নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাংবাদিক মুন্নী সাহা, তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করেছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট। এসব অ্যাকাউন্টে স্থিতি রয়েছে মোট ১৮ কোটি ১৬ লাখ ৫৩ হাজার ৭৩৯ টাকা।
আজ শনিবার বিকেলে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মুন্নী সাহা ও তাঁর স্বামী কবির হোসেন সাংবাদিকতা পেশাকে ব্যবহার করে বিধিবহির্ভূতভাবে প্রভাব খাটিয়ে প্রতারণা ও চাঁদাবাজির মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে। অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ নিজ এবং স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে পরিচালিত ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে লেনদেন করে আসছে বলে সিআইডির কাছে অভিযোগ আসে। উল্লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে সিআইডি, ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিধিমালা অনুযায়ী সন্দেহভাজন ব্যক্তি ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে।
প্রাথমিক অনুসন্ধানকালে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা মুন্নী সাহা ও তাঁর স্বামী কবির হোসেন এবং তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ব্যাংক হিসাবের তথ্য পর্যালোচনা দেখতে পান যে, সন্দেহভাজন ব্যক্তি ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে মোট ৪৬টি ব্যাংক হিসাবে খোলা হয়েছে। যার মধ্যে বর্তমানে ৩৫টি ব্যাংক হিসাব চালু রয়েছে। হিসাব খোলার তারিখ থেকে বিভিন্ন সময়ে ব্যাংক হিসাবগুলোতে সন্দেহজনকভাবে মোট ১৮৬ কোটি ৫৬ লাখ ৯১ হাজার ৮ টাকা লেনদেন করা হয়েছে এবং বর্তমানে ১৮ কোটি ১৬ লাখ ৫৩ হাজার ৭৩৯ টাকা স্থিতি রয়েছে।
প্রাথমিক অনুসন্ধানে এসব ব্যাংক হিসাবের লেনদেন সন্দেহজনক মনে হলে সেগুলো অবরুদ্ধ করার আবেদন করে সিআইডি। অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের সিনিয়র স্পেশাল জজ মুন্নী সাহা ও তাঁর স্বামী কবির হোসেন এবং তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা মোট ১৮ কোটি ১৬ লাখ ৫৩ হাজার ৭৩৯ টাকাসহ ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করার আদেশ দেন। আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ৩৫টি ব্যাংক হিসাবসহ মোট ১৮ কোটি ১৬ লাখ ৫৩ হাজার ৭৩৯ টাকা অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করা হয়।
মুন্নী সাহা ও তাঁর স্বামী কবির হোসেন এবং তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিধিমালা অনুযায়ী এখনো অনুসন্ধান চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছে সিআইডি।
সাংবাদিক মুন্নী সাহা, তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করেছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট। এসব অ্যাকাউন্টে স্থিতি রয়েছে মোট ১৮ কোটি ১৬ লাখ ৫৩ হাজার ৭৩৯ টাকা।
আজ শনিবার বিকেলে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মুন্নী সাহা ও তাঁর স্বামী কবির হোসেন সাংবাদিকতা পেশাকে ব্যবহার করে বিধিবহির্ভূতভাবে প্রভাব খাটিয়ে প্রতারণা ও চাঁদাবাজির মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে। অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ নিজ এবং স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে পরিচালিত ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে লেনদেন করে আসছে বলে সিআইডির কাছে অভিযোগ আসে। উল্লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে সিআইডি, ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিধিমালা অনুযায়ী সন্দেহভাজন ব্যক্তি ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে।
প্রাথমিক অনুসন্ধানকালে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা মুন্নী সাহা ও তাঁর স্বামী কবির হোসেন এবং তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ব্যাংক হিসাবের তথ্য পর্যালোচনা দেখতে পান যে, সন্দেহভাজন ব্যক্তি ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে মোট ৪৬টি ব্যাংক হিসাবে খোলা হয়েছে। যার মধ্যে বর্তমানে ৩৫টি ব্যাংক হিসাব চালু রয়েছে। হিসাব খোলার তারিখ থেকে বিভিন্ন সময়ে ব্যাংক হিসাবগুলোতে সন্দেহজনকভাবে মোট ১৮৬ কোটি ৫৬ লাখ ৯১ হাজার ৮ টাকা লেনদেন করা হয়েছে এবং বর্তমানে ১৮ কোটি ১৬ লাখ ৫৩ হাজার ৭৩৯ টাকা স্থিতি রয়েছে।
প্রাথমিক অনুসন্ধানে এসব ব্যাংক হিসাবের লেনদেন সন্দেহজনক মনে হলে সেগুলো অবরুদ্ধ করার আবেদন করে সিআইডি। অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের সিনিয়র স্পেশাল জজ মুন্নী সাহা ও তাঁর স্বামী কবির হোসেন এবং তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা মোট ১৮ কোটি ১৬ লাখ ৫৩ হাজার ৭৩৯ টাকাসহ ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করার আদেশ দেন। আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ৩৫টি ব্যাংক হিসাবসহ মোট ১৮ কোটি ১৬ লাখ ৫৩ হাজার ৭৩৯ টাকা অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করা হয়।
মুন্নী সাহা ও তাঁর স্বামী কবির হোসেন এবং তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিধিমালা অনুযায়ী এখনো অনুসন্ধান চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছে সিআইডি।
খুলনায় হাত-পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করা যুবকের পরিচয় মিলেছে। নিহত যুবক বাগেরহাট জেলার মোরেলগঞ্জ উপজেলার বাড়ইখালী এলাকার বাসিন্দা আশ্রাব আলী মোল্লার ছেলে নাঈম মোল্লা। শনিবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে পরিবারের কাছে লাশ বুঝিয়ে দেয় পুলিশ। শুক্রবার রাতে এ ঘটনায় লবণচরা থানার এসআই মো. বেল্লাল হোসেন বাদী হয়ে হত্যা
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমদ নজমুল কবির মুক্তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৪ মে) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার হলমোড় এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার মহাস্থান এলাকায় মহাসড়ক পার হওয়ার সময় দ্রুতগামী বাসচাপায় দাদি ও নাতি নিহত হয়েছেন। শনিবার সন্ধ্যায় মহাস্থান পদচারী-সেতুর উত্তর পাশে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন মছিরন বেগম (৫০) ও তাঁর ৮ বছরের নাতি নুর আলম। মছিরন বেগম গড়মহাস্থান হঠাৎপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। তিনি মহাস্থানে হোটেলের কর
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আলোচনা সভা ও মতবিনিময় করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। শনিবার (২৪ মে) বেলা ১১টার দিকে অনুষ্ঠিত এ সভায় এনসিপির কেন্দ্রীয় ও জেলা পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে