গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনীর বিভিন্ন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে সুস্বাদু লিচু। গরমে কদর বেড়েছে রসালো এই ফলের। এবার ফলন ভালো হওয়ার পাশাপাশি চড়া দাম পেয়ে খুশি চাষিরা। তবে দাম চড়া হওয়ায় ক্রেতারা অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বাড়ির আঙিনা, রাস্তার পাশে ও বাগানে ঝুলছে থোকায় থোকায় লিচু। এসব লিচু যাতে পাখিতে নষ্ট করতে না পারে, সে জন্য গাছের সঙ্গে টিন, জাল টাঙিয়ে রক্ষা করার চেষ্টা করছেন বাগান মালিকেরা। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাঁরা ব্যস্ত সময় পার করছেন। তবে অনেক মালিক লিচুবাগান আগেই বিক্রি করে দিয়েছেন।
বাজারে লিচু কিনতে আসা পলাশ আহমেদ বলেন, ‘বাড়িতে ছেলেমেয়ে আছে, তাই কিছু লিচু কিনলাম। দাম এখন অনেক বেশি। ৮০টি লিচুর দাম নিয়েছে ৩০০ টাকা।’
ঝোড়াঘাট গ্রামের লিচুবাগানের মালিক মো. খবির উদ্দিন বলেন, ‘আমার লিচুর বাগান রয়েছে। বাজারে দামও ভালো। বাগান আগেই বিক্রি করে দিয়েছি। গত বছরের চেয়ে এবার লিচু কম এসেছে।’
গাংনী বাজারের লিচু ব্যবসায়ী মিরাজুল ইসলাম বলেন, এখন লিচুর অনেক দাম। ৮০টি লিচু ২৭০-৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লিচু বেশি দামে কিনতে হচ্ছে, তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।’
আরেক লিচু ব্যবসায়ী ইয়ারুল ইসলাম বলেন, গরমে লিচুর আলাদা কদর রয়েছে। তা ছাড়া মৌসুমি ফল হিসেবে দাম বেশি হলেও ক্রেতারা কিনছেন।
তিনি আরও বলেন, লিচুবাগান পাহারা দিতে হয়। পাখি অনেক লিচু নষ্ট করে ফেলে। আর গাংনীর লিচুর ভালো স্বাদ হওয়ায় আলাদা কদর রয়েছে।
গাংনী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, উপজেলায় ১২৫ হেক্টর জমিতে লিচুর চাষ হয়েছে। গাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ লিচু এসেছে। দাম ভালো পাওয়ায় খুশি চাষি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, অন্যান্য সুস্বাদু মৌসুমি ফলের মতো লিচুরও কদর রয়েছে। লিচুর ভালো দাম পাওয়ায় অনেকে লিচু চাষে ঝুঁকছেন। বাজারে এখন পরিপক্ব লিচু পাওয়া যাচ্ছে। কৃষি অফিস থেকে লিচুচাষিদের বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। লিচুর ভালো দাম পেয়ে খুশি চাষিরা।
মেহেরপুরের গাংনীর বিভিন্ন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে সুস্বাদু লিচু। গরমে কদর বেড়েছে রসালো এই ফলের। এবার ফলন ভালো হওয়ার পাশাপাশি চড়া দাম পেয়ে খুশি চাষিরা। তবে দাম চড়া হওয়ায় ক্রেতারা অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বাড়ির আঙিনা, রাস্তার পাশে ও বাগানে ঝুলছে থোকায় থোকায় লিচু। এসব লিচু যাতে পাখিতে নষ্ট করতে না পারে, সে জন্য গাছের সঙ্গে টিন, জাল টাঙিয়ে রক্ষা করার চেষ্টা করছেন বাগান মালিকেরা। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাঁরা ব্যস্ত সময় পার করছেন। তবে অনেক মালিক লিচুবাগান আগেই বিক্রি করে দিয়েছেন।
বাজারে লিচু কিনতে আসা পলাশ আহমেদ বলেন, ‘বাড়িতে ছেলেমেয়ে আছে, তাই কিছু লিচু কিনলাম। দাম এখন অনেক বেশি। ৮০টি লিচুর দাম নিয়েছে ৩০০ টাকা।’
ঝোড়াঘাট গ্রামের লিচুবাগানের মালিক মো. খবির উদ্দিন বলেন, ‘আমার লিচুর বাগান রয়েছে। বাজারে দামও ভালো। বাগান আগেই বিক্রি করে দিয়েছি। গত বছরের চেয়ে এবার লিচু কম এসেছে।’
গাংনী বাজারের লিচু ব্যবসায়ী মিরাজুল ইসলাম বলেন, এখন লিচুর অনেক দাম। ৮০টি লিচু ২৭০-৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লিচু বেশি দামে কিনতে হচ্ছে, তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।’
আরেক লিচু ব্যবসায়ী ইয়ারুল ইসলাম বলেন, গরমে লিচুর আলাদা কদর রয়েছে। তা ছাড়া মৌসুমি ফল হিসেবে দাম বেশি হলেও ক্রেতারা কিনছেন।
তিনি আরও বলেন, লিচুবাগান পাহারা দিতে হয়। পাখি অনেক লিচু নষ্ট করে ফেলে। আর গাংনীর লিচুর ভালো স্বাদ হওয়ায় আলাদা কদর রয়েছে।
গাংনী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, উপজেলায় ১২৫ হেক্টর জমিতে লিচুর চাষ হয়েছে। গাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ লিচু এসেছে। দাম ভালো পাওয়ায় খুশি চাষি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, অন্যান্য সুস্বাদু মৌসুমি ফলের মতো লিচুরও কদর রয়েছে। লিচুর ভালো দাম পাওয়ায় অনেকে লিচু চাষে ঝুঁকছেন। বাজারে এখন পরিপক্ব লিচু পাওয়া যাচ্ছে। কৃষি অফিস থেকে লিচুচাষিদের বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। লিচুর ভালো দাম পেয়ে খুশি চাষিরা।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৪০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে