উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) তুরাগ থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিসেবে এস এম শাহাদাত হোসেনের যোগদানের আগেই তাঁর প্রত্যাহারের দাবিতে থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা। আজ মঙ্গলবার (১৭ জুন) বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত তুরাগ থানা গেটে তাঁরা বিক্ষোভ করেন।
আন্দোলনকারীরা ‘স্বৈরাচারের ঠিকানা, তুরাগ থানায় হবে না’ ও ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাইরে’সহ নানা স্লোগান দেন।
বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, এস এম শাহাদাত হোসেন আওয়ামী লীগের দোসর। তাঁর নির্দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলি চালানো হয়েছে। এমন একজন বিতর্কিত কর্মকর্তার তুরাগ থানায় যোগদান তাঁরা মেনে নেবেন না।
বিক্ষোভ চলাকালে তুরাগ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ নুরুজ্জামান ছাত্রদের বুঝিয়ে শান্ত করার চেষ্টা করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘এই দেশটা আপনাদের, আমাদের, সবার। আমার সিনিয়র অথরিটির সঙ্গে কথা বলেই আপনাদের বলছি—ওসি শাহাদাত এই থানায় আসবেন না। কিন্ত প্রতিটি কাজেরই একটি সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে, নিয়ম অনুযায়ী এই থানায় অন্য কেউ ওসি হিসেবে যোগদান করবেন। এরপরও আপনাদের (ছাত্রদের) কোনো অভিযোগ থাকে, তাহলে লিখিত দিয়ে যান। আমি এখনই সেটা সিনিয়র অথরিটির কাছে পাঠিয়ে দেব।’
আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন তুরাগ থানা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কমিটির আহ্বায়ক নূর মোহাম্মদ ও মুখ্য সংগঠক সরদার রিয়াদ। তাঁরা বলেন, একজন ফ্যাসিস্ট সমর্থককে থানার ওসি হিসেবে পদায়নের উদ্যোগ জনগণের ন্যায্য অধিকারের পরিপন্থী। এই সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে। তা না হলে আরও কঠোর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এস এম শাহাদাত হোসেনের কয়েকটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে তাঁকে পুলিশের ইউনিফর্ম পরে আওয়ামী লীগ, শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর প্রশংসা করতে দেখা যায়।
প্রসঙ্গত, ১৬ জুন ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক আদেশে শাহাদাত হোসেনকে পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) থেকে তুরাগ থানায় ওসি হিসেবে বদলি করা হয়। এর আগেও ২০২১ সালে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদি থানার ওসি থাকা অবস্থায় ক্ষমতাসীন দলের পক্ষে বক্তব্য দিয়ে সমালোচিত হয়েছিলেন তিনি।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) তুরাগ থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিসেবে এস এম শাহাদাত হোসেনের যোগদানের আগেই তাঁর প্রত্যাহারের দাবিতে থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা। আজ মঙ্গলবার (১৭ জুন) বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত তুরাগ থানা গেটে তাঁরা বিক্ষোভ করেন।
আন্দোলনকারীরা ‘স্বৈরাচারের ঠিকানা, তুরাগ থানায় হবে না’ ও ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাইরে’সহ নানা স্লোগান দেন।
বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, এস এম শাহাদাত হোসেন আওয়ামী লীগের দোসর। তাঁর নির্দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলি চালানো হয়েছে। এমন একজন বিতর্কিত কর্মকর্তার তুরাগ থানায় যোগদান তাঁরা মেনে নেবেন না।
বিক্ষোভ চলাকালে তুরাগ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ নুরুজ্জামান ছাত্রদের বুঝিয়ে শান্ত করার চেষ্টা করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘এই দেশটা আপনাদের, আমাদের, সবার। আমার সিনিয়র অথরিটির সঙ্গে কথা বলেই আপনাদের বলছি—ওসি শাহাদাত এই থানায় আসবেন না। কিন্ত প্রতিটি কাজেরই একটি সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে, নিয়ম অনুযায়ী এই থানায় অন্য কেউ ওসি হিসেবে যোগদান করবেন। এরপরও আপনাদের (ছাত্রদের) কোনো অভিযোগ থাকে, তাহলে লিখিত দিয়ে যান। আমি এখনই সেটা সিনিয়র অথরিটির কাছে পাঠিয়ে দেব।’
আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন তুরাগ থানা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কমিটির আহ্বায়ক নূর মোহাম্মদ ও মুখ্য সংগঠক সরদার রিয়াদ। তাঁরা বলেন, একজন ফ্যাসিস্ট সমর্থককে থানার ওসি হিসেবে পদায়নের উদ্যোগ জনগণের ন্যায্য অধিকারের পরিপন্থী। এই সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে। তা না হলে আরও কঠোর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এস এম শাহাদাত হোসেনের কয়েকটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে তাঁকে পুলিশের ইউনিফর্ম পরে আওয়ামী লীগ, শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর প্রশংসা করতে দেখা যায়।
প্রসঙ্গত, ১৬ জুন ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক আদেশে শাহাদাত হোসেনকে পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) থেকে তুরাগ থানায় ওসি হিসেবে বদলি করা হয়। এর আগেও ২০২১ সালে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদি থানার ওসি থাকা অবস্থায় ক্ষমতাসীন দলের পক্ষে বক্তব্য দিয়ে সমালোচিত হয়েছিলেন তিনি।
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
২ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৩ ঘণ্টা আগে