ঢাবি প্রতিনিধি
প্রায় দুই মাস পর জামিনে কারামুক্ত হয়েছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদলের সভাপতি মো. খোরশেদ আলম সোহেল। আজ শুক্রবার দুপুরে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান।
বিষয়টি খোরশেদ আলম সোহেল নিজেই আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
নির্বাচন বানচালের চেষ্টার অভিযোগে গত ২৭ ডিসেম্বর খোরশেদ আলম সোহেল এবং কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মেহেদি হাসান পলাশসহ ১১ জনকে আটক করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। পরবর্তী সময়ে নাশকতার মামলা দিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
খোরশেদ আলম সোহেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলন কখনো শেষ হয় না। ফ্যাসিবাদের পতন না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত জেল-জুলুম, মামলা-হামলা, ভয়-ভীতি দিয়ে জাতীয়তাবাদী আদর্শকে দমানো যাবে না। দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা এই ফ্যাসিবাদের পতন নিশ্চিত করব ইনশাআল্লাহ।’
নেতা-কর্মীরা ফুল দিয়ে বরণ করার বিষয়ে সোহেল বলেন, ‘নেতা-কর্মীরা আমাকে ফুল দিয়ে বরণ করতে চেয়েছে। তবে আমি ফুল নিই নাই। আমার বাকি সহযোদ্ধাদের ফুল দিয়ে আমি বরণ করার পর ফুল গ্রহণ করব।’
এ ছাড়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল করা ও নাশকতার অভিযোগে বিভিন্ন সময় গ্রেপ্তার হন ঢাবি ছাত্রদলের আর ৭ নেতা। তাঁরাও বিভিন্ন সময়ে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন বলে জানান শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম। আরিফুল বলেন, ‘আমাদের ৮ জন সহযোদ্ধা কারাগারে ছিলেন। তাঁরা এখন মুক্ত আছেন। সর্বশেষ সোহেল ভাই আজকে মুক্তি পেয়েছেন।’
কারাগার থেকে মুক্ত হওয়া বাকি নেতারা হলে—ঢাবি ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ ফারহান মো. আরিফুর রহমান, গাজী মো. সাদ্দাম হোসেন, প্রচার সম্পাদক ইমাম আল নাসের মিশুক, আন্তর্জাতিক সম্পাদক জসিম খান, যুগ্ম-সম্পাদক তানভীর হাসান, হাজী মোহাম্মদ মুহসীন হলের সভাপতি মো. ওমর ফারুক মামুন ও সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ছাত্রদল যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী হাসান।
প্রায় দুই মাস পর জামিনে কারামুক্ত হয়েছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদলের সভাপতি মো. খোরশেদ আলম সোহেল। আজ শুক্রবার দুপুরে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান।
বিষয়টি খোরশেদ আলম সোহেল নিজেই আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
নির্বাচন বানচালের চেষ্টার অভিযোগে গত ২৭ ডিসেম্বর খোরশেদ আলম সোহেল এবং কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মেহেদি হাসান পলাশসহ ১১ জনকে আটক করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। পরবর্তী সময়ে নাশকতার মামলা দিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
খোরশেদ আলম সোহেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলন কখনো শেষ হয় না। ফ্যাসিবাদের পতন না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত জেল-জুলুম, মামলা-হামলা, ভয়-ভীতি দিয়ে জাতীয়তাবাদী আদর্শকে দমানো যাবে না। দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা এই ফ্যাসিবাদের পতন নিশ্চিত করব ইনশাআল্লাহ।’
নেতা-কর্মীরা ফুল দিয়ে বরণ করার বিষয়ে সোহেল বলেন, ‘নেতা-কর্মীরা আমাকে ফুল দিয়ে বরণ করতে চেয়েছে। তবে আমি ফুল নিই নাই। আমার বাকি সহযোদ্ধাদের ফুল দিয়ে আমি বরণ করার পর ফুল গ্রহণ করব।’
এ ছাড়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল করা ও নাশকতার অভিযোগে বিভিন্ন সময় গ্রেপ্তার হন ঢাবি ছাত্রদলের আর ৭ নেতা। তাঁরাও বিভিন্ন সময়ে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন বলে জানান শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম। আরিফুল বলেন, ‘আমাদের ৮ জন সহযোদ্ধা কারাগারে ছিলেন। তাঁরা এখন মুক্ত আছেন। সর্বশেষ সোহেল ভাই আজকে মুক্তি পেয়েছেন।’
কারাগার থেকে মুক্ত হওয়া বাকি নেতারা হলে—ঢাবি ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ ফারহান মো. আরিফুর রহমান, গাজী মো. সাদ্দাম হোসেন, প্রচার সম্পাদক ইমাম আল নাসের মিশুক, আন্তর্জাতিক সম্পাদক জসিম খান, যুগ্ম-সম্পাদক তানভীর হাসান, হাজী মোহাম্মদ মুহসীন হলের সভাপতি মো. ওমর ফারুক মামুন ও সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ছাত্রদল যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী হাসান।
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৯ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে