যশোর প্রতিনিধি
২০২৪ সালে খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় মানব পাচারের ২৩৮টি মামলা করা হয়েছে। এই নিয়ে এ পর্যন্ত মোট ৮১১টি মানব পাচারের মামলা চলমান রয়েছে। আর এ বছর মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে ৯২ টি, যার ৫টি মামলায় ৯ জন আসামির সাজা হয়েছে।
আজ রোববার যশোরে ‘মানব পাচারের শিকার ব্যক্তির সুরক্ষা ও সহায়তায় বাংলাদেশ জাতীয় রেফারেল ব্যবস্থার কাঠামো’ শীর্ষক খুলনা বিভাগীয় কর্মশালায় মানব পাচার পরিস্থিতির মামলার এ চিত্র উঠে এসেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের আয়োজনে যশোর জেলা প্রশাসনের সম্মেলনকক্ষে এ কর্মশালা হয়।
জাতীয় রেফারেল কাঠামোবিষয়ক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনায় ইনসিডিন বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক এ কে এম মাসুদ আলী বলেন, মানব পাচারের শিকার ১০টি জেলার মানুষই আছে। কিন্তু এক বছরে প্রতিটি জেলায় পাচারকারীর সাজা নিশ্চিত করা যায়নি। আর মামলা ৮১১টি থাকলেও এর বেশি মানুষ মামলা করেননি সামাজিক সমস্যাসহ নানা কারণে।
কর্মশালায় ৪৯ বিজিবির অ্যাডজুট্যান্ট সোহেল আল মুজাহিদ জানান, নভেম্বর থেকে জানুয়ারির এ পর্যন্ত তিন মাসে ভারতে যাওয়ার সময় ৪৪ জনকে এবং আসার সময় ৪৩ জনকে আটক করে ২৬টি মামলা করা হয়েছে। এ সময় ৮২ জনকে প্রত্যর্পণ করা হয়।
কর্মশালায় খুলনা বিভাগের কমিশনার মো. ফিরোজ সরকার প্রধান অতিথি ছিলেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের যুগ্ম সচিব মু. জসীম উদ্দীন খানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজাহারুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নূর-ই আলম সিদ্দিকি, রাইটস যশোরের নির্বাহী পরিচালক বিনয় কৃষ্ণ মল্লিক, রূপান্তর খুলনার নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার গুহ, প্রেসক্লাবের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন প্রমুখ বক্তব্য দেন। এতে খুলনা বিভাগের জেলা প্রশাসকবৃন্দ, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের প্রধান, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধি ও সাংবাদিকেরা অংশ নেন।
২০২৪ সালে খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় মানব পাচারের ২৩৮টি মামলা করা হয়েছে। এই নিয়ে এ পর্যন্ত মোট ৮১১টি মানব পাচারের মামলা চলমান রয়েছে। আর এ বছর মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে ৯২ টি, যার ৫টি মামলায় ৯ জন আসামির সাজা হয়েছে।
আজ রোববার যশোরে ‘মানব পাচারের শিকার ব্যক্তির সুরক্ষা ও সহায়তায় বাংলাদেশ জাতীয় রেফারেল ব্যবস্থার কাঠামো’ শীর্ষক খুলনা বিভাগীয় কর্মশালায় মানব পাচার পরিস্থিতির মামলার এ চিত্র উঠে এসেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের আয়োজনে যশোর জেলা প্রশাসনের সম্মেলনকক্ষে এ কর্মশালা হয়।
জাতীয় রেফারেল কাঠামোবিষয়ক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনায় ইনসিডিন বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক এ কে এম মাসুদ আলী বলেন, মানব পাচারের শিকার ১০টি জেলার মানুষই আছে। কিন্তু এক বছরে প্রতিটি জেলায় পাচারকারীর সাজা নিশ্চিত করা যায়নি। আর মামলা ৮১১টি থাকলেও এর বেশি মানুষ মামলা করেননি সামাজিক সমস্যাসহ নানা কারণে।
কর্মশালায় ৪৯ বিজিবির অ্যাডজুট্যান্ট সোহেল আল মুজাহিদ জানান, নভেম্বর থেকে জানুয়ারির এ পর্যন্ত তিন মাসে ভারতে যাওয়ার সময় ৪৪ জনকে এবং আসার সময় ৪৩ জনকে আটক করে ২৬টি মামলা করা হয়েছে। এ সময় ৮২ জনকে প্রত্যর্পণ করা হয়।
কর্মশালায় খুলনা বিভাগের কমিশনার মো. ফিরোজ সরকার প্রধান অতিথি ছিলেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের যুগ্ম সচিব মু. জসীম উদ্দীন খানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজাহারুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নূর-ই আলম সিদ্দিকি, রাইটস যশোরের নির্বাহী পরিচালক বিনয় কৃষ্ণ মল্লিক, রূপান্তর খুলনার নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার গুহ, প্রেসক্লাবের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন প্রমুখ বক্তব্য দেন। এতে খুলনা বিভাগের জেলা প্রশাসকবৃন্দ, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের প্রধান, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধি ও সাংবাদিকেরা অংশ নেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে