নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বার্ন ইউনিটে আগের ৬ জনের পর নতুন করে আরও ১১ জন এসেছেন। এখন শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে বরগুনাগামী লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মোট ১৭ জন ভর্তি আছেন। রাত সাড়ে নয়টার দিকে নতুন করে আরও ১১ জন বার্ন ইউনিটে এসেছেন।
নতুন ভর্তি হওয়া ১১ জন হলেন মারুফা আক্তার (৪৮), সেলিম রেজা (৪৫), বঙ্কিম চন্দ্র মজুমদার (৬০), স্ত্রী মনিকা রানী (৪০), গোলাম রাব্বি (২০), খাদিজা আক্তার (২৭), রাসেল (৩৮), হাবীব খান (৪৫), মমতাজ বেগম (৭০) নাতনি লামিয়া আক্তার (১৩)। এই ঘটনায় আহত আরেকজন মিলন (৩৮) ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি রয়েছেন। বঙ্কিম চন্দ্রের ছেলে বিকাশ মজুদারকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
দুর্ঘটনায় আহত হাবীব খানের স্ত্রী সাহেরা বেগম বলেন, ‘আমরা দোতলায় ঘুমায় ছিলাম। ঘুমের মধ্যে দেখি চারদিকে আগুন লাগছে। ঘুম ভাইঙ্গা উইঠা দেখি সবাই দৌড়াদৌড়ি করতেছে। চারপাশে আমার স্বামীরে খুইজাও পাই নাই। পরে মানুষের ধাক্কায় পানিতে পইড়া গেসিলাম। সেখান থেইকা স্বামীরে প্রথমে ঝালকাঠি হাসপাতালে যাই। সেখানে লিস্ট দেইখা বলে বরিশাল পাঠাইসে। সেখান থেকে তারে নিয়ে আসছি।’
দুর্ঘটনায় আহত বালুশ্রমিক গোলাম রাব্বির মামা জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘রাব্বীর বাড়ি বরগুনাতে। সে চাঁদপুরে কাজ করে। বাড়ি যাওয়ার উদ্দেশে লঞ্চে উঠেছিল। আগুন লাগার পর হুড়োহুড়ি শুরু হলে সে বাঁচার জন্য লঞ্চ থেকে পানিতে লাফিয়ে পড়ে। পরে তাঁকে বরিশাল মেডিকেলে পাওয়া গেছে।’
রাসেল তাঁর পরিবারের নয়জনকে নিয়ে বেড়াতে যাচ্ছিলেন। লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের পর ৪ জনকে পাওয়া গেলেও আরও ৫ জনকে এখনো পাওয়া যায়নি। আহত রাসেলের প্রতিবেশী মাদারটেকের বাসিন্দা ময়না বলেন, ‘রাসেল তাঁর স্ত্রী পুতুল, দুই ছেলে জীবন ও ইমন, তাঁর দুই শ্যালক কালু ও রবিন, রাজেলের শাশুড়ি, কালুর স্ত্রী রুমা ও অহনাকে নিয়ে বরগুনায় রাসেলের ভায়রার বাড়িতে বেড়াতে যাচ্ছিলেন। এ ঘটনায় রাসেলের শাশুড়ি, দুই ছেলে, মেজ শ্যালকের স্ত্রী রুমা ও অহনাকে এখনো পাওয়া যায়নি। তাঁরা কী অবস্থায় আছেন আমরা এখনো জানি না।’
দগ্ধ লামিয়া আক্তার (১৩) ও তাঁর দাদি মমতাজ বেগমকে (৭০) নিয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটে আসেন মমতাজের ছেলে মো. আলামিন। আল আমিন বলেন, ‘তাঁদের বাড়ি বরগুনা সদর উপজেলার পরিরখাল গ্রামে। বর্তমানে উত্তর বাড্ডায় থাকেন। ভাই ইসমাঈল, মা মমতাজ বেগম, স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা, মেয়ে নুশরাতকে (৭) নিয়ে গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছিলেন। এর মধ্যে ইসমাঈলের স্ত্রী রাজিয়া ও মেয়ে নুশরাত এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। ইসমাঈল বরিশাল মেডিকেলে ভর্তি আছেন।’
বার্ন ইউনিটে আগের ৬ জনের পর নতুন করে আরও ১১ জন এসেছেন। এখন শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে বরগুনাগামী লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মোট ১৭ জন ভর্তি আছেন। রাত সাড়ে নয়টার দিকে নতুন করে আরও ১১ জন বার্ন ইউনিটে এসেছেন।
নতুন ভর্তি হওয়া ১১ জন হলেন মারুফা আক্তার (৪৮), সেলিম রেজা (৪৫), বঙ্কিম চন্দ্র মজুমদার (৬০), স্ত্রী মনিকা রানী (৪০), গোলাম রাব্বি (২০), খাদিজা আক্তার (২৭), রাসেল (৩৮), হাবীব খান (৪৫), মমতাজ বেগম (৭০) নাতনি লামিয়া আক্তার (১৩)। এই ঘটনায় আহত আরেকজন মিলন (৩৮) ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি রয়েছেন। বঙ্কিম চন্দ্রের ছেলে বিকাশ মজুদারকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
দুর্ঘটনায় আহত হাবীব খানের স্ত্রী সাহেরা বেগম বলেন, ‘আমরা দোতলায় ঘুমায় ছিলাম। ঘুমের মধ্যে দেখি চারদিকে আগুন লাগছে। ঘুম ভাইঙ্গা উইঠা দেখি সবাই দৌড়াদৌড়ি করতেছে। চারপাশে আমার স্বামীরে খুইজাও পাই নাই। পরে মানুষের ধাক্কায় পানিতে পইড়া গেসিলাম। সেখান থেইকা স্বামীরে প্রথমে ঝালকাঠি হাসপাতালে যাই। সেখানে লিস্ট দেইখা বলে বরিশাল পাঠাইসে। সেখান থেকে তারে নিয়ে আসছি।’
দুর্ঘটনায় আহত বালুশ্রমিক গোলাম রাব্বির মামা জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘রাব্বীর বাড়ি বরগুনাতে। সে চাঁদপুরে কাজ করে। বাড়ি যাওয়ার উদ্দেশে লঞ্চে উঠেছিল। আগুন লাগার পর হুড়োহুড়ি শুরু হলে সে বাঁচার জন্য লঞ্চ থেকে পানিতে লাফিয়ে পড়ে। পরে তাঁকে বরিশাল মেডিকেলে পাওয়া গেছে।’
রাসেল তাঁর পরিবারের নয়জনকে নিয়ে বেড়াতে যাচ্ছিলেন। লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের পর ৪ জনকে পাওয়া গেলেও আরও ৫ জনকে এখনো পাওয়া যায়নি। আহত রাসেলের প্রতিবেশী মাদারটেকের বাসিন্দা ময়না বলেন, ‘রাসেল তাঁর স্ত্রী পুতুল, দুই ছেলে জীবন ও ইমন, তাঁর দুই শ্যালক কালু ও রবিন, রাজেলের শাশুড়ি, কালুর স্ত্রী রুমা ও অহনাকে নিয়ে বরগুনায় রাসেলের ভায়রার বাড়িতে বেড়াতে যাচ্ছিলেন। এ ঘটনায় রাসেলের শাশুড়ি, দুই ছেলে, মেজ শ্যালকের স্ত্রী রুমা ও অহনাকে এখনো পাওয়া যায়নি। তাঁরা কী অবস্থায় আছেন আমরা এখনো জানি না।’
দগ্ধ লামিয়া আক্তার (১৩) ও তাঁর দাদি মমতাজ বেগমকে (৭০) নিয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটে আসেন মমতাজের ছেলে মো. আলামিন। আল আমিন বলেন, ‘তাঁদের বাড়ি বরগুনা সদর উপজেলার পরিরখাল গ্রামে। বর্তমানে উত্তর বাড্ডায় থাকেন। ভাই ইসমাঈল, মা মমতাজ বেগম, স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা, মেয়ে নুশরাতকে (৭) নিয়ে গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছিলেন। এর মধ্যে ইসমাঈলের স্ত্রী রাজিয়া ও মেয়ে নুশরাত এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। ইসমাঈল বরিশাল মেডিকেলে ভর্তি আছেন।’
চট্টগ্রাম নগরীর একটি কনভেনশন হলে ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক ফখরুল আনোয়ার আটক হয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁর ভাতিজি খাদিজাতুল আনোয়ার সনি (সাবেক এমপি) আটক হয়েছেন বলে গুঞ্জন উঠলেও তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে পচা মিষ্টির রসের সঙ্গে ক্ষতিকর রং ও রাসায়নিক দ্রব্য মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার সন্দেশ ও টফি; যা প্যাকেটজাত করে কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয় বিভিন্ন জেলায়। অর্থ লেনদেন হয় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় (পিইসি) জিপিএ-৫ না পেয়ে হতাশ হয়েছিলেন ইমা আক্তার। তারপর অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে বাকি সব পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এবার তিনি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহে পিকনিকে গিয়ে বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বাগেরহাট সদরের চুলকাঠি এলাকার শিশু কানন আদর্শ বিদ্যাপীঠের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোক। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী অহনা ইসলাম মৌ, ৪র্থ শ্রেণির আম্মার, উজান কর্মকার, ১ম শ্রেণির মায়াং
২ ঘণ্টা আগে