বাবার কাছ থেকে প্রায় চার বছর আগে ৩৫ শতাংশ জমি ক্রয় করেন মেয়ে আকলিমা। সম্প্রতি সেখানে বাড়ির নির্মাণকাজ শুরু করেন। পরে ওই নির্মাণাধীন বাড়ি ভাঙচুর ও আপন চাচিকে সজোরে বুকে লাথি মেরে ইটের ওপর ফেলে দিয়ে রক্তাক্ত ও গুরুতর জখম করেন আকলিমার চাচাতো ভাই মাসুদ রানা। এরপর ভাড়া করা লোক দিয়ে সদ্য নির্মিত বাড়ি ভেঙে দেন রানা।
বৃদ্ধাকে লাথি দিয়ে বাড়ি ভাঙচুরের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়।
আলোচিত এই ঘটনা ঘটেছে আজ সোমবার গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার উত্তর পেলাইদ গ্রামে। ধারণকৃত ভিডিওটি সন্ত্রাসীদের ভয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করতে সাহস পায়নি ভুক্তভোগী পরিবার। এরপর রাতে স্থানীয় সাংবাদিকদের মাধ্যমে ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী নারীর মেয়ে আকলিমা বলেন, ‘আমি আমার বাবার থেকে ৩৫ লাখ টাকা দিয়ে প্রায় চার বছর আগে এই জমিটি ক্রয় করি। সম্প্রতি আমি বাড়ির নির্মাণকাজ শুরু করি। আজকে আমাদের চাচাতো ভাই মাসুদ রানার নেতৃত্বে কিছু লোক বাড়িটি ভাঙচুর করা শুরু করে। পরে আমার মা সামনে এগিয়ে গেলে মায়ের বুকে সজোরে লাথি মেরে ইটের ওপর ফেলে দেয়। এতে মা রক্তাক্ত হয়ে যায়। মাকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। আমার বাবা বাদী হয়ে তিনজনকে অভিযুক্ত করে শ্রীপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। আমি মাসুদসহ অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’
অভিযুক্তরা হলেন—নুরুল ইসলামের ছেলে মাসুদ রানা (৩৫) ও মজলু মিয়ার ছেলে রুমান (২৫) ও আরমান (১৮)।
এ বিষয়ে অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাঁদের পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোন্দকার ইমাম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তদন্ত সাপেক্ষে এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বাবার কাছ থেকে প্রায় চার বছর আগে ৩৫ শতাংশ জমি ক্রয় করেন মেয়ে আকলিমা। সম্প্রতি সেখানে বাড়ির নির্মাণকাজ শুরু করেন। পরে ওই নির্মাণাধীন বাড়ি ভাঙচুর ও আপন চাচিকে সজোরে বুকে লাথি মেরে ইটের ওপর ফেলে দিয়ে রক্তাক্ত ও গুরুতর জখম করেন আকলিমার চাচাতো ভাই মাসুদ রানা। এরপর ভাড়া করা লোক দিয়ে সদ্য নির্মিত বাড়ি ভেঙে দেন রানা।
বৃদ্ধাকে লাথি দিয়ে বাড়ি ভাঙচুরের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়।
আলোচিত এই ঘটনা ঘটেছে আজ সোমবার গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার উত্তর পেলাইদ গ্রামে। ধারণকৃত ভিডিওটি সন্ত্রাসীদের ভয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করতে সাহস পায়নি ভুক্তভোগী পরিবার। এরপর রাতে স্থানীয় সাংবাদিকদের মাধ্যমে ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী নারীর মেয়ে আকলিমা বলেন, ‘আমি আমার বাবার থেকে ৩৫ লাখ টাকা দিয়ে প্রায় চার বছর আগে এই জমিটি ক্রয় করি। সম্প্রতি আমি বাড়ির নির্মাণকাজ শুরু করি। আজকে আমাদের চাচাতো ভাই মাসুদ রানার নেতৃত্বে কিছু লোক বাড়িটি ভাঙচুর করা শুরু করে। পরে আমার মা সামনে এগিয়ে গেলে মায়ের বুকে সজোরে লাথি মেরে ইটের ওপর ফেলে দেয়। এতে মা রক্তাক্ত হয়ে যায়। মাকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। আমার বাবা বাদী হয়ে তিনজনকে অভিযুক্ত করে শ্রীপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। আমি মাসুদসহ অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’
অভিযুক্তরা হলেন—নুরুল ইসলামের ছেলে মাসুদ রানা (৩৫) ও মজলু মিয়ার ছেলে রুমান (২৫) ও আরমান (১৮)।
এ বিষয়ে অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাঁদের পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোন্দকার ইমাম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তদন্ত সাপেক্ষে এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে বজ্রপাতে মো. মর্তুজ আলী (৪০) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। মো. মর্তুজ আলী উপজেলার রতনপুর গ্রামের ইব্রাহিম উল্লার ছেলে। এ ছাড়াও গাদিশাল গ্রামের ফারুক মিয়ার বাড়িতে বজ্রপাতে একটি গাভি ও বাছুর মারা গেছে। আজ শনিবার (১৭ মে) বেলা ৩টার দিকে ঝড়বৃষ্টি শুরু হলে বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগেঢাকা থেকে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জগামী আন্তনগর মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসের যাত্রাপথে সংযোগ হুক ভেঙে বগি রেখে ইঞ্জিন চলে গেছে অন্য স্টেশনে। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে শ্যামগঞ্জ স্টেশন থেকে ট্রেনটি মোহনগঞ্জের উদ্দেশে ছাড়ার পর চল্লিশা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে ইঞ্জিনটি একটি বগিসহ...
৯ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রায় চার মাস আগে প্রাথমিক ও গণশিক্ষাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারকে নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করার অভিযোগে তাঁকে বরখাস্ত করা হয়। আজ শনিবার (১৭ মে) জেলা প্রাথমিক শিক্ষা
১০ মিনিট আগেমনু মিয়া ‘শেষ ঠিকানার কারিগর’। মনের গহীনে পরম দরদ আর অপার ভালোবাসা দিয়ে তিনি সাজান মুসলিম সম্প্রদায়ের শেষ ঠিকানা—কবর। কারও মৃত্যু সংবাদ কানে আসামাত্রই কুন্তি, কোদাল, ছুরি, করাত, দা, ছেনাসহ প্রয়োজনীয় সব যন্ত্রপাতি নিয়ে ছুটে যান কবরস্থানে। মানুষের অন্তিম যাত্রায় একান্ত সহযাত্রীর মতো বাড়িয়ে দেন...
১৪ মিনিট আগে