কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
যশোর বোর্ডের অধীনে কুষ্টিয়ায় একটি কেন্দ্রে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় ভুল প্রশ্নপত্র বিতরণ করার ঘটনা ঘটেছে। এরপর তড়িঘড়ি করে সেই প্রশ্ন প্রত্যাহার করে নির্ধারিত প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়া হয়। এ ব্যাপারে ওই কেন্দ্রের সচিব কুষ্টিয়া মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) সকালে জেলা শহরের মিলপাড়া এলাকায় অবস্থিত কুষ্টিয়া আদর্শ ডিগ্রি মহাবিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনা জানার পর সেখানে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারাও কেন্দ্রটি পরিদর্শন করেছেন। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হচ্ছে।
যোগাযোগ করা হলে ওই কেন্দ্রের সচিব ও আদর্শ ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) সালাহ্ উদ্দিন আজকের পত্রিকার কাছে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আদর্শ ডিগ্রি মহাবিদ্যালয় অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ এই কেন্দ্রে মানবিক বিভাগের যুক্তিবিদ্যা বিষয়ের প্রথম পত্রের পরীক্ষা ছিল। সৃজনশীল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার পর ৩০ নম্বরের নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষার প্রশ্ন বিতরণ করা হয়। সেখানে কয়েকটি কলেজের মানবিক বিভাগের ১২৬ জন পরীক্ষার্থী ছিল। দুটি কক্ষে ৫২ জনের মধ্যে যুক্তিবিদ্যার প্রথম পত্রের ‘গ’ সেট ১২১ কোডের নৈর্ব্যক্তিক (এমসিকিউ) প্রশ্নের পরিবর্তে দ্বিতীয় পত্রের ‘গ’ সেট ১২২ কোডের প্রশ্ন বিতরণ করা হয়।
শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় পত্রের প্রশ্ন দেখার পর বিষয়টি বুঝতে পেরে শিক্ষকদের জানায়। এ সময় শিক্ষকেরা দ্রুত প্রশ্নগুলো প্রত্যাহার করে নেন। তবে একটি প্রশ্ন খুঁজে পাননি। পুরো বিষয়টি কেন্দ্রসচিব জানার পর যুক্তিবিদ্যা প্রথম পত্রের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন বিতরণ করেন এবং পরীক্ষা যথাসময়ে শেষ করেন।
একজন শিক্ষক জানান, ঘটনা জেলা প্রশাসনকে জানানো হলে একজন ম্যাজিস্ট্রেট কেন্দ্রে আসেন। পরে বিতরণ করা কক্ষের ভেতর পড়ে থাকা যুক্তিবিদ্যা দ্বিতীয় পত্রের নৈর্ব্যক্তিক একটি প্রশ্ন উদ্ধার করা হয়। এই প্রশ্নের কোনো ছবি বা কপি বাইরে চলে গেছে কি না, তা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারছে না।
আরেকজন শিক্ষক জানান, ভুল প্রশ্নপত্রের প্যাকেট খুলে কেন্দ্রের প্রতিটি কক্ষে পাঠানো হয়েছিল। পরে বিষয়টি বুঝতে পেরে আবার সঠিক প্রশ্নপত্র নিয়ে পরীক্ষা নেওয়া হয়।
একজন পরীক্ষার্থী জানায়, ‘বিতরণ করা নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নপত্রের বিষয় কোডের সঙ্গে আমাদের আজকের (বৃহস্পতিবার) বিষয় কোড না মেলায় কক্ষে থাকা শিক্ষককে জানানো হয়। পরে দ্রুত প্রশ্নগুলো তুলে নেওয়া হয়। কিছুটা দেরিতে পরীক্ষা নেওয়া হয়।’
কেন্দ্রসচিব ও আদর্শ ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) সালাহ্ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটা ঘটনা ঘটে গেছে। এটা ট্রেজারিতে প্রশ্ন প্যাকেটবন্দী করার সময় ভুলবশত হয়েছিল। প্যাকেট খোলার সময় হয়তো কেউ খেয়াল করেনি। এর দায় কেন্দ্রসচিব হিসেবে এড়াতে পারি না। দায় থেকেই যায়।’
জেলা প্রশাসক মো. তৌফিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনা জানার সঙ্গে সঙ্গে সেখানে ম্যাজিস্ট্রেট পাঠানো হয়েছিল। ট্রেজারিতে প্রশ্ন প্যাকেটবন্দীর দায়িত্বে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা ভুল করেছিলেন। এমনকি পরীক্ষায় বিতরণ করার আগে সঠিক কোডের প্রশ্ন আছে কি না, সেটাও দেখার কথা ছিল। তার কিছুই করা হয়নি। এটা সম্পূর্ণ দায়িত্বহীনতা ও অসচেতন কর্মকাণ্ড।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসন থেকে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে। বোর্ড থেকেও কমিটি গঠন করা হচ্ছে বলে জেনেছি।’
যশোর বোর্ডের অধীনে কুষ্টিয়ায় একটি কেন্দ্রে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় ভুল প্রশ্নপত্র বিতরণ করার ঘটনা ঘটেছে। এরপর তড়িঘড়ি করে সেই প্রশ্ন প্রত্যাহার করে নির্ধারিত প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়া হয়। এ ব্যাপারে ওই কেন্দ্রের সচিব কুষ্টিয়া মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) সকালে জেলা শহরের মিলপাড়া এলাকায় অবস্থিত কুষ্টিয়া আদর্শ ডিগ্রি মহাবিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনা জানার পর সেখানে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারাও কেন্দ্রটি পরিদর্শন করেছেন। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হচ্ছে।
যোগাযোগ করা হলে ওই কেন্দ্রের সচিব ও আদর্শ ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) সালাহ্ উদ্দিন আজকের পত্রিকার কাছে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আদর্শ ডিগ্রি মহাবিদ্যালয় অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ এই কেন্দ্রে মানবিক বিভাগের যুক্তিবিদ্যা বিষয়ের প্রথম পত্রের পরীক্ষা ছিল। সৃজনশীল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার পর ৩০ নম্বরের নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষার প্রশ্ন বিতরণ করা হয়। সেখানে কয়েকটি কলেজের মানবিক বিভাগের ১২৬ জন পরীক্ষার্থী ছিল। দুটি কক্ষে ৫২ জনের মধ্যে যুক্তিবিদ্যার প্রথম পত্রের ‘গ’ সেট ১২১ কোডের নৈর্ব্যক্তিক (এমসিকিউ) প্রশ্নের পরিবর্তে দ্বিতীয় পত্রের ‘গ’ সেট ১২২ কোডের প্রশ্ন বিতরণ করা হয়।
শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় পত্রের প্রশ্ন দেখার পর বিষয়টি বুঝতে পেরে শিক্ষকদের জানায়। এ সময় শিক্ষকেরা দ্রুত প্রশ্নগুলো প্রত্যাহার করে নেন। তবে একটি প্রশ্ন খুঁজে পাননি। পুরো বিষয়টি কেন্দ্রসচিব জানার পর যুক্তিবিদ্যা প্রথম পত্রের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন বিতরণ করেন এবং পরীক্ষা যথাসময়ে শেষ করেন।
একজন শিক্ষক জানান, ঘটনা জেলা প্রশাসনকে জানানো হলে একজন ম্যাজিস্ট্রেট কেন্দ্রে আসেন। পরে বিতরণ করা কক্ষের ভেতর পড়ে থাকা যুক্তিবিদ্যা দ্বিতীয় পত্রের নৈর্ব্যক্তিক একটি প্রশ্ন উদ্ধার করা হয়। এই প্রশ্নের কোনো ছবি বা কপি বাইরে চলে গেছে কি না, তা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারছে না।
আরেকজন শিক্ষক জানান, ভুল প্রশ্নপত্রের প্যাকেট খুলে কেন্দ্রের প্রতিটি কক্ষে পাঠানো হয়েছিল। পরে বিষয়টি বুঝতে পেরে আবার সঠিক প্রশ্নপত্র নিয়ে পরীক্ষা নেওয়া হয়।
একজন পরীক্ষার্থী জানায়, ‘বিতরণ করা নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নপত্রের বিষয় কোডের সঙ্গে আমাদের আজকের (বৃহস্পতিবার) বিষয় কোড না মেলায় কক্ষে থাকা শিক্ষককে জানানো হয়। পরে দ্রুত প্রশ্নগুলো তুলে নেওয়া হয়। কিছুটা দেরিতে পরীক্ষা নেওয়া হয়।’
কেন্দ্রসচিব ও আদর্শ ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) সালাহ্ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটা ঘটনা ঘটে গেছে। এটা ট্রেজারিতে প্রশ্ন প্যাকেটবন্দী করার সময় ভুলবশত হয়েছিল। প্যাকেট খোলার সময় হয়তো কেউ খেয়াল করেনি। এর দায় কেন্দ্রসচিব হিসেবে এড়াতে পারি না। দায় থেকেই যায়।’
জেলা প্রশাসক মো. তৌফিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনা জানার সঙ্গে সঙ্গে সেখানে ম্যাজিস্ট্রেট পাঠানো হয়েছিল। ট্রেজারিতে প্রশ্ন প্যাকেটবন্দীর দায়িত্বে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা ভুল করেছিলেন। এমনকি পরীক্ষায় বিতরণ করার আগে সঠিক কোডের প্রশ্ন আছে কি না, সেটাও দেখার কথা ছিল। তার কিছুই করা হয়নি। এটা সম্পূর্ণ দায়িত্বহীনতা ও অসচেতন কর্মকাণ্ড।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসন থেকে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে। বোর্ড থেকেও কমিটি গঠন করা হচ্ছে বলে জেনেছি।’
রিতার মা অসুস্থ থাকায় দুইদিন ধরে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছেন। এমতাবস্থায় রিতা বাসায় একা ছিল। দুপুরে এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হলে সে পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ার খবর পায়। এতে মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে রিতা।
১১ মিনিট আগেওয়ার্ড কমিটির মাধ্যমে পৌর বিএনপির কাউন্সিল হওয়ার কথা ছিল। সে লক্ষ্যে গত মঙ্গলবার উপজেলা পার্টি অফিসে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় অনাকাঙ্ক্ষিত গোলযোগের ঘটনা ঘটে। এরপর থেকে কানাঘুষা শোনা যাচ্ছে, কাউন্সিল নাও হতে পারে। একটি কুচক্রী মহল পরিকল্পিতভাবে কাউন্সিল বানচাল করার চেষ্টা করছে।’
৩২ মিনিট আগেচিত্রনায়িকা পপির চাচা মিয়া বাবর হোসেনকে খুলনার সোনাডাঙ্গার জমিদারবাড়ি ‘মিয়াবাগ’ থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে খুলনা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন তিনি। মিয়া বাবরের দাবি, তাঁর ভাইয়ের স্ত্রী শিউলি বেগম ও ভাতিজি জামাই একটি বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তা তারেক...
৬ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের শিবালয়ে যমুনা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে একটি চক্রের বিরুদ্ধে। উপজেলার মুন্সিগান্দি মৌজায় এই বালু তোলার কারণে পাশের চর পয়লা গ্রাম বিলীন হয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে। এ নিয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে