টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার সদস্য পদপ্রার্থী রফিকুল ইসলাম সংগ্রাম পরাজিত হয়ে ভোটারদের কাছে টাকা ফেরত চেয়েছেন। তিনি সোমবার (১৭ অক্টোবর) ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে টাকা ফেরত চাওয়ার পাশাপাশি ভোটারদের ‘চরিত্র’ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘টাকা নিলেন চার জনের কাছ থেকে, ভোট দিলেন একজনকে—এ কেমন চরিত্র!’
জানা যায়, রফিকুল ইসলাম সংগ্রাম বাসাইল সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম-সম্পাদক। তিনি টাঙ্গাইল জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য পদপ্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সোমবার অনুষ্ঠিত ভোটে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন নাছির খান, হোসাইন খান সবুজ ও মিজানুর রহমান। নাছির খান টিউবওয়েল প্রতীকে ৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। রফিকুল ইসলাম সংগ্রাম উটপাখি প্রতীক নিয়ে মাত্র ৭ ভোট পেয়ে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন। এতে তিনি ক্ষুব্ধ। ফেসবুকে ক্ষোভ প্রকাশ করে টাকা ফেরত চেয়েছেন।
রফিকুল ইসলাম সংগ্রাম লিখেছেন, ‘জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১১ নম্বর ওয়ার্ডে আমরা চারজন প্রার্থী ছিলাম। ভোটার ছিলেন ৯৪ জন। দিন শেষে জানা গেল, প্রত্যেক প্রার্থী ৫০-৬০ জন ভোটারকে টাকা দিয়েছেন। এর মধ্যে আমাকে ৬০ জন ভোটার কথা দিলেও ৫৫ জন আমার কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন। ভোট দিলেন মাত্র ৭ জন। এই হলো ভোটারদের আসল চরিত্র। পৃথিবীর সবকিছু একবার দেখলে চেনা যায়, শুধু মানুষ বাদে। আমাকে যাঁরা ভোট দেননি মনে হয়, আপনাদের নামের তালিকা হওয়ার আগে টাকা ফেরত দেওয়া উচিত। আপনারা না জনপ্রতিনিধি! ভোট আপনি যাঁকে খুশি তাঁকে দেন, এটা আপনার অধিকার। তাই বলে টাকা নেবেন চারজনের কাছ থেকে, ভোট দেবেন একজনকে! এটা কেমন চরিত্র আপনাদের? আপনাদের কাছ থেকে জনগণ কী সেবা পেতে পারে?’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রফিকুল ইসলাম সংগ্রাম বলেন, ‘আমি নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার জন্য ভোটারদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। বিজয় নিশ্চিত করার জন্য ৫০-৫৫ জন ভোটারকে ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত দিয়েছি। মোবাইলের মাধ্যমে টাকা ফেরত চেয়েছি। অনেকে টাকা ফেরত দিতে চেয়েছেন। তবে শর্ত হিসেবে বলেছেন, তাঁদের নাম প্রকাশ করা যাবে না।’
বিষয়টিতে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মনি শংকর রায় বলেন, ‘নির্বাচনের আগে কেউ টাকা লেনদেনের বিষয়ে অভিযোগ করেননি। এখন হেরে গুজব ছড়াচ্ছেন। ভোটারদের টাকা দিয়ে থাকলে তিনি অন্যায় করেছেন।’
টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার সদস্য পদপ্রার্থী রফিকুল ইসলাম সংগ্রাম পরাজিত হয়ে ভোটারদের কাছে টাকা ফেরত চেয়েছেন। তিনি সোমবার (১৭ অক্টোবর) ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে টাকা ফেরত চাওয়ার পাশাপাশি ভোটারদের ‘চরিত্র’ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘টাকা নিলেন চার জনের কাছ থেকে, ভোট দিলেন একজনকে—এ কেমন চরিত্র!’
জানা যায়, রফিকুল ইসলাম সংগ্রাম বাসাইল সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম-সম্পাদক। তিনি টাঙ্গাইল জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য পদপ্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সোমবার অনুষ্ঠিত ভোটে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন নাছির খান, হোসাইন খান সবুজ ও মিজানুর রহমান। নাছির খান টিউবওয়েল প্রতীকে ৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। রফিকুল ইসলাম সংগ্রাম উটপাখি প্রতীক নিয়ে মাত্র ৭ ভোট পেয়ে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন। এতে তিনি ক্ষুব্ধ। ফেসবুকে ক্ষোভ প্রকাশ করে টাকা ফেরত চেয়েছেন।
রফিকুল ইসলাম সংগ্রাম লিখেছেন, ‘জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১১ নম্বর ওয়ার্ডে আমরা চারজন প্রার্থী ছিলাম। ভোটার ছিলেন ৯৪ জন। দিন শেষে জানা গেল, প্রত্যেক প্রার্থী ৫০-৬০ জন ভোটারকে টাকা দিয়েছেন। এর মধ্যে আমাকে ৬০ জন ভোটার কথা দিলেও ৫৫ জন আমার কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন। ভোট দিলেন মাত্র ৭ জন। এই হলো ভোটারদের আসল চরিত্র। পৃথিবীর সবকিছু একবার দেখলে চেনা যায়, শুধু মানুষ বাদে। আমাকে যাঁরা ভোট দেননি মনে হয়, আপনাদের নামের তালিকা হওয়ার আগে টাকা ফেরত দেওয়া উচিত। আপনারা না জনপ্রতিনিধি! ভোট আপনি যাঁকে খুশি তাঁকে দেন, এটা আপনার অধিকার। তাই বলে টাকা নেবেন চারজনের কাছ থেকে, ভোট দেবেন একজনকে! এটা কেমন চরিত্র আপনাদের? আপনাদের কাছ থেকে জনগণ কী সেবা পেতে পারে?’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রফিকুল ইসলাম সংগ্রাম বলেন, ‘আমি নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার জন্য ভোটারদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। বিজয় নিশ্চিত করার জন্য ৫০-৫৫ জন ভোটারকে ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত দিয়েছি। মোবাইলের মাধ্যমে টাকা ফেরত চেয়েছি। অনেকে টাকা ফেরত দিতে চেয়েছেন। তবে শর্ত হিসেবে বলেছেন, তাঁদের নাম প্রকাশ করা যাবে না।’
বিষয়টিতে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মনি শংকর রায় বলেন, ‘নির্বাচনের আগে কেউ টাকা লেনদেনের বিষয়ে অভিযোগ করেননি। এখন হেরে গুজব ছড়াচ্ছেন। ভোটারদের টাকা দিয়ে থাকলে তিনি অন্যায় করেছেন।’
নেতৃত্বের শূন্যতায় ধুঁকছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি)। তার প্রভাব পড়ছে নগরজীবনে। নগরবাসীর অভিযোগ, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দূষণ, যানজট, জলজট, খানাখন্দে ভরা রাস্তাঘাট, মশার উপদ্রব, সড়কবাতির অভাবে রাতে ভুতুড়ে পরিবেশ—এসব এখন নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।
১৪ মিনিট আগেদেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
২ ঘণ্টা আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
৩ ঘণ্টা আগে