ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের শিবালয়ে যমুনায় পানি বৃদ্ধির কারণে ভাঙন-আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন নদীপাড়ের বাসিন্দারা। বসতবাড়ি, ফসলি জমি যমুনায় বিলীন হওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা। ভাঙন রোধে সরকারি উদ্যোগ কম থাকায় জনমনে উদ্বেগ বিরাজ করছে। ইতিমধ্যে কিছু কিছু এলাকায় ভাঙন শুরুও হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার তেওতা ইউনিয়নের কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মালুচি, গাংধাইল, দক্ষিণ তেওতা, ঝিকুটিয়া, নিহালপুরসহ চরাঞ্চল আলোকদিয়া, মধ্যনগর, ত্রিশুরী এলাকা যমুনায় ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে। ফলে দিশেহারা হয়ে পড়েছে নদীপাড়ের মানুষ।
জানা গেছে, প্রতিবছর শুষ্ক মৌসুমের পর যমুনায় পানি বৃদ্ধির সঙ্গে ভাঙন দেখা দেয়। এতে পদ্মা-যমুনার তীরবর্তী উপজেলার তেওতা, শিবালয়, আরুয়া ইউনিয়নের নদী শিকস্তি এলাকায় ভাঙন সৃষ্টি হয়।
নদীপাড়ের বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিবছর ভাঙন রোধে তেওতা ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে যথাসময়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। এ ইউনিয়নের দক্ষিণ তেওতায় কিছু জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে। কিন্তু যেখানে ভাঙন বেশি হয়, সেখানে আগে জিও ব্যাগ ফেলা দরকার ছিল।
গাংধাইল গ্রামের শামসুল হক বলেন, ‘আগে বাড়ি ছিল চরে। সেখানের বাড়িঘর নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এপার এসে বাড়ি করেছি অনেক বছর। এখন নদী ভাঙতে ভাঙতে আমাদের বাড়ির সামনে এসে গেছে।’
দক্ষিণ তেওতার বাসিন্দা পারুল জানান, তাঁর স্বামীর ছয় ভাইয়ের একসময় দুই বিঘার ওপরে বাড়ি ছিল। যমুনায় ভেঙে এখন অর্ধেক হয়ে গেছে। কখন জানি এ জমিটুকুও নদীর গ্রাসে চলে যায়, সেই আতঙ্কে রয়েছেন তাঁরা।
তেওতা ইউপি চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন জানান, এই ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে যমুনার ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ফেলাসহ অন্যান্য ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে কয়েকটি স্থানে জিও ব্যাগ ফেলা হলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় নিতান্ত কম।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের আরিচা পয়েন্টে গেজ রিডার ফারুক হোসেন বলেন, গত এক সপ্তাহে পদ্মা-যমুনার পানি প্রায় ৫৮ সেন্টিমিটার বেড়েছে। তবে দু-এক দিনের মধ্যে পদ্মা-যমুনায় পানি কমার সম্ভাবনা রয়েছে।
শিবালয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ড উপজেলায় ৫টি পয়েন্টে কাজ শুরু করেছে। নতুন করে আরও কয়েকটি পয়েন্টে কাজ করার কথা বলা হয়েছে। তারা সরেজমিন গিয়ে দেখবে। আগামী মাসে আরিচা থেকে জাফরগঞ্জ পর্যন্ত স্থায়ী বাঁধের কাজ শুরু হবে।
মানিকগঞ্জের শিবালয়ে যমুনায় পানি বৃদ্ধির কারণে ভাঙন-আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন নদীপাড়ের বাসিন্দারা। বসতবাড়ি, ফসলি জমি যমুনায় বিলীন হওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা। ভাঙন রোধে সরকারি উদ্যোগ কম থাকায় জনমনে উদ্বেগ বিরাজ করছে। ইতিমধ্যে কিছু কিছু এলাকায় ভাঙন শুরুও হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার তেওতা ইউনিয়নের কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মালুচি, গাংধাইল, দক্ষিণ তেওতা, ঝিকুটিয়া, নিহালপুরসহ চরাঞ্চল আলোকদিয়া, মধ্যনগর, ত্রিশুরী এলাকা যমুনায় ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে। ফলে দিশেহারা হয়ে পড়েছে নদীপাড়ের মানুষ।
জানা গেছে, প্রতিবছর শুষ্ক মৌসুমের পর যমুনায় পানি বৃদ্ধির সঙ্গে ভাঙন দেখা দেয়। এতে পদ্মা-যমুনার তীরবর্তী উপজেলার তেওতা, শিবালয়, আরুয়া ইউনিয়নের নদী শিকস্তি এলাকায় ভাঙন সৃষ্টি হয়।
নদীপাড়ের বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিবছর ভাঙন রোধে তেওতা ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে যথাসময়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। এ ইউনিয়নের দক্ষিণ তেওতায় কিছু জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে। কিন্তু যেখানে ভাঙন বেশি হয়, সেখানে আগে জিও ব্যাগ ফেলা দরকার ছিল।
গাংধাইল গ্রামের শামসুল হক বলেন, ‘আগে বাড়ি ছিল চরে। সেখানের বাড়িঘর নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এপার এসে বাড়ি করেছি অনেক বছর। এখন নদী ভাঙতে ভাঙতে আমাদের বাড়ির সামনে এসে গেছে।’
দক্ষিণ তেওতার বাসিন্দা পারুল জানান, তাঁর স্বামীর ছয় ভাইয়ের একসময় দুই বিঘার ওপরে বাড়ি ছিল। যমুনায় ভেঙে এখন অর্ধেক হয়ে গেছে। কখন জানি এ জমিটুকুও নদীর গ্রাসে চলে যায়, সেই আতঙ্কে রয়েছেন তাঁরা।
তেওতা ইউপি চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন জানান, এই ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে যমুনার ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ফেলাসহ অন্যান্য ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে কয়েকটি স্থানে জিও ব্যাগ ফেলা হলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় নিতান্ত কম।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের আরিচা পয়েন্টে গেজ রিডার ফারুক হোসেন বলেন, গত এক সপ্তাহে পদ্মা-যমুনার পানি প্রায় ৫৮ সেন্টিমিটার বেড়েছে। তবে দু-এক দিনের মধ্যে পদ্মা-যমুনায় পানি কমার সম্ভাবনা রয়েছে।
শিবালয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ড উপজেলায় ৫টি পয়েন্টে কাজ শুরু করেছে। নতুন করে আরও কয়েকটি পয়েন্টে কাজ করার কথা বলা হয়েছে। তারা সরেজমিন গিয়ে দেখবে। আগামী মাসে আরিচা থেকে জাফরগঞ্জ পর্যন্ত স্থায়ী বাঁধের কাজ শুরু হবে।
ময়মনসিংহ শহরের হরিকিশোর রায়ের ২০০ বছরের পুরোনো স্মৃতিবিজড়িত একটি বাড়ি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। তাঁর নামানুসারেই রাস্তার নামকরণ করা হয়েছিল হরিকিশোর রায় রোড। বাড়িটি ভেঙে নতুন ভবন করার উদ্যোগ নেয় শিশু একাডেমি। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের কর্মকর্তারা।
২৮ মিনিট আগেসাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের সম্পত্তি কেন ক্রোক করা হবে না, তা জানতে চেয়ে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ঋণখেলাপির দায়ে ব্যাংক এশিয়ার করা মামলায় চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালত-১-এর বিচারক মো. হেলাল উদ্দিন আজ মঙ্গলবার এই আদেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকার ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগকে (৪৩) বিবস্ত্র করে এলোপাতাড়ি পেটানোর পর মৃত্যু নিশ্চিত করতে সিমেন্টের ব্লক দিয়ে আঘাত করা হয়। তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত নৃশংস নির্যাতন চালাতে থাকেন মাহমুদুল হাসান মহিন, সহযোগী মোহাম্মদ নান্নু কাজীসহ (৩৩) আসামিরা। নান্নু কাজীকে
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর তানোর থানার সামনে থেকে এক যুবককে ধরে প্রেসক্লাবে নিয়ে তল্লাশি করেছেন একদল সাংবাদিক ও স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি। পরে মাদকদ্রব্য রাখার অভিযোগ তুলে তাঁকে পুলিশে দেওয়ার ভয় দেখানো হয়। পুলিশে না দেওয়ার জন্য দাবি করা হয় মোটা অঙ্কের টাকা। দিতে রাজি না হলে ওই যুবককে মারধর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ওই যুবক
২ ঘণ্টা আগে