শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার বিড়ালাক্ষী গ্রামে সালমা খাতুন নামের এক বিধবা নারীকে বরাদ্দ দেওয়া সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর দখলের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় ইউপি সদস্য সৈয়দ কামাল হোসেন কৌশলে ওই ঘর ছিনিয়ে নিয়ে নিজের পাতানো বোনের কাছে বিক্রি করেছেন বলে ওই বিধবা অভিযোগ করেছেন।
সালমার দাবি, ইউপি সদস্যের ইন্ধনে স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা দখলদারদের সহায়তা করছেন। এ জন্য তিনি নিজের ঘর ফেরত না পেয়ে আশ্রয়হীনভাবে দিন কাটাচ্ছেন।
সালমা খাতুন জানান, অল্প বয়সের দুই সন্তান রেখে তাঁর স্বামী সিরাজুল ইসলামের মৃত্যু হয়। স্থানীয় লোকজনের সাহায্যে দুই সন্তান নিয়ে তিনি বহু কষ্টে জীবনযাপন করে আসছেন। একপর্যায়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় ভূমিহীন হিসেবে তাঁকে বিড়ালাক্ষী আশ্রয়ণ প্রকল্পের সরকারি একটি ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়।
সালমা খাতুন অভিযোগ করে বলেন, দুই সন্তান নিয়ে বরাদ্দের ঘরে তিনি কয়েক মাস বসবাসও করেন। এরপর তাঁর অসুস্থ বড় মেয়ের চিকিৎসার জন্য এক সপ্তাহ বাড়িতে না থাকার সুযোগে স্থানীয় ইউপি সদস্য সৈয়দ কামাল হোসেন ঘরটি দখল করে ক্লাব তৈরি করেন।
এক সপ্তাহ পর ফিরে নিজের ঘরে উঠতে চাইলে আশ্রয়ণ প্রকল্পের সভাপতি ফারুক হোসেন তাঁকে জানান, কয়েক দিন ব্যবহারের পর ঘরটি আবার তাঁকে ফিরিয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু নির্দিষ্ট সময় পার হলেও ঘর ফিরিয়ে না দিয়ে প্রকল্পের সভাপতি ও ইউপি সদস্য টালবাহানা শুরু করেন। একপর্যায়ে সালমা জানতে পারেন, ওই ইউপি সদস্য অর্থের বিনিময়ে ঘরটি তাঁর এক পাতানো বোনকে দিয়েছেন।
আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা মিলন হোসেন বলেন, সালমা খাতুন তাঁর সন্তানদের নিয়ে ঘর হওয়ার শুরুতে বসবাস করতেন। পরে সৈয়দ কামাল হোসেন তাঁর এক আত্মীয়কে সালমার ঘরে তুলে দেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয়রা বলেন, সালমা দীর্ঘদিন ধরে এই ঘরে বসবাস করতেন। পরে সালমাকে বের করে দিয়ে মেম্বারের পাতানো বোনকে ঘরে তোলা হয়।
আশ্রয়ণ প্রকল্পের সভাপতি ফারুক হোসেন বলেন, ‘ইউপি সদস্য সৈয়দ কামালের পরামর্শে তাঁর পাতানো বোনকে ঘরে তুলে দেওয়া হয়।’
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য সৈয়দ কামাল হোসেন বলেন, ‘প্রায় পাঁচ বছর আগে তাঁকে বের করে দেওয়া হয়। তখন অনেক দিন ঘর খালি ছিল। পরে কিছুদিন ক্লাব হিসেবে ব্যবহারের পর এক গরিব মানুষকে দেওয়া হয়েছে।’
আটুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবু সালেহ বাবু বলেন, ‘সালমা বিধবা মানুষ ও ভূমিহীন দেখে সরকারিভাবে ঘর দেওয়া হয়। দুঃখজনক হলেও সত্য, স্থানীয় ইউপি সদস্য তাঁর সেই ঘর দখল করে তাঁর এক আত্মীয়কে দিয়েছেন। বিধবা সালমাকে ঘরটি ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।’
সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার বিড়ালাক্ষী গ্রামে সালমা খাতুন নামের এক বিধবা নারীকে বরাদ্দ দেওয়া সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর দখলের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় ইউপি সদস্য সৈয়দ কামাল হোসেন কৌশলে ওই ঘর ছিনিয়ে নিয়ে নিজের পাতানো বোনের কাছে বিক্রি করেছেন বলে ওই বিধবা অভিযোগ করেছেন।
সালমার দাবি, ইউপি সদস্যের ইন্ধনে স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা দখলদারদের সহায়তা করছেন। এ জন্য তিনি নিজের ঘর ফেরত না পেয়ে আশ্রয়হীনভাবে দিন কাটাচ্ছেন।
সালমা খাতুন জানান, অল্প বয়সের দুই সন্তান রেখে তাঁর স্বামী সিরাজুল ইসলামের মৃত্যু হয়। স্থানীয় লোকজনের সাহায্যে দুই সন্তান নিয়ে তিনি বহু কষ্টে জীবনযাপন করে আসছেন। একপর্যায়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় ভূমিহীন হিসেবে তাঁকে বিড়ালাক্ষী আশ্রয়ণ প্রকল্পের সরকারি একটি ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়।
সালমা খাতুন অভিযোগ করে বলেন, দুই সন্তান নিয়ে বরাদ্দের ঘরে তিনি কয়েক মাস বসবাসও করেন। এরপর তাঁর অসুস্থ বড় মেয়ের চিকিৎসার জন্য এক সপ্তাহ বাড়িতে না থাকার সুযোগে স্থানীয় ইউপি সদস্য সৈয়দ কামাল হোসেন ঘরটি দখল করে ক্লাব তৈরি করেন।
এক সপ্তাহ পর ফিরে নিজের ঘরে উঠতে চাইলে আশ্রয়ণ প্রকল্পের সভাপতি ফারুক হোসেন তাঁকে জানান, কয়েক দিন ব্যবহারের পর ঘরটি আবার তাঁকে ফিরিয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু নির্দিষ্ট সময় পার হলেও ঘর ফিরিয়ে না দিয়ে প্রকল্পের সভাপতি ও ইউপি সদস্য টালবাহানা শুরু করেন। একপর্যায়ে সালমা জানতে পারেন, ওই ইউপি সদস্য অর্থের বিনিময়ে ঘরটি তাঁর এক পাতানো বোনকে দিয়েছেন।
আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা মিলন হোসেন বলেন, সালমা খাতুন তাঁর সন্তানদের নিয়ে ঘর হওয়ার শুরুতে বসবাস করতেন। পরে সৈয়দ কামাল হোসেন তাঁর এক আত্মীয়কে সালমার ঘরে তুলে দেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয়রা বলেন, সালমা দীর্ঘদিন ধরে এই ঘরে বসবাস করতেন। পরে সালমাকে বের করে দিয়ে মেম্বারের পাতানো বোনকে ঘরে তোলা হয়।
আশ্রয়ণ প্রকল্পের সভাপতি ফারুক হোসেন বলেন, ‘ইউপি সদস্য সৈয়দ কামালের পরামর্শে তাঁর পাতানো বোনকে ঘরে তুলে দেওয়া হয়।’
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য সৈয়দ কামাল হোসেন বলেন, ‘প্রায় পাঁচ বছর আগে তাঁকে বের করে দেওয়া হয়। তখন অনেক দিন ঘর খালি ছিল। পরে কিছুদিন ক্লাব হিসেবে ব্যবহারের পর এক গরিব মানুষকে দেওয়া হয়েছে।’
আটুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবু সালেহ বাবু বলেন, ‘সালমা বিধবা মানুষ ও ভূমিহীন দেখে সরকারিভাবে ঘর দেওয়া হয়। দুঃখজনক হলেও সত্য, স্থানীয় ইউপি সদস্য তাঁর সেই ঘর দখল করে তাঁর এক আত্মীয়কে দিয়েছেন। বিধবা সালমাকে ঘরটি ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।’
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৬ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৭ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
৭ ঘণ্টা আগে