গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় জেলের জালে ২২ কেজি ওজনের ৩টি বোয়াল মাছ ধরা পড়েছে। আজ সোমবার ভোরে পাবনার ঢালার চর এলাকার জেলে বলাই হালদারের জালে মাছ তিনটি ধরা পড়ে।
বোয়াল মাছ তিনটি মধ্যে একটির ওজন সাড়ে ৯ কেজি ও বাকি ২ টির ওজন সাড়ে ১২ কেজি। দৌলতদিয়া ফেরি ঘাট এলাকার মৎস্য ব্যবসায়ী চান্দু মোল্লা সাড়ে ৯ কেজির মাছটি ১ হাজার ৭০০ টাকা ও বাকি ২টি ১ হাজার ৫৫০ টাকা কেজি দরে মোট ৩৫ হাজার ৫২৫ টাকায় কিনে নেন।
ঘাট এলাকার মৎস্যজীবীরা জানান, বেশ কিছুদিন পদ্মা নদীর বড় কোনো মাছ পাওয়া যাচ্ছে না। পাবনার ঢালার চর এলাকার জেলে বলাই হালদার নদীতে মাছ শিকারে বের হন। আজ ভোরের দিকে দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটের অদূরে জাল ফেলে টেনে তোলার সময় বোয়াল মাছ তিনটি আটকা পরে। অনেক দিন পরে মাছ পেয়ে সবাই খুশি। পরে মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়ার বাইপাস সড়ক সংলগ্ন মাছ বাজারের দুলাল মন্ডলের আড়তে তোলা হয়। সেখানে নিলামে ফেরি ঘাট এলাকার মৎস্য ব্যবসায়ী চান্দু মোল্লা কিনে নেন।
জেলে বলাই হালদার জানান, আজ খুব ভোরে পদ্মা নদীতে কয়েকজন মাছ শিকারে বের হন তিনি। ভোর ৫টার দিকে জাল তুলতেই এক ঝাঁকুনিতে বুঝতে পারেন বড় কোনো মাছ ধরা পড়েছে। অবশেষে টেনে নৌকায় তুলতেই দেখতে পান বড় তিনটি বোয়াল মাছ।
মো. চান্দু মোল্লা বলেন, মাছটি দুলাল মন্ডলের আড়ত ঘরে নিলামে তোলা হলে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে কিনে নেই। মাছটি কেনার পর ৫ নম্বর ফেরি ঘাট এলাকার আমার আড়ত ঘরে নিয়ে আসলে উৎসুক জনতা অনেকে ভিড় করেন। বিক্রির জন্য দেশের বিভিন্ন স্থানে যোগাযোগ করা হচ্ছে। মাছের দাম কেজি প্রতি ১০০ থেকে ২০০ টাকা লাভ পেলেই বিক্রি করা হবে বলে জানান তিনি।
গোয়ালন্দ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রেজাউল শরীফ জানান, পদ্মা নদীর পানিতে থাকা বড় মাছ খুবই সুস্বাদু ও লোভনীয় হয়। এই সময়ে খুব একটা দেখা না গেলেও মাঝে মধ্যে বড় মাছ দেখা যায়। সাধারণ মানুষ কিনতে না পারলেও বিত্তবানেরা খবর পেলেই কিনে নেন। বড় মাছে জেলে ও ব্যবসায়ীরা ভালো দাম পেয়ে খুবই খুশি হন।
পদ্মার মাছ সম্পর্কিত পড়ুন:
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় জেলের জালে ২২ কেজি ওজনের ৩টি বোয়াল মাছ ধরা পড়েছে। আজ সোমবার ভোরে পাবনার ঢালার চর এলাকার জেলে বলাই হালদারের জালে মাছ তিনটি ধরা পড়ে।
বোয়াল মাছ তিনটি মধ্যে একটির ওজন সাড়ে ৯ কেজি ও বাকি ২ টির ওজন সাড়ে ১২ কেজি। দৌলতদিয়া ফেরি ঘাট এলাকার মৎস্য ব্যবসায়ী চান্দু মোল্লা সাড়ে ৯ কেজির মাছটি ১ হাজার ৭০০ টাকা ও বাকি ২টি ১ হাজার ৫৫০ টাকা কেজি দরে মোট ৩৫ হাজার ৫২৫ টাকায় কিনে নেন।
ঘাট এলাকার মৎস্যজীবীরা জানান, বেশ কিছুদিন পদ্মা নদীর বড় কোনো মাছ পাওয়া যাচ্ছে না। পাবনার ঢালার চর এলাকার জেলে বলাই হালদার নদীতে মাছ শিকারে বের হন। আজ ভোরের দিকে দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটের অদূরে জাল ফেলে টেনে তোলার সময় বোয়াল মাছ তিনটি আটকা পরে। অনেক দিন পরে মাছ পেয়ে সবাই খুশি। পরে মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়ার বাইপাস সড়ক সংলগ্ন মাছ বাজারের দুলাল মন্ডলের আড়তে তোলা হয়। সেখানে নিলামে ফেরি ঘাট এলাকার মৎস্য ব্যবসায়ী চান্দু মোল্লা কিনে নেন।
জেলে বলাই হালদার জানান, আজ খুব ভোরে পদ্মা নদীতে কয়েকজন মাছ শিকারে বের হন তিনি। ভোর ৫টার দিকে জাল তুলতেই এক ঝাঁকুনিতে বুঝতে পারেন বড় কোনো মাছ ধরা পড়েছে। অবশেষে টেনে নৌকায় তুলতেই দেখতে পান বড় তিনটি বোয়াল মাছ।
মো. চান্দু মোল্লা বলেন, মাছটি দুলাল মন্ডলের আড়ত ঘরে নিলামে তোলা হলে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে কিনে নেই। মাছটি কেনার পর ৫ নম্বর ফেরি ঘাট এলাকার আমার আড়ত ঘরে নিয়ে আসলে উৎসুক জনতা অনেকে ভিড় করেন। বিক্রির জন্য দেশের বিভিন্ন স্থানে যোগাযোগ করা হচ্ছে। মাছের দাম কেজি প্রতি ১০০ থেকে ২০০ টাকা লাভ পেলেই বিক্রি করা হবে বলে জানান তিনি।
গোয়ালন্দ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রেজাউল শরীফ জানান, পদ্মা নদীর পানিতে থাকা বড় মাছ খুবই সুস্বাদু ও লোভনীয় হয়। এই সময়ে খুব একটা দেখা না গেলেও মাঝে মধ্যে বড় মাছ দেখা যায়। সাধারণ মানুষ কিনতে না পারলেও বিত্তবানেরা খবর পেলেই কিনে নেন। বড় মাছে জেলে ও ব্যবসায়ীরা ভালো দাম পেয়ে খুবই খুশি হন।
পদ্মার মাছ সম্পর্কিত পড়ুন:
‘কপোতাক্ষ নদের জলাবদ্ধতা দূরীকরণ’ (দ্বিতীয় পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে হরিহর নদ পুনঃখনন কাজ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অথচ নীতিমালা অনুযায়ী যথাযথ উল্লম্ব-অনুভূমিক জায়গা না রেখে হরিহর নদের ওপর যশোর সদর উপজেলার গোয়ালদাহ বাজারে আরেকটি অপরিকল্পিত সেতু নির্মাণ করছে স্
৩৪ মিনিট আগেগাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মজুত থাকা সরকারি বিপুল ওষুধ নষ্ট হয়ে গেছে। সময়মতো রোগীদের মাঝে বিতরণ না করায় ওষুধগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে বলে জানা গেছে। এতে সরকারি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে; একই সঙ্গে সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হয়েছে হাজারো রোগী।
৩৭ মিনিট আগেঢাকা রোড ট্রাফিক সেফটি প্রজেক্টের (ডিআরএসপি) আওতায় ‘নিরাপদ পথচারী পারাপারে পাইলট প্রকল্প’ বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সহযোগিতায় পাইলট প্রকল্পটি রোববার (২০ এপ্রিল ২০২৫) থেকে শুরু হয়ে ৮ মে পর্যন্ত চলবে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তেজগাঁও থানাধীন কারওয়ান বাজারের কাঁচামাল ব্যবসায়ী আলাল উদ্দিন হত্যার চাঞ্চল্যকর ঘটনায় জড়িত মূল দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির তেজগাঁও থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. শামীম হোসেন (২৮) ও মো. ইয়াসিন আরাফাত ওরফে মুরগি ইয়াসিন (২১)।
২ ঘণ্টা আগে