃগণনার আদেশ চেয়ে উচ্চ আদালতে রিট করেছি। আদালত আমার পক্ষে রায় দিয়েছেন। এ ছাড়া যশোর আদালতে নির্বাচন ট্রাইব্যুনালে আমি মামলা করেছি। ইতিমধ্যে একবার আমরা হাজিরা দিয়েছি। আগামী ২২ মার্চ মামলার পরবর্তী তারিখ রয়েছে।
দেলোয়ার হোসেন বলেন, উচ্চ আদালতের নির্দেশ এখনো কার্যকর করা হয়নি। এর মধ্যে মেহেদী হাসানের শপথ হয়েছে। আমি আইনি লড়ায় চালিয়ে যাব।
এদিকে শপথপাঠ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা রোকনুজ্জামান, রোহিতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাফিজ উদ্দিন, ইউনিয়ন পরিষদের সচিব কৃষ্ণ গোপাল মুখার্জি প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া শপথের পর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমা খানম, পৌরসভার মেয়র কাজী মাহমুদুল হাসান, ভাইস চেয়ারম্যান উত্তম চক্রবর্তী মেহেদী হাসানকে শুভেচ্ছা জানান।
এর আগে গত রোববার শপথের জন্য মেহেদী হাসানকে চিঠি দেন ইউএনও। গত বৃহস্পতিবার ডাকযোগে নির্বাচন কমিশনের চিঠি পেয়ে শপথ পড়ানো হয়েছে বলে জানান উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ।
এদিকে শপথ নেওয়ার পর মেহেদী হাসান বলেন, নির্বাচনে সঠিকভাবে আমার জয় হয়েছে। মামলা দিয়ে আমাকে হয়রানি করা হয়েছে। শপথ নিতে পেরে আমি খুশি।
চতুর্থ ধাপে গত ২৮ নভেম্বর রোহিতা ৪ নম্বর ওয়ার্ড থেকে টিউবওয়েল প্রতীকে ৬৬৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন মেহেদী হাসান। তখন কারচুপির অভিযোগ এনে ১ ডিসেম্বর ভোট পুনঃগণনার আবেদন করেন ৩ ভোটে হেরে যাওয়া টর্চ লাইট প্রতীকের প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন। তাঁর আবেদন আমলে নিয়ে ১৩ ডিসেম্বর রুল জারি করেন আদালত। রুলের আদেশ পাওয়ার পর ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে ব্যবস্থাগ্রহণ ও নির্বাচন পরবর্তী সব কার্যক্রম বন্ধ রাখতে নির্বাচন কমিশনের সচিব হুমায়ূন কবীর খোন্দকারসহ ৪ জনকে আদেশ দেন আদালত। সেই আদেশ অমান্য করে ২২ ডিসেম্বর মেহেদী হাসানের নামে গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
উচ্চ আদালতের আদেশ অমান্য করায় ৪ জানুয়ারি রিট আবেদনকারী দেলোয়ার হোসেনের পক্ষে তাঁর আইনজীবী ফয়জুর রহমান আদালতের রায় কার্যকর করতে নির্বাচন কমিশনের সচিব হুমায়ূন কবীর খোন্দকার, জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান ও ইউএনও জাকির হাসানকে আইনি নোটিশ দেন। এরপর ৯ জানুয়ারি মনিরামপুরে নির্বাচিতদের শপথ হলেও মেহেদী হাসানকে শপথ অনুষ্ঠানে ডাকেননি ইউএনও। অবশেষে আজ সোমবার মেহেদী হাসানের শপথ সম্পন্ন হয়েছে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ বলেন, মেহেদী হাসানের শপথ গ্রহণে কোন বাধা নেই মর্মে আমাদের চিঠি দিয়েছেন নির্বাচন কমিশন। গত বৃহস্পতিবার ডাকযোগে চিঠি পেয়েছি।
উচ্চ আদালতের নির্দেশের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সে বিষয়ে কিছু বলতে পারব না।
নির্বাচনের তিন মাস পর ইউপি সদস্য (মেম্বর) হিসেবে শপথ নিয়েছেন যশোরের মনিরামপুরের রোহিতা ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ড থেকে নির্বাচিত মেহেদী হাসান। আজ সোমবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ জাকির হাসান নিজ কার্যালয়ে তাঁকে শপথ পাঠ করান। এদিকে উচ্চ আদালতের নির্দেশ অমান্য করে মেহেদী হাসানের শপথ হয়েছে বলে দাবি করেছেন নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন।
দেলোয়ার হোসেন বলেন, ভোটের ফলাফল প্রকাশে কারচুপি হয়েছে। আমি ভোট পুনঃগণনার আদেশ চেয়ে উচ্চ আদালতে রিট করেছি। আদালত আমার পক্ষে রায় দিয়েছেন। এ ছাড়া যশোর আদালতে নির্বাচন ট্রাইব্যুনালে আমি মামলা করেছি। ইতিমধ্যে একবার আমরা হাজিরা দিয়েছি। আগামী ২২ মার্চ মামলার পরবর্তী তারিখ রয়েছে।
দেলোয়ার হোসেন বলেন, উচ্চ আদালতের নির্দেশ এখনো কার্যকর করা হয়নি। এর মধ্যে মেহেদী হাসানের শপথ হয়েছে। আমি আইনি লড়ায় চালিয়ে যাব।
এদিকে শপথপাঠ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা রোকনুজ্জামান, রোহিতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাফিজ উদ্দিন, ইউনিয়ন পরিষদের সচিব কৃষ্ণ গোপাল মুখার্জি প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া শপথের পর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমা খানম, পৌরসভার মেয়র কাজী মাহমুদুল হাসান, ভাইস চেয়ারম্যান উত্তম চক্রবর্তী মেহেদী হাসানকে শুভেচ্ছা জানান।
এর আগে গত রোববার শপথের জন্য মেহেদী হাসানকে চিঠি দেন ইউএনও। গত বৃহস্পতিবার ডাকযোগে নির্বাচন কমিশনের চিঠি পেয়ে শপথ পড়ানো হয়েছে বলে জানান উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ।
এদিকে শপথ নেওয়ার পর মেহেদী হাসান বলেন, নির্বাচনে সঠিকভাবে আমার জয় হয়েছে। মামলা দিয়ে আমাকে হয়রানি করা হয়েছে। শপথ নিতে পেরে আমি খুশি।
চতুর্থ ধাপে গত ২৮ নভেম্বর রোহিতা ৪ নম্বর ওয়ার্ড থেকে টিউবওয়েল প্রতীকে ৬৬৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন মেহেদী হাসান। তখন কারচুপির অভিযোগ এনে ১ ডিসেম্বর ভোট পুনঃগণনার আবেদন করেন ৩ ভোটে হেরে যাওয়া টর্চ লাইট প্রতীকের প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন। তাঁর আবেদন আমলে নিয়ে ১৩ ডিসেম্বর রুল জারি করেন আদালত। রুলের আদেশ পাওয়ার পর ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে ব্যবস্থাগ্রহণ ও নির্বাচন পরবর্তী সব কার্যক্রম বন্ধ রাখতে নির্বাচন কমিশনের সচিব হুমায়ূন কবীর খোন্দকারসহ ৪ জনকে আদেশ দেন আদালত। সেই আদেশ অমান্য করে ২২ ডিসেম্বর মেহেদী হাসানের নামে গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
উচ্চ আদালতের আদেশ অমান্য করায় ৪ জানুয়ারি রিট আবেদনকারী দেলোয়ার হোসেনের পক্ষে তাঁর আইনজীবী ফয়জুর রহমান আদালতের রায় কার্যকর করতে নির্বাচন কমিশনের সচিব হুমায়ূন কবীর খোন্দকার, জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান ও ইউএনও জাকির হাসানকে আইনি নোটিশ দেন। এরপর ৯ জানুয়ারি মনিরামপুরে নির্বাচিতদের শপথ হলেও মেহেদী হাসানকে শপথ অনুষ্ঠানে ডাকেননি ইউএনও। অবশেষে আজ সোমবার মেহেদী হাসানের শপথ সম্পন্ন হয়েছে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ বলেন, মেহেদী হাসানের শপথ গ্রহণে কোন বাধা নেই মর্মে আমাদের চিঠি দিয়েছেন নির্বাচন কমিশন। গত বৃহস্পতিবার ডাকযোগে চিঠি পেয়েছি।
উচ্চ আদালতের নির্দেশের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সে বিষয়ে কিছু বলতে পারব না।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
৫ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
৫ ঘণ্টা আগে