গোপালগঞ্জ পৌরসভা
জাবেরুল ইসলাম বাঁধন, গোপালগঞ্জ
গোপালগঞ্জ পৌরসভার ২৫ বছরের পুরোনো পানি শোধনাগার বিকল হওয়ার পথে। যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে পানি সরবরাহ। শোধনাগারের বেহাল দশার কারণে চাহিদার ৪ ভাগের ১ ভাগ পানিও সরবরাহ করতে হিমশিম পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে নিয়মিত বিল পরিশোধ করেও ঠিকমতো পানি না পাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা।
এদিকে পৌরসভার আয়তন বাড়লেও নতুন করে ১ মিটার পাইপলাইন স্থাপন করাও সম্ভব হয়নি। তবে পানির সংকট সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানিয়েছে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, বিপুল চাহিদা থাকলেও সার্ফেস ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের বেহাল দশার কারণে তা পূরণ করতে পারছে না পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। ৩টি ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট ও ৬টি ওভারহেড ট্যাংক থাকলেও দিন দিন কমছে সক্ষমতা।
প্রথম শ্রেণির পৌরসভাটিতে বর্তমানে পানির গ্রাহক রয়েছে ১০ হাজার ১৪৯ জন। ৩০.৭০ বর্গকিলোমিটারের এ পৌরসভায় প্রতিদিন পানির চাহিদা রয়েছে ৬০ মিলিয়ন লিটার। কিন্তু সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে মাত্র ১৫ মিলিয়ন লিটার। ১৩.৮২ বর্গকিলোমিটারের পৌরসভাটিকে ২০২১ সালে আরও বর্ধিত করে করা হয় ১৬.৮৮ বর্গকিলোমিটার। পরিধি বাড়লেও ৪ বছরে নতুন একটি পাইপলাইন নেটওয়ার্কও স্থাপন করা সম্ভব হয়নি। ৯টি হাইলিফট পাম্পের মধ্যে ১টি নষ্ট দীর্ঘদিন ধরে। বাকি পাম্পগুলোরও করুণ দশা। প্রায়ই ঘটছে ছোটখাটো দুর্ঘটনা। এতে পুরোনো গ্রাহকদেরই পানি সরবরাহ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। চরম ভোগান্তিতে পড়েছে গ্রাহক-কর্তৃপক্ষ উভয়েই।
জানতে চাইলে পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আব্দুর রহমান মিয়া বলেন, ‘আমরা ৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে পানি পাচ্ছি না। নিয়মিত পৌরসভার পানির বিল পরিশোধ করে যাচ্ছি। এখন একটু বন্যার পানি আসছে এ জন্য গোসল ও ধোয়ামোছার জন্য পাইপের মাধ্যমে বিল থেকে পানি উঠিয়ে আনতেছি।’
আব্দুর রহমান মিয়া আরও বলেন, ‘খাওয়া ও রান্নার জন্য বোতলের পানি কেনা লাগছে। বিলের পানিতে দুর্গন্ধ থাকার পরও বাধ্য হয়ে ব্যবহার করতে হচ্ছে। পানির অপর নাম জীবন, আমরা এই পানির অভাবে মরতে পড়েছি।’
পৌরসভার অন্য বাসিন্দা রহিমা বেগম বলেন, ‘আমরা কেমন পৌরসভায় বসবাস করি, তা-ই বুঝি না। এত বছর হয়ে গেল এখন পর্যন্ত পাইপলাইনের মাধ্যমে পানির সংযোগ পেলাম না।’ মিলন মোল্লা বলেন, ‘পানির এত সংকট, পৌরসভার ভেতরের বাড়িঘর ছেড়ে মনে হয় নদীর পাশে গিয়ে আমাদের বসবাস করতে হবে। পানি ছাড়া জীবন কি চলে?’
জানতে চাইলে পৌর পানি সরবরাহ শাখার ভারপ্রাপ্ত সহকারী প্রকৌশলী সরূপ বোস বলেন, ‘পৌরসভা ১৫টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত। এখানে পানির চাহিদা রয়েছে প্রতিদিন ৬০ মিলিয়ন লিটার। তার বিপরীতে সরবরাহ করতে পারি প্রতিদিন ১২ থেকে ১৫ মিলিয়ন লিটার। শোধনাগারের সক্ষমতা অনুযায়ী আমরা ২৪ ঘণ্টা পানি সরবরাহ করি। চাহিদার তুলনায় পানি শোধনের সক্ষমতা না থাকায় মূলত এই সংকট দেখা দিয়েছে। নতুন ওয়ার্ডে নতুন কোনো পাইপলাইন বসানো হয়নি, কারণ পুরোনো লাইনগুলোতে পানি দেওয়ার যে শোধনাগার রয়েছে, তার মেয়াদ দীর্ঘ কয়েক বছর হয়ে যাওয়ায় সেটির সক্ষমতা কমে গেছে। নতুন শোধনাগার তৈরি না হলে নতুন ওয়ার্ডে পাইপলাইন সংযোগ স্থাপন করে কোনো ফলাফল পাওয়া যাবে না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গোপালগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক বিশ্বজিৎ কুমার পাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পানির যে সংকট রয়েছে, তা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে এ সমস্যা সমাধানের জন্য একটি প্রকল্প তৈরি করে ডিপিপি আকারে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আমরা আশাবাদী, দ্রুতই প্রকল্পটি অনুমোদন পাবে। অনুমোদনের পর কাজ শেষ করতে পারলে পানির সংকট নিরসন হবে।’
গোপালগঞ্জ পৌরসভার ২৫ বছরের পুরোনো পানি শোধনাগার বিকল হওয়ার পথে। যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে পানি সরবরাহ। শোধনাগারের বেহাল দশার কারণে চাহিদার ৪ ভাগের ১ ভাগ পানিও সরবরাহ করতে হিমশিম পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে নিয়মিত বিল পরিশোধ করেও ঠিকমতো পানি না পাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা।
এদিকে পৌরসভার আয়তন বাড়লেও নতুন করে ১ মিটার পাইপলাইন স্থাপন করাও সম্ভব হয়নি। তবে পানির সংকট সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানিয়েছে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, বিপুল চাহিদা থাকলেও সার্ফেস ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের বেহাল দশার কারণে তা পূরণ করতে পারছে না পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। ৩টি ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট ও ৬টি ওভারহেড ট্যাংক থাকলেও দিন দিন কমছে সক্ষমতা।
প্রথম শ্রেণির পৌরসভাটিতে বর্তমানে পানির গ্রাহক রয়েছে ১০ হাজার ১৪৯ জন। ৩০.৭০ বর্গকিলোমিটারের এ পৌরসভায় প্রতিদিন পানির চাহিদা রয়েছে ৬০ মিলিয়ন লিটার। কিন্তু সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে মাত্র ১৫ মিলিয়ন লিটার। ১৩.৮২ বর্গকিলোমিটারের পৌরসভাটিকে ২০২১ সালে আরও বর্ধিত করে করা হয় ১৬.৮৮ বর্গকিলোমিটার। পরিধি বাড়লেও ৪ বছরে নতুন একটি পাইপলাইন নেটওয়ার্কও স্থাপন করা সম্ভব হয়নি। ৯টি হাইলিফট পাম্পের মধ্যে ১টি নষ্ট দীর্ঘদিন ধরে। বাকি পাম্পগুলোরও করুণ দশা। প্রায়ই ঘটছে ছোটখাটো দুর্ঘটনা। এতে পুরোনো গ্রাহকদেরই পানি সরবরাহ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। চরম ভোগান্তিতে পড়েছে গ্রাহক-কর্তৃপক্ষ উভয়েই।
জানতে চাইলে পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আব্দুর রহমান মিয়া বলেন, ‘আমরা ৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে পানি পাচ্ছি না। নিয়মিত পৌরসভার পানির বিল পরিশোধ করে যাচ্ছি। এখন একটু বন্যার পানি আসছে এ জন্য গোসল ও ধোয়ামোছার জন্য পাইপের মাধ্যমে বিল থেকে পানি উঠিয়ে আনতেছি।’
আব্দুর রহমান মিয়া আরও বলেন, ‘খাওয়া ও রান্নার জন্য বোতলের পানি কেনা লাগছে। বিলের পানিতে দুর্গন্ধ থাকার পরও বাধ্য হয়ে ব্যবহার করতে হচ্ছে। পানির অপর নাম জীবন, আমরা এই পানির অভাবে মরতে পড়েছি।’
পৌরসভার অন্য বাসিন্দা রহিমা বেগম বলেন, ‘আমরা কেমন পৌরসভায় বসবাস করি, তা-ই বুঝি না। এত বছর হয়ে গেল এখন পর্যন্ত পাইপলাইনের মাধ্যমে পানির সংযোগ পেলাম না।’ মিলন মোল্লা বলেন, ‘পানির এত সংকট, পৌরসভার ভেতরের বাড়িঘর ছেড়ে মনে হয় নদীর পাশে গিয়ে আমাদের বসবাস করতে হবে। পানি ছাড়া জীবন কি চলে?’
জানতে চাইলে পৌর পানি সরবরাহ শাখার ভারপ্রাপ্ত সহকারী প্রকৌশলী সরূপ বোস বলেন, ‘পৌরসভা ১৫টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত। এখানে পানির চাহিদা রয়েছে প্রতিদিন ৬০ মিলিয়ন লিটার। তার বিপরীতে সরবরাহ করতে পারি প্রতিদিন ১২ থেকে ১৫ মিলিয়ন লিটার। শোধনাগারের সক্ষমতা অনুযায়ী আমরা ২৪ ঘণ্টা পানি সরবরাহ করি। চাহিদার তুলনায় পানি শোধনের সক্ষমতা না থাকায় মূলত এই সংকট দেখা দিয়েছে। নতুন ওয়ার্ডে নতুন কোনো পাইপলাইন বসানো হয়নি, কারণ পুরোনো লাইনগুলোতে পানি দেওয়ার যে শোধনাগার রয়েছে, তার মেয়াদ দীর্ঘ কয়েক বছর হয়ে যাওয়ায় সেটির সক্ষমতা কমে গেছে। নতুন শোধনাগার তৈরি না হলে নতুন ওয়ার্ডে পাইপলাইন সংযোগ স্থাপন করে কোনো ফলাফল পাওয়া যাবে না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গোপালগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক বিশ্বজিৎ কুমার পাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পানির যে সংকট রয়েছে, তা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে এ সমস্যা সমাধানের জন্য একটি প্রকল্প তৈরি করে ডিপিপি আকারে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আমরা আশাবাদী, দ্রুতই প্রকল্পটি অনুমোদন পাবে। অনুমোদনের পর কাজ শেষ করতে পারলে পানির সংকট নিরসন হবে।’
গোপালগঞ্জ পৌরসভা
জাবেরুল ইসলাম বাঁধন, গোপালগঞ্জ
গোপালগঞ্জ পৌরসভার ২৫ বছরের পুরোনো পানি শোধনাগার বিকল হওয়ার পথে। যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে পানি সরবরাহ। শোধনাগারের বেহাল দশার কারণে চাহিদার ৪ ভাগের ১ ভাগ পানিও সরবরাহ করতে হিমশিম পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে নিয়মিত বিল পরিশোধ করেও ঠিকমতো পানি না পাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা।
এদিকে পৌরসভার আয়তন বাড়লেও নতুন করে ১ মিটার পাইপলাইন স্থাপন করাও সম্ভব হয়নি। তবে পানির সংকট সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানিয়েছে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, বিপুল চাহিদা থাকলেও সার্ফেস ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের বেহাল দশার কারণে তা পূরণ করতে পারছে না পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। ৩টি ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট ও ৬টি ওভারহেড ট্যাংক থাকলেও দিন দিন কমছে সক্ষমতা।
প্রথম শ্রেণির পৌরসভাটিতে বর্তমানে পানির গ্রাহক রয়েছে ১০ হাজার ১৪৯ জন। ৩০.৭০ বর্গকিলোমিটারের এ পৌরসভায় প্রতিদিন পানির চাহিদা রয়েছে ৬০ মিলিয়ন লিটার। কিন্তু সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে মাত্র ১৫ মিলিয়ন লিটার। ১৩.৮২ বর্গকিলোমিটারের পৌরসভাটিকে ২০২১ সালে আরও বর্ধিত করে করা হয় ১৬.৮৮ বর্গকিলোমিটার। পরিধি বাড়লেও ৪ বছরে নতুন একটি পাইপলাইন নেটওয়ার্কও স্থাপন করা সম্ভব হয়নি। ৯টি হাইলিফট পাম্পের মধ্যে ১টি নষ্ট দীর্ঘদিন ধরে। বাকি পাম্পগুলোরও করুণ দশা। প্রায়ই ঘটছে ছোটখাটো দুর্ঘটনা। এতে পুরোনো গ্রাহকদেরই পানি সরবরাহ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। চরম ভোগান্তিতে পড়েছে গ্রাহক-কর্তৃপক্ষ উভয়েই।
জানতে চাইলে পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আব্দুর রহমান মিয়া বলেন, ‘আমরা ৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে পানি পাচ্ছি না। নিয়মিত পৌরসভার পানির বিল পরিশোধ করে যাচ্ছি। এখন একটু বন্যার পানি আসছে এ জন্য গোসল ও ধোয়ামোছার জন্য পাইপের মাধ্যমে বিল থেকে পানি উঠিয়ে আনতেছি।’
আব্দুর রহমান মিয়া আরও বলেন, ‘খাওয়া ও রান্নার জন্য বোতলের পানি কেনা লাগছে। বিলের পানিতে দুর্গন্ধ থাকার পরও বাধ্য হয়ে ব্যবহার করতে হচ্ছে। পানির অপর নাম জীবন, আমরা এই পানির অভাবে মরতে পড়েছি।’
পৌরসভার অন্য বাসিন্দা রহিমা বেগম বলেন, ‘আমরা কেমন পৌরসভায় বসবাস করি, তা-ই বুঝি না। এত বছর হয়ে গেল এখন পর্যন্ত পাইপলাইনের মাধ্যমে পানির সংযোগ পেলাম না।’ মিলন মোল্লা বলেন, ‘পানির এত সংকট, পৌরসভার ভেতরের বাড়িঘর ছেড়ে মনে হয় নদীর পাশে গিয়ে আমাদের বসবাস করতে হবে। পানি ছাড়া জীবন কি চলে?’
জানতে চাইলে পৌর পানি সরবরাহ শাখার ভারপ্রাপ্ত সহকারী প্রকৌশলী সরূপ বোস বলেন, ‘পৌরসভা ১৫টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত। এখানে পানির চাহিদা রয়েছে প্রতিদিন ৬০ মিলিয়ন লিটার। তার বিপরীতে সরবরাহ করতে পারি প্রতিদিন ১২ থেকে ১৫ মিলিয়ন লিটার। শোধনাগারের সক্ষমতা অনুযায়ী আমরা ২৪ ঘণ্টা পানি সরবরাহ করি। চাহিদার তুলনায় পানি শোধনের সক্ষমতা না থাকায় মূলত এই সংকট দেখা দিয়েছে। নতুন ওয়ার্ডে নতুন কোনো পাইপলাইন বসানো হয়নি, কারণ পুরোনো লাইনগুলোতে পানি দেওয়ার যে শোধনাগার রয়েছে, তার মেয়াদ দীর্ঘ কয়েক বছর হয়ে যাওয়ায় সেটির সক্ষমতা কমে গেছে। নতুন শোধনাগার তৈরি না হলে নতুন ওয়ার্ডে পাইপলাইন সংযোগ স্থাপন করে কোনো ফলাফল পাওয়া যাবে না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গোপালগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক বিশ্বজিৎ কুমার পাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পানির যে সংকট রয়েছে, তা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে এ সমস্যা সমাধানের জন্য একটি প্রকল্প তৈরি করে ডিপিপি আকারে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আমরা আশাবাদী, দ্রুতই প্রকল্পটি অনুমোদন পাবে। অনুমোদনের পর কাজ শেষ করতে পারলে পানির সংকট নিরসন হবে।’
গোপালগঞ্জ পৌরসভার ২৫ বছরের পুরোনো পানি শোধনাগার বিকল হওয়ার পথে। যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে পানি সরবরাহ। শোধনাগারের বেহাল দশার কারণে চাহিদার ৪ ভাগের ১ ভাগ পানিও সরবরাহ করতে হিমশিম পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে নিয়মিত বিল পরিশোধ করেও ঠিকমতো পানি না পাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা।
এদিকে পৌরসভার আয়তন বাড়লেও নতুন করে ১ মিটার পাইপলাইন স্থাপন করাও সম্ভব হয়নি। তবে পানির সংকট সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানিয়েছে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, বিপুল চাহিদা থাকলেও সার্ফেস ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের বেহাল দশার কারণে তা পূরণ করতে পারছে না পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। ৩টি ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট ও ৬টি ওভারহেড ট্যাংক থাকলেও দিন দিন কমছে সক্ষমতা।
প্রথম শ্রেণির পৌরসভাটিতে বর্তমানে পানির গ্রাহক রয়েছে ১০ হাজার ১৪৯ জন। ৩০.৭০ বর্গকিলোমিটারের এ পৌরসভায় প্রতিদিন পানির চাহিদা রয়েছে ৬০ মিলিয়ন লিটার। কিন্তু সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে মাত্র ১৫ মিলিয়ন লিটার। ১৩.৮২ বর্গকিলোমিটারের পৌরসভাটিকে ২০২১ সালে আরও বর্ধিত করে করা হয় ১৬.৮৮ বর্গকিলোমিটার। পরিধি বাড়লেও ৪ বছরে নতুন একটি পাইপলাইন নেটওয়ার্কও স্থাপন করা সম্ভব হয়নি। ৯টি হাইলিফট পাম্পের মধ্যে ১টি নষ্ট দীর্ঘদিন ধরে। বাকি পাম্পগুলোরও করুণ দশা। প্রায়ই ঘটছে ছোটখাটো দুর্ঘটনা। এতে পুরোনো গ্রাহকদেরই পানি সরবরাহ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। চরম ভোগান্তিতে পড়েছে গ্রাহক-কর্তৃপক্ষ উভয়েই।
জানতে চাইলে পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আব্দুর রহমান মিয়া বলেন, ‘আমরা ৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে পানি পাচ্ছি না। নিয়মিত পৌরসভার পানির বিল পরিশোধ করে যাচ্ছি। এখন একটু বন্যার পানি আসছে এ জন্য গোসল ও ধোয়ামোছার জন্য পাইপের মাধ্যমে বিল থেকে পানি উঠিয়ে আনতেছি।’
আব্দুর রহমান মিয়া আরও বলেন, ‘খাওয়া ও রান্নার জন্য বোতলের পানি কেনা লাগছে। বিলের পানিতে দুর্গন্ধ থাকার পরও বাধ্য হয়ে ব্যবহার করতে হচ্ছে। পানির অপর নাম জীবন, আমরা এই পানির অভাবে মরতে পড়েছি।’
পৌরসভার অন্য বাসিন্দা রহিমা বেগম বলেন, ‘আমরা কেমন পৌরসভায় বসবাস করি, তা-ই বুঝি না। এত বছর হয়ে গেল এখন পর্যন্ত পাইপলাইনের মাধ্যমে পানির সংযোগ পেলাম না।’ মিলন মোল্লা বলেন, ‘পানির এত সংকট, পৌরসভার ভেতরের বাড়িঘর ছেড়ে মনে হয় নদীর পাশে গিয়ে আমাদের বসবাস করতে হবে। পানি ছাড়া জীবন কি চলে?’
জানতে চাইলে পৌর পানি সরবরাহ শাখার ভারপ্রাপ্ত সহকারী প্রকৌশলী সরূপ বোস বলেন, ‘পৌরসভা ১৫টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত। এখানে পানির চাহিদা রয়েছে প্রতিদিন ৬০ মিলিয়ন লিটার। তার বিপরীতে সরবরাহ করতে পারি প্রতিদিন ১২ থেকে ১৫ মিলিয়ন লিটার। শোধনাগারের সক্ষমতা অনুযায়ী আমরা ২৪ ঘণ্টা পানি সরবরাহ করি। চাহিদার তুলনায় পানি শোধনের সক্ষমতা না থাকায় মূলত এই সংকট দেখা দিয়েছে। নতুন ওয়ার্ডে নতুন কোনো পাইপলাইন বসানো হয়নি, কারণ পুরোনো লাইনগুলোতে পানি দেওয়ার যে শোধনাগার রয়েছে, তার মেয়াদ দীর্ঘ কয়েক বছর হয়ে যাওয়ায় সেটির সক্ষমতা কমে গেছে। নতুন শোধনাগার তৈরি না হলে নতুন ওয়ার্ডে পাইপলাইন সংযোগ স্থাপন করে কোনো ফলাফল পাওয়া যাবে না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গোপালগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক বিশ্বজিৎ কুমার পাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পানির যে সংকট রয়েছে, তা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে এ সমস্যা সমাধানের জন্য একটি প্রকল্প তৈরি করে ডিপিপি আকারে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আমরা আশাবাদী, দ্রুতই প্রকল্পটি অনুমোদন পাবে। অনুমোদনের পর কাজ শেষ করতে পারলে পানির সংকট নিরসন হবে।’
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় আরও ৯ জনের শরীরে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাসুদ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চেরাগপুর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে সাদেক আলী ৪ অক্টোবর অসুস্থ গরু জবাই করে ১৮টি পরিবারের মধ্যে মাংস বিতরণ করেন।
২ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় রাতের আঁধারে সার ও কীটনাশকের দোকানে চুরি হয়েছে। এতে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার মালপত্র খোয়া গেছে মালিকের। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার কাস্তা বাজারে মেসার্স জিসা এন্টারপ্রাইজে এই ঘটনা ঘটে। দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম দাবি করে বলেন, ‘রাত সাড়ে ৯টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাড়ি
১ ঘণ্টা আগে‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এযাবৎ কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এমন মন্তব্য করে আবারও আলোচনায় পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের বিতর্কিত ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা। জানা গেছে, পাঁচ বছর আগ
১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে দায়িত্বরত মো. সিরাজ মিয়া (৭০) নামের এক বন টহল দলের (সিপিজি) সদস্যের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বুধবার ভোরে লাউয়াছড়া বনের শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ সড়কের জানকিছড়া এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত সিরাজ মিয়া শ্রীমঙ্গল উপজেলার ডলুছড়া এলাকার বাসিন্দা।
১ ঘণ্টা আগেপীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় আরও ৯ জনের শরীরে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাসুদ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। আক্রান্ত ব্যক্তিরা হলেন রামনাথপুর ইউনিয়নের দ্বারিয়াপুর গ্রামের আশুরা বেগম (৬৫), রবিউল ইসলাম (৫৫), শাহিন মিয়া (২৩), শরীফ মিয়া (২২), খাসা মিয়া (৫২), চেরাগপুরের রওহাবুল মিয়া (৩২), দ্বারিয়াপুরের শিল্পী (২৮), মামুন (১৬) ও খোরশেদ ইসলাম (২৫)।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চেরাগপুর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে সাদেক আলী ৪ অক্টোবর অসুস্থ গরু জবাই করে ১৮টি পরিবারের মধ্যে মাংস বিতরণ করেন। পরে ১১ অক্টোবর দ্বারিয়াপুর গ্রামের টুটুল মিয়াও অসুস্থ গরু জবাই করে গ্রামবাসীর মধ্যে মাংস ভাগ করে দেন। ধারণা করা হচ্ছে, এসব গরুর মাংস খেয়ে বা কাটাকাটির সময় সংস্পর্শে এসে তাঁরা অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত হয়েছেন।
আক্রান্ত শিল্পী, মামুন ও খোরশেদ জানান, গরু জবাইয়ের পরপরই কয়েকজনের শরীরে ঘা দেখা দেয়। তাঁরা রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে না গিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বাড়িতে ফিরে গেছেন।
রংপুর জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত সোমবার পর্যন্ত রংপুরের পীরগাছায় ৩৮, কাউনিয়ায় ১৮, মিঠাপুকুরে ১২, গঙ্গাচড়ায় ৭, পীরগঞ্জে একজনসহ জেলায় ৭৮ জন সন্দেহজনক অ্যানথ্রাক্স রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ২৪ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তবে পীরগঞ্জের নতুন ৯ জন আক্রান্তের তথ্য এখনো ওই হিসাবে যুক্ত হয়নি।
জেলা সিভিল সার্জন শাহীন সুলতানা জানান, জেলায় এখন পর্যন্ত অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্তের সংখ্যা ১১। তবে সন্দেহজনক রোগীর সংখ্যা আরও বেশি। তিনি বলেন, ‘অ্যানথ্রাক্স রোগীর শরীরে কাঁচা ঘা না থাকলে নমুনা সংগ্রহ করা যায় না, তাই অনেক ক্ষেত্রে নিশ্চিতভাবে শনাক্ত করা সম্ভব হয় না।’ এদিকে গত জুলাই ও সেপ্টেম্বরে পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স উপসর্গে দুজনের মৃত্যু হয়। পরে গাইবান্ধায়ও একাধিক আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। সর্বশেষ ৪ অক্টোবর গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জের রোজিনা বেগম (৪৫) অ্যানথ্রাক্স উপসর্গ নিয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় আরও ৯ জনের শরীরে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাসুদ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। আক্রান্ত ব্যক্তিরা হলেন রামনাথপুর ইউনিয়নের দ্বারিয়াপুর গ্রামের আশুরা বেগম (৬৫), রবিউল ইসলাম (৫৫), শাহিন মিয়া (২৩), শরীফ মিয়া (২২), খাসা মিয়া (৫২), চেরাগপুরের রওহাবুল মিয়া (৩২), দ্বারিয়াপুরের শিল্পী (২৮), মামুন (১৬) ও খোরশেদ ইসলাম (২৫)।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চেরাগপুর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে সাদেক আলী ৪ অক্টোবর অসুস্থ গরু জবাই করে ১৮টি পরিবারের মধ্যে মাংস বিতরণ করেন। পরে ১১ অক্টোবর দ্বারিয়াপুর গ্রামের টুটুল মিয়াও অসুস্থ গরু জবাই করে গ্রামবাসীর মধ্যে মাংস ভাগ করে দেন। ধারণা করা হচ্ছে, এসব গরুর মাংস খেয়ে বা কাটাকাটির সময় সংস্পর্শে এসে তাঁরা অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত হয়েছেন।
আক্রান্ত শিল্পী, মামুন ও খোরশেদ জানান, গরু জবাইয়ের পরপরই কয়েকজনের শরীরে ঘা দেখা দেয়। তাঁরা রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে না গিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বাড়িতে ফিরে গেছেন।
রংপুর জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত সোমবার পর্যন্ত রংপুরের পীরগাছায় ৩৮, কাউনিয়ায় ১৮, মিঠাপুকুরে ১২, গঙ্গাচড়ায় ৭, পীরগঞ্জে একজনসহ জেলায় ৭৮ জন সন্দেহজনক অ্যানথ্রাক্স রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ২৪ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তবে পীরগঞ্জের নতুন ৯ জন আক্রান্তের তথ্য এখনো ওই হিসাবে যুক্ত হয়নি।
জেলা সিভিল সার্জন শাহীন সুলতানা জানান, জেলায় এখন পর্যন্ত অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্তের সংখ্যা ১১। তবে সন্দেহজনক রোগীর সংখ্যা আরও বেশি। তিনি বলেন, ‘অ্যানথ্রাক্স রোগীর শরীরে কাঁচা ঘা না থাকলে নমুনা সংগ্রহ করা যায় না, তাই অনেক ক্ষেত্রে নিশ্চিতভাবে শনাক্ত করা সম্ভব হয় না।’ এদিকে গত জুলাই ও সেপ্টেম্বরে পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স উপসর্গে দুজনের মৃত্যু হয়। পরে গাইবান্ধায়ও একাধিক আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। সর্বশেষ ৪ অক্টোবর গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জের রোজিনা বেগম (৪৫) অ্যানথ্রাক্স উপসর্গ নিয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।
গোপালগঞ্জ পৌরসভার ২৫ বছরের পুরোনো পানি শোধনাগার বিকল হওয়ার পথে। যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে পানি সরবরাহ। শোধনাগারের বেহাল দশার কারণে চাহিদার ৪ ভাগের ১ ভাগ পানিও সরবরাহ করতে হিমশিম পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে নিয়মিত বিল পরিশোধ করেও ঠিকমতো পানি না পাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা।
২১ জুন ২০২৫সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় রাতের আঁধারে সার ও কীটনাশকের দোকানে চুরি হয়েছে। এতে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার মালপত্র খোয়া গেছে মালিকের। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার কাস্তা বাজারে মেসার্স জিসা এন্টারপ্রাইজে এই ঘটনা ঘটে। দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম দাবি করে বলেন, ‘রাত সাড়ে ৯টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাড়ি
১ ঘণ্টা আগে‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এযাবৎ কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এমন মন্তব্য করে আবারও আলোচনায় পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের বিতর্কিত ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা। জানা গেছে, পাঁচ বছর আগ
১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে দায়িত্বরত মো. সিরাজ মিয়া (৭০) নামের এক বন টহল দলের (সিপিজি) সদস্যের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বুধবার ভোরে লাউয়াছড়া বনের শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ সড়কের জানকিছড়া এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত সিরাজ মিয়া শ্রীমঙ্গল উপজেলার ডলুছড়া এলাকার বাসিন্দা।
১ ঘণ্টা আগেতাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) সংবাদদাতা
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় রাতের আঁধারে সার ও কীটনাশকের দোকানে চুরি হয়েছে। এতে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার মালপত্র খোয়া গেছে মালিকের।
গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার কাস্তা বাজারে মেসার্স জিসা এন্টারপ্রাইজে এই ঘটনা ঘটে।
দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম দাবি করে বলেন, ‘রাত সাড়ে ৯টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাড়ি যাই। সকালে এসে দেখি দোকানের পেছনের টিন কাটা। দোকান থেকে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার কীটনাশক ও অন্য মালপত্র চুরি হয়ে গেছে।’
এ বিষয়ে তাড়াশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউর রহমান বলেন, ‘চুরির বিষয়ে এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় রাতের আঁধারে সার ও কীটনাশকের দোকানে চুরি হয়েছে। এতে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার মালপত্র খোয়া গেছে মালিকের।
গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার কাস্তা বাজারে মেসার্স জিসা এন্টারপ্রাইজে এই ঘটনা ঘটে।
দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম দাবি করে বলেন, ‘রাত সাড়ে ৯টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাড়ি যাই। সকালে এসে দেখি দোকানের পেছনের টিন কাটা। দোকান থেকে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার কীটনাশক ও অন্য মালপত্র চুরি হয়ে গেছে।’
এ বিষয়ে তাড়াশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউর রহমান বলেন, ‘চুরির বিষয়ে এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গোপালগঞ্জ পৌরসভার ২৫ বছরের পুরোনো পানি শোধনাগার বিকল হওয়ার পথে। যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে পানি সরবরাহ। শোধনাগারের বেহাল দশার কারণে চাহিদার ৪ ভাগের ১ ভাগ পানিও সরবরাহ করতে হিমশিম পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে নিয়মিত বিল পরিশোধ করেও ঠিকমতো পানি না পাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা।
২১ জুন ২০২৫রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় আরও ৯ জনের শরীরে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাসুদ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চেরাগপুর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে সাদেক আলী ৪ অক্টোবর অসুস্থ গরু জবাই করে ১৮টি পরিবারের মধ্যে মাংস বিতরণ করেন।
২ মিনিট আগে‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এযাবৎ কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এমন মন্তব্য করে আবারও আলোচনায় পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের বিতর্কিত ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা। জানা গেছে, পাঁচ বছর আগ
১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে দায়িত্বরত মো. সিরাজ মিয়া (৭০) নামের এক বন টহল দলের (সিপিজি) সদস্যের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বুধবার ভোরে লাউয়াছড়া বনের শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ সড়কের জানকিছড়া এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত সিরাজ মিয়া শ্রীমঙ্গল উপজেলার ডলুছড়া এলাকার বাসিন্দা।
১ ঘণ্টা আগেনেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এযাবৎ কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এমন মন্তব্য করে আবারও আলোচনায় পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের বিতর্কিত ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা।
জানা গেছে, পাঁচ বছর আগে নিজের ঘরে আগুন দিয়ে ভাই ও চাচাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোসহ বিভিন্ন অভিযোগে তিনি আগে থেকেই সমালোচিত। অভিযোগ উঠেছে, ওই মামলায় রেহাই পেতে তাঁর ভাই ও চাচা ৫০ হাজার টাকা দিলেও হয়রানি থেকে মুক্তি পাননি। তাঁরা এখনো ভুগছেন সেই ঘর পোড়ানোর মামলায়। বিতর্কিত মন্তব্য করে এখন তিনি আবারও আলোচনায় উঠে এসেছেন।
সোহাগ মৃধার চাচা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘ওয়ারিশ সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করতে সোহাগ তার ভাইকে হয়রানি করত। আমি প্রতিবাদ করায় আমাকে চুরির মামলায় ফাঁসায়। পরে নিজের ঘরে আগুন দিয়ে আমি ও তার ভাই তৈমুর রেজার নামে মামলা দেয়। তখন আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আমাদের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়েও রেহাই দেয়নি।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, আওয়ামী আমলে সোহাগ মৃধা এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে রেখেছিলেন। প্রতিপক্ষকে ফাঁসানো, সরকারি অর্থ আত্মসাৎসহ নানা অপকর্মে তিনি জড়িত ছিলেন। তবে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এখন তিনি বিএনপি পরিচয়ে সক্রিয় হয়েছেন।
জানতে চাইলে বলদিয়া ইউপি চেয়ারম্যানের ছেলে ও আওয়ামী লীগ নেতা মো. সোহাগ হোসেন বলেন, ‘সোহাগ মৃধা কেমন মানুষ, তা সবাই জানে। সে আমার বাবাকেও একসময় হয়রানি করেছে।’
উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. ফকরুল আলম বলেন, ‘শুনেছি সোহাগ মৃধা আওয়ামী লীগ করতেন। এখন কীভাবে বিএনপি করলেন জানি না। কেউ নিজেকে বিএনপি বললেই সে বিএনপি হয়ে যায় না। তিনি আমাদের দলের কেউ নন।’
এসব নিয়ে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা বলেন, ‘আমি কাউকে মিথ্যা মামলা দিইনি। আমি বিএনপি করি, তবে শেখ হাসিনার আদর্শে বিশ্বাসী। ইউপি সদস্যদের নির্দিষ্ট দল থাকে না—যে সরকার আসে, তার হয়ে কাজ করি।’
‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এযাবৎ কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এমন মন্তব্য করে আবারও আলোচনায় পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের বিতর্কিত ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা।
জানা গেছে, পাঁচ বছর আগে নিজের ঘরে আগুন দিয়ে ভাই ও চাচাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোসহ বিভিন্ন অভিযোগে তিনি আগে থেকেই সমালোচিত। অভিযোগ উঠেছে, ওই মামলায় রেহাই পেতে তাঁর ভাই ও চাচা ৫০ হাজার টাকা দিলেও হয়রানি থেকে মুক্তি পাননি। তাঁরা এখনো ভুগছেন সেই ঘর পোড়ানোর মামলায়। বিতর্কিত মন্তব্য করে এখন তিনি আবারও আলোচনায় উঠে এসেছেন।
সোহাগ মৃধার চাচা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘ওয়ারিশ সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করতে সোহাগ তার ভাইকে হয়রানি করত। আমি প্রতিবাদ করায় আমাকে চুরির মামলায় ফাঁসায়। পরে নিজের ঘরে আগুন দিয়ে আমি ও তার ভাই তৈমুর রেজার নামে মামলা দেয়। তখন আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আমাদের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়েও রেহাই দেয়নি।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, আওয়ামী আমলে সোহাগ মৃধা এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে রেখেছিলেন। প্রতিপক্ষকে ফাঁসানো, সরকারি অর্থ আত্মসাৎসহ নানা অপকর্মে তিনি জড়িত ছিলেন। তবে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এখন তিনি বিএনপি পরিচয়ে সক্রিয় হয়েছেন।
জানতে চাইলে বলদিয়া ইউপি চেয়ারম্যানের ছেলে ও আওয়ামী লীগ নেতা মো. সোহাগ হোসেন বলেন, ‘সোহাগ মৃধা কেমন মানুষ, তা সবাই জানে। সে আমার বাবাকেও একসময় হয়রানি করেছে।’
উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. ফকরুল আলম বলেন, ‘শুনেছি সোহাগ মৃধা আওয়ামী লীগ করতেন। এখন কীভাবে বিএনপি করলেন জানি না। কেউ নিজেকে বিএনপি বললেই সে বিএনপি হয়ে যায় না। তিনি আমাদের দলের কেউ নন।’
এসব নিয়ে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা বলেন, ‘আমি কাউকে মিথ্যা মামলা দিইনি। আমি বিএনপি করি, তবে শেখ হাসিনার আদর্শে বিশ্বাসী। ইউপি সদস্যদের নির্দিষ্ট দল থাকে না—যে সরকার আসে, তার হয়ে কাজ করি।’
গোপালগঞ্জ পৌরসভার ২৫ বছরের পুরোনো পানি শোধনাগার বিকল হওয়ার পথে। যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে পানি সরবরাহ। শোধনাগারের বেহাল দশার কারণে চাহিদার ৪ ভাগের ১ ভাগ পানিও সরবরাহ করতে হিমশিম পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে নিয়মিত বিল পরিশোধ করেও ঠিকমতো পানি না পাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা।
২১ জুন ২০২৫রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় আরও ৯ জনের শরীরে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাসুদ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চেরাগপুর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে সাদেক আলী ৪ অক্টোবর অসুস্থ গরু জবাই করে ১৮টি পরিবারের মধ্যে মাংস বিতরণ করেন।
২ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় রাতের আঁধারে সার ও কীটনাশকের দোকানে চুরি হয়েছে। এতে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার মালপত্র খোয়া গেছে মালিকের। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার কাস্তা বাজারে মেসার্স জিসা এন্টারপ্রাইজে এই ঘটনা ঘটে। দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম দাবি করে বলেন, ‘রাত সাড়ে ৯টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাড়ি
১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে দায়িত্বরত মো. সিরাজ মিয়া (৭০) নামের এক বন টহল দলের (সিপিজি) সদস্যের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বুধবার ভোরে লাউয়াছড়া বনের শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ সড়কের জানকিছড়া এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত সিরাজ মিয়া শ্রীমঙ্গল উপজেলার ডলুছড়া এলাকার বাসিন্দা।
১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে দায়িত্বরত মো. সিরাজ মিয়া (৭০) নামের এক বন টহল দলের (সিপিজি) সদস্যের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বুধবার ভোরে লাউয়াছড়া বনের শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ সড়কের জানকিছড়া এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত সিরাজ মিয়া শ্রীমঙ্গল উপজেলার ডলুছড়া এলাকার বাসিন্দা।
পরিবারের সূত্রে জানা গেছে, সিরাজ মিয়া মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে লাউয়াছড়া বনের জানকিছড়া এলাকায় বন পাহারায় দায়িত্ব পালন করছিলেন। আজ সকালে খবর পাওয়া যায়, লাউয়াছড়া বনের শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ প্রধান সড়কের পাশে সিপিজি ইউনিফর্ম পরিহিত অবস্থায় তাঁর মরদেহ পড়ে আছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান বন বিভাগের সদস্যরা।
জানতে চাইলে লাউয়াছড়া বনের বনবিট কর্মকর্তা মারজুক হোসেন বলেন, ‘নিহত সিরাজ মিয়ার ডিউটি শেষ হয়েছিল ভোর ৫টার দিকে। সকাল ৬টার দিকে খবর পাই, তাঁর মরদেহ সড়কের পাশে পড়ে আছে। ধারণা করা হচ্ছে, ডিউটি শেষে বাড়ি ফেরার পথে কোনো গাড়ির ধাক্কায় তিনি মারা গেছেন। মরদেহের পাশে গ্লাস ভাঙা টুকরো পাওয়া গেছে।’
কমলগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জাফর মো. মাহফুজুল কবির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এটি একটি সড়ক দুর্ঘটনা।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে দায়িত্বরত মো. সিরাজ মিয়া (৭০) নামের এক বন টহল দলের (সিপিজি) সদস্যের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বুধবার ভোরে লাউয়াছড়া বনের শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ সড়কের জানকিছড়া এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত সিরাজ মিয়া শ্রীমঙ্গল উপজেলার ডলুছড়া এলাকার বাসিন্দা।
পরিবারের সূত্রে জানা গেছে, সিরাজ মিয়া মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে লাউয়াছড়া বনের জানকিছড়া এলাকায় বন পাহারায় দায়িত্ব পালন করছিলেন। আজ সকালে খবর পাওয়া যায়, লাউয়াছড়া বনের শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ প্রধান সড়কের পাশে সিপিজি ইউনিফর্ম পরিহিত অবস্থায় তাঁর মরদেহ পড়ে আছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান বন বিভাগের সদস্যরা।
জানতে চাইলে লাউয়াছড়া বনের বনবিট কর্মকর্তা মারজুক হোসেন বলেন, ‘নিহত সিরাজ মিয়ার ডিউটি শেষ হয়েছিল ভোর ৫টার দিকে। সকাল ৬টার দিকে খবর পাই, তাঁর মরদেহ সড়কের পাশে পড়ে আছে। ধারণা করা হচ্ছে, ডিউটি শেষে বাড়ি ফেরার পথে কোনো গাড়ির ধাক্কায় তিনি মারা গেছেন। মরদেহের পাশে গ্লাস ভাঙা টুকরো পাওয়া গেছে।’
কমলগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জাফর মো. মাহফুজুল কবির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এটি একটি সড়ক দুর্ঘটনা।
গোপালগঞ্জ পৌরসভার ২৫ বছরের পুরোনো পানি শোধনাগার বিকল হওয়ার পথে। যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে পানি সরবরাহ। শোধনাগারের বেহাল দশার কারণে চাহিদার ৪ ভাগের ১ ভাগ পানিও সরবরাহ করতে হিমশিম পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে নিয়মিত বিল পরিশোধ করেও ঠিকমতো পানি না পাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা।
২১ জুন ২০২৫রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় আরও ৯ জনের শরীরে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাসুদ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চেরাগপুর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে সাদেক আলী ৪ অক্টোবর অসুস্থ গরু জবাই করে ১৮টি পরিবারের মধ্যে মাংস বিতরণ করেন।
২ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় রাতের আঁধারে সার ও কীটনাশকের দোকানে চুরি হয়েছে। এতে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার মালপত্র খোয়া গেছে মালিকের। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার কাস্তা বাজারে মেসার্স জিসা এন্টারপ্রাইজে এই ঘটনা ঘটে। দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম দাবি করে বলেন, ‘রাত সাড়ে ৯টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাড়ি
১ ঘণ্টা আগে‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এযাবৎ কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এমন মন্তব্য করে আবারও আলোচনায় পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের বিতর্কিত ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা। জানা গেছে, পাঁচ বছর আগ
১ ঘণ্টা আগে