কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ‘ভুল’ চিকিৎসায় ২৫ দিনের ব্যবধানে আবারও এক রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগে বিনয় বিহারি সেন (৬৮) নামের ওই রোগীকে একটি ইনজেকশন দেওয়ার দুই থেকে তিন মিনিট পর তিনি মারা যান।
ঘটনার পরপরই হাসপাতালটির চিকিৎসক ও নার্সেরা পালিয়ে যান। এ সময় রোগীর চিকিৎসার কাগজপত্র গায়েব করে দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা নিহতের স্বজনেরা কার্ডিওলজি বিভাগে ভাঙচুর চালান।
এদিকে ঘটনা ধামাচাপা দিতে তৎপর হয়ে ওঠেন হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হেলিশ রঞ্জন সরকার। এরপর গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক মো. রমজান আলীর উপস্থিতিতে নিহতের বড় ছেলে তনয় সেনকে আউটসোর্সিংয়ে চাকরি দেওয়ার বিনিময়ে ঘটনাটির দফারফা হয় বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে। পরিচালকের প্রতিশ্রুতির পর ভুল ইনজেকশনে মৃত্যুর অভিযোগটি লিখিত দিয়ে প্রত্যাহার করে নেন তনয় সেন।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার হৃদ্রোগের সমস্যা নিয়ে জেলা শহরের সতাল এলাকার মৃত নয়ন বিহারি সেনের ছেলে বিনয় বিহারি সেন হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান চিকিৎসক মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিগত চেম্বারে চিকিৎসা নিতে যান। পরে মুজিবুর রহমানের ব্যবস্থাপত্র নিয়ে ওই দিন দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগে ভর্তি হন। চিকিৎসার পর গতকাল সোমবার সকাল থেকেই তিনি সুস্থতা অনুভব করেন। আজ মঙ্গলবার সকালে রোগীর ছাড়পত্র পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এর আগে গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে জ্যেষ্ঠ স্টাফ নার্স আয়েশা সিদ্দিকা তাঁকে একটি ইনজেকশন পুশ করেন। ইনজেকশন পুশ করার ২ থেকে ৩ মিনিটের মধ্যে তিনি মারা যান। এ সময় কার্ডিওলজি বিভাগে ছিলেন তৌফিক নামের একজন চিকিৎসক।
ঘটনার পর গতকাল সোমবার রাত ১০টার দিকে সেনাবাহিনী, র্যাব, পুলিশ, রাজনীতিবিদদের সামনে বিনয় বিহারি সেনের ছেলে তনয় সেন সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন, ‘হাসপাতালের নার্স ৩-৪টি সিরিঞ্জে ইনজেকশন ভরে একটি ট্রেতে করে ভেতর থেকে নিয়ে আসেন। এর মধ্য থেকে একটি ইনজেকশন বাবার শরীরে পুশ করেন। এরপর দুই থেকে আড়াই মিনিটের মধ্যে বাবা মারা যান। ভুল ইনজেকশন যে দিয়েছে, এটা আমি শতভাগ নিশ্চিত।’
বিনয় বিহারি সেনের আরেক ছেলে হৃদয় সেন বলেন, ‘ইনজেকশন পুশ করার পর বাবার অবস্থা খারাপ দেখে নার্স দৌড়ে পালিয়ে যান। পরে আমরা নার্স ও চিকিৎসক খুঁজতে থাকি। আমি জানতে চাই বাবাকে কী ইনজেকশন পুশ করা হয়েছে। কিন্তু কেউ আমাকে কোনো তথ্য দেননি। একপর্যায়ে আমি হাসপাতালের কার্ডিওলজি কক্ষের গ্লাস ভাঙচুর করি। এ ফাঁকে হাসপাতালের লোকজন চিকিৎসক ও নার্সদের কৌশলে পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করেন।’
জানতে চাইলে হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান চিকিৎসক মুজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইনজেকশন পুশ করার সময় আমি ছিলাম না। এর আগে আমরা রাউন্ড দিয়েছি, কী কী ওষুধ দিতে হবে নার্সকে আমরা বলে দিয়েছি। সেভাবেই ওষুধ দেওয়ার কথা নার্সদের।’
পরে রাতেই হাসপাতালটির ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হেলিশ রঞ্জন সরকারের মধ্যস্থতায় দফারফার মাধ্যমে ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর অভিযোগটি প্রত্যাহার করে নেন বিনয় বিহারি সেনের ছেলে তনয় সেন।
এ বিষয়ে আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টা ১০ মিনিটে তনয় সেনকে মোবাইল ফোনে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে অভিযোগ প্রত্যাহার করেছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘আমরা ভারপ্রাপ্ত পরিচালকের দেওয়া চাকরির প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করিনি।’
হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হেলিশ রঞ্জন সরকার তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে বলেন, ‘ভুল চিকিৎসায় আগের দুটি মৃত্যুর ঘটনা তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে। এবারের ঘটনাটি ভুল চিকিৎসা কি না, তদন্তের পর বলা যাবে।’
দফারফার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এগুলোতে টাকা লেনদেন হয়েছে কি না, আমি জানি না।’ তবে আউটসোর্সিংয়ে চাকরি দেওয়ার আশ্বাসের বিষয়টি স্বীকার করে তিনি বলেন, ‘তদন্তে প্রমাণিত বিষয়গুলোতে বিভাগীয় শাস্তি হয়। এখন রোগীর পরিবারেরা যদি মীমাংসা করে ফেলেন এতে তো আমার কোনো দায় নেই।’
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে রোগীর পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে লাশ বিনা ময়নাতদন্তে হস্তান্তর করা হয়েছে। হাসপাতালের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
জানা গেছে, এর আগে গত ১৫ জানুয়ারি শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুই রোগীকে ‘ভুল’ ইনজেকশন পুশ করার ৫ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যে যন্ত্রণায় তাঁরা মারা যান। তাঁরা হলেন জেলার কটিয়াদী উপজেলার ধুলদিয়া এলাকার ফালু মিয়ার ছেলে মনিরুজ্জামান মল্লিক (৩২) ও নিকলী উপজেলার নোয়াপাড়া গ্রামের আবদুল কাদিরের ছেলে জহিরুল ইসলাম (২২)। ওই সময়ও দুই রোগীর মৃত্যুর ঘটনাটি দুই পরিবারকে ৩ লাখ করে মোট ৬ লাখ টাকা এবং দুই রোগীর স্ত্রীদের আউটসোর্সিংয়ের চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে দফারফা হয়। ওই মধ্যস্থতার নেতৃত্বেও ছিলেন ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হেলিশ রঞ্জন সরকার। তবে ওই সময় টাকা লেনদেনের বিষয়টি দুটি পক্ষই অস্বীকার করে। তবে আউটসোর্সিংয়ে চাকরি দেওয়ার আশ্বাসের বিষয়টি স্বীকার করেন হেলিশ রঞ্জন সরকার।
কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ‘ভুল’ চিকিৎসায় ২৫ দিনের ব্যবধানে আবারও এক রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগে বিনয় বিহারি সেন (৬৮) নামের ওই রোগীকে একটি ইনজেকশন দেওয়ার দুই থেকে তিন মিনিট পর তিনি মারা যান।
ঘটনার পরপরই হাসপাতালটির চিকিৎসক ও নার্সেরা পালিয়ে যান। এ সময় রোগীর চিকিৎসার কাগজপত্র গায়েব করে দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা নিহতের স্বজনেরা কার্ডিওলজি বিভাগে ভাঙচুর চালান।
এদিকে ঘটনা ধামাচাপা দিতে তৎপর হয়ে ওঠেন হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হেলিশ রঞ্জন সরকার। এরপর গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক মো. রমজান আলীর উপস্থিতিতে নিহতের বড় ছেলে তনয় সেনকে আউটসোর্সিংয়ে চাকরি দেওয়ার বিনিময়ে ঘটনাটির দফারফা হয় বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে। পরিচালকের প্রতিশ্রুতির পর ভুল ইনজেকশনে মৃত্যুর অভিযোগটি লিখিত দিয়ে প্রত্যাহার করে নেন তনয় সেন।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার হৃদ্রোগের সমস্যা নিয়ে জেলা শহরের সতাল এলাকার মৃত নয়ন বিহারি সেনের ছেলে বিনয় বিহারি সেন হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান চিকিৎসক মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিগত চেম্বারে চিকিৎসা নিতে যান। পরে মুজিবুর রহমানের ব্যবস্থাপত্র নিয়ে ওই দিন দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগে ভর্তি হন। চিকিৎসার পর গতকাল সোমবার সকাল থেকেই তিনি সুস্থতা অনুভব করেন। আজ মঙ্গলবার সকালে রোগীর ছাড়পত্র পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এর আগে গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে জ্যেষ্ঠ স্টাফ নার্স আয়েশা সিদ্দিকা তাঁকে একটি ইনজেকশন পুশ করেন। ইনজেকশন পুশ করার ২ থেকে ৩ মিনিটের মধ্যে তিনি মারা যান। এ সময় কার্ডিওলজি বিভাগে ছিলেন তৌফিক নামের একজন চিকিৎসক।
ঘটনার পর গতকাল সোমবার রাত ১০টার দিকে সেনাবাহিনী, র্যাব, পুলিশ, রাজনীতিবিদদের সামনে বিনয় বিহারি সেনের ছেলে তনয় সেন সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন, ‘হাসপাতালের নার্স ৩-৪টি সিরিঞ্জে ইনজেকশন ভরে একটি ট্রেতে করে ভেতর থেকে নিয়ে আসেন। এর মধ্য থেকে একটি ইনজেকশন বাবার শরীরে পুশ করেন। এরপর দুই থেকে আড়াই মিনিটের মধ্যে বাবা মারা যান। ভুল ইনজেকশন যে দিয়েছে, এটা আমি শতভাগ নিশ্চিত।’
বিনয় বিহারি সেনের আরেক ছেলে হৃদয় সেন বলেন, ‘ইনজেকশন পুশ করার পর বাবার অবস্থা খারাপ দেখে নার্স দৌড়ে পালিয়ে যান। পরে আমরা নার্স ও চিকিৎসক খুঁজতে থাকি। আমি জানতে চাই বাবাকে কী ইনজেকশন পুশ করা হয়েছে। কিন্তু কেউ আমাকে কোনো তথ্য দেননি। একপর্যায়ে আমি হাসপাতালের কার্ডিওলজি কক্ষের গ্লাস ভাঙচুর করি। এ ফাঁকে হাসপাতালের লোকজন চিকিৎসক ও নার্সদের কৌশলে পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করেন।’
জানতে চাইলে হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান চিকিৎসক মুজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইনজেকশন পুশ করার সময় আমি ছিলাম না। এর আগে আমরা রাউন্ড দিয়েছি, কী কী ওষুধ দিতে হবে নার্সকে আমরা বলে দিয়েছি। সেভাবেই ওষুধ দেওয়ার কথা নার্সদের।’
পরে রাতেই হাসপাতালটির ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হেলিশ রঞ্জন সরকারের মধ্যস্থতায় দফারফার মাধ্যমে ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর অভিযোগটি প্রত্যাহার করে নেন বিনয় বিহারি সেনের ছেলে তনয় সেন।
এ বিষয়ে আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টা ১০ মিনিটে তনয় সেনকে মোবাইল ফোনে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে অভিযোগ প্রত্যাহার করেছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘আমরা ভারপ্রাপ্ত পরিচালকের দেওয়া চাকরির প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করিনি।’
হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হেলিশ রঞ্জন সরকার তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে বলেন, ‘ভুল চিকিৎসায় আগের দুটি মৃত্যুর ঘটনা তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে। এবারের ঘটনাটি ভুল চিকিৎসা কি না, তদন্তের পর বলা যাবে।’
দফারফার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এগুলোতে টাকা লেনদেন হয়েছে কি না, আমি জানি না।’ তবে আউটসোর্সিংয়ে চাকরি দেওয়ার আশ্বাসের বিষয়টি স্বীকার করে তিনি বলেন, ‘তদন্তে প্রমাণিত বিষয়গুলোতে বিভাগীয় শাস্তি হয়। এখন রোগীর পরিবারেরা যদি মীমাংসা করে ফেলেন এতে তো আমার কোনো দায় নেই।’
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে রোগীর পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে লাশ বিনা ময়নাতদন্তে হস্তান্তর করা হয়েছে। হাসপাতালের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
জানা গেছে, এর আগে গত ১৫ জানুয়ারি শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুই রোগীকে ‘ভুল’ ইনজেকশন পুশ করার ৫ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যে যন্ত্রণায় তাঁরা মারা যান। তাঁরা হলেন জেলার কটিয়াদী উপজেলার ধুলদিয়া এলাকার ফালু মিয়ার ছেলে মনিরুজ্জামান মল্লিক (৩২) ও নিকলী উপজেলার নোয়াপাড়া গ্রামের আবদুল কাদিরের ছেলে জহিরুল ইসলাম (২২)। ওই সময়ও দুই রোগীর মৃত্যুর ঘটনাটি দুই পরিবারকে ৩ লাখ করে মোট ৬ লাখ টাকা এবং দুই রোগীর স্ত্রীদের আউটসোর্সিংয়ের চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে দফারফা হয়। ওই মধ্যস্থতার নেতৃত্বেও ছিলেন ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হেলিশ রঞ্জন সরকার। তবে ওই সময় টাকা লেনদেনের বিষয়টি দুটি পক্ষই অস্বীকার করে। তবে আউটসোর্সিংয়ে চাকরি দেওয়ার আশ্বাসের বিষয়টি স্বীকার করেন হেলিশ রঞ্জন সরকার।
রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে এক কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। মাসুদ রানা (৩৪) নামের ওই কনস্টেবল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ জানাচ্ছে। আজ রোববার সকালে ব্যারাকের শৌচাগারে তার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। মাসুদ রানা রাজশাহীর বাগমারা থানার যোগীপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত
৩০ মিনিট আগেরাজধানীর ওয়ারীর একটি বাসা থেকে মোহাম্মদ মুঈদ (৩২) ও স্ত্রী আইরিন আক্তার রত্না (৩৫) নামে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে ওয়ারী থানার ওয়ার স্ট্রিটের জমজম টাওয়ারের পাঁচতলার একটি বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায় পুলিশ।
৩১ মিনিট আগেগত ১৮ ফেব্রুয়ারি বহিরাগত সন্ত্রাসী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও আহত করা, ভিসিসহ শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও প্রতিটি বিশৃঙ্খল ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হলে শিক্ষকেরা পাঠদানে ফিরবেন না বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেঘটনাটি ঘটেছে নগরের বোয়ালিয়া থানা থেকে মাত্র প্রায় ৪০০ মিটার দূরে। মোটরসাইকেলে আসা দুই ছিনতাইকারী রিকশা থামিয়ে পরিকল্পিতভাবে এই ছিনতাই করে।
১ ঘণ্টা আগে