সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জে সাত ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল করা হয়েছে। এতে সিরাজদিখানে জনজীবনে অনেকটাই স্বস্তি ফিরে এসেছে। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল এখানে। তাই জরুরি কাজ সারতে অনেকেই ঘরের বাইরে বের হয়েছেন। এ সময় রাস্তায় প্রচুর রিকশা ও অটোরিকশা চলাচল করতে দেখা গেছে। খোলা ছিল দোকানপাট, মার্কেট ও বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান।
সরেজমিনে দেখা যায়, সিরাজদিখানের সড়কগুলোতে প্রচুর যান চলাচল করছে। রিকশা ছাড়াও সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যক্তিগত গাড়িসহ গণপরিবহন চলাচল করছে। এদিন সাধারণ ছুটি না থাকায় সরকারি-বেসরকারি অফিসগুলোতে কার্যক্রম চলতে দেখা গেছে। অনেক সেবাগ্রহীতাকে সেবা নিতে দেখা গেছে।
এ ছাড়া অনেকেই বের হয়েছেন পারিবারিক ও ব্যক্তিগত কাজে। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে ভিড় ছিল হাট-বাজারগুলোতে। তবে পাড়া-মহল্লার দোকানপাট খোলা ছিল সকাল থেকেই। বেলা ১১টা থেকে প্রধান প্রধান সড়কে ছিল স্বাভাবিক পরিস্থিতি। খোলা ছিল অধিকাংশ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। এর মাঝেও উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে ছিল পুলিশের সতর্ক অবস্থান।
সিরাজদিখান বাজারে আসা ইকবাল হোসেন বলেন, ‘কোটা আন্দোলন ও কারফিউর কারণে বাজারসদাই করতে আসতে পারিনি। আজকে যেহেতু সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল এবং সিরাজদিখান বাজারে সাপ্তাহিক হাট রয়েছে, সে জন্যই বাজারে এসেছি। তবে কোটা আন্দোলন ও কারফিউর কারণে নিত্যপণ্যের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। সরকারের উচিত নিত্যপণ্যের গাড়ি জেলা-উপজেলাগুলোতে যেন সুন্দরভাবে পৌঁছাতে পারে, সেই ব্যবস্থা করে দেওয়া। তোহলে নিত্যপণ্যের দাম স্বাভাবিক হবে। তা না হলে আমাদের আরও দুর্ভোগ পোহাতে হবে।’
আল আমিন নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘গত এক সপ্তাহ আয় বন্ধ থাকায় আর্থিক অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে। পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় আজ কাজ করতে বের হয়েছি। তবে কাজ পাইনি। এ ধরনের পরিস্থিতি বেশি দিন হলে নিম্নবিত্তদের জীবিকা নির্বাহ করা কষ্টকর হয়ে পড়বে। তাই আমরা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে চাই। না হলে আমাদের না খেয়ে মরতে হবে।’
সিরাজদিখান বাজারের ক্রোকারিজ ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বলেন, ‘কোটা আন্দোলন ও কারফিউর কারণে আমাদের বেচাবিক্রি একেবারেই কমে গেছে। কারফিউ তুলে না দেওয়া পর্যন্ত বেচাবিক্রি ভালো হবে না। আমাদের অলস সময় পার করতে হচ্ছে। এর ফলে সংসার চালাতে খুবই কষ্ট হচ্ছে।’
অটোরিকশাচালক রুবেল শেখ বলেন, ‘কারফিউ শিথিল হওয়ার পর থেকে হাটবাজারে প্রচুর মানুষ এসেছে। এতে আমাদের যাত্রীর সংখ্যা বেড়েছে। আয়রোজগার ভালো হচ্ছে।’
সিরাজদিখান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাব্বির আহমেদ বলেন, সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল আছে। এ সময় জরুরি কাজ সেরে নিতে পারবেন এখানকার বাসিন্দারা। তবে বিকেল ৫টার পর থেকে কেউ বাইরে থাকতে পারবেন না, কেউ থাকলে তাঁর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
মুন্সিগঞ্জে সাত ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল করা হয়েছে। এতে সিরাজদিখানে জনজীবনে অনেকটাই স্বস্তি ফিরে এসেছে। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল এখানে। তাই জরুরি কাজ সারতে অনেকেই ঘরের বাইরে বের হয়েছেন। এ সময় রাস্তায় প্রচুর রিকশা ও অটোরিকশা চলাচল করতে দেখা গেছে। খোলা ছিল দোকানপাট, মার্কেট ও বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান।
সরেজমিনে দেখা যায়, সিরাজদিখানের সড়কগুলোতে প্রচুর যান চলাচল করছে। রিকশা ছাড়াও সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যক্তিগত গাড়িসহ গণপরিবহন চলাচল করছে। এদিন সাধারণ ছুটি না থাকায় সরকারি-বেসরকারি অফিসগুলোতে কার্যক্রম চলতে দেখা গেছে। অনেক সেবাগ্রহীতাকে সেবা নিতে দেখা গেছে।
এ ছাড়া অনেকেই বের হয়েছেন পারিবারিক ও ব্যক্তিগত কাজে। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে ভিড় ছিল হাট-বাজারগুলোতে। তবে পাড়া-মহল্লার দোকানপাট খোলা ছিল সকাল থেকেই। বেলা ১১টা থেকে প্রধান প্রধান সড়কে ছিল স্বাভাবিক পরিস্থিতি। খোলা ছিল অধিকাংশ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। এর মাঝেও উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে ছিল পুলিশের সতর্ক অবস্থান।
সিরাজদিখান বাজারে আসা ইকবাল হোসেন বলেন, ‘কোটা আন্দোলন ও কারফিউর কারণে বাজারসদাই করতে আসতে পারিনি। আজকে যেহেতু সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল এবং সিরাজদিখান বাজারে সাপ্তাহিক হাট রয়েছে, সে জন্যই বাজারে এসেছি। তবে কোটা আন্দোলন ও কারফিউর কারণে নিত্যপণ্যের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। সরকারের উচিত নিত্যপণ্যের গাড়ি জেলা-উপজেলাগুলোতে যেন সুন্দরভাবে পৌঁছাতে পারে, সেই ব্যবস্থা করে দেওয়া। তোহলে নিত্যপণ্যের দাম স্বাভাবিক হবে। তা না হলে আমাদের আরও দুর্ভোগ পোহাতে হবে।’
আল আমিন নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘গত এক সপ্তাহ আয় বন্ধ থাকায় আর্থিক অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে। পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় আজ কাজ করতে বের হয়েছি। তবে কাজ পাইনি। এ ধরনের পরিস্থিতি বেশি দিন হলে নিম্নবিত্তদের জীবিকা নির্বাহ করা কষ্টকর হয়ে পড়বে। তাই আমরা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে চাই। না হলে আমাদের না খেয়ে মরতে হবে।’
সিরাজদিখান বাজারের ক্রোকারিজ ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বলেন, ‘কোটা আন্দোলন ও কারফিউর কারণে আমাদের বেচাবিক্রি একেবারেই কমে গেছে। কারফিউ তুলে না দেওয়া পর্যন্ত বেচাবিক্রি ভালো হবে না। আমাদের অলস সময় পার করতে হচ্ছে। এর ফলে সংসার চালাতে খুবই কষ্ট হচ্ছে।’
অটোরিকশাচালক রুবেল শেখ বলেন, ‘কারফিউ শিথিল হওয়ার পর থেকে হাটবাজারে প্রচুর মানুষ এসেছে। এতে আমাদের যাত্রীর সংখ্যা বেড়েছে। আয়রোজগার ভালো হচ্ছে।’
সিরাজদিখান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাব্বির আহমেদ বলেন, সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল আছে। এ সময় জরুরি কাজ সেরে নিতে পারবেন এখানকার বাসিন্দারা। তবে বিকেল ৫টার পর থেকে কেউ বাইরে থাকতে পারবেন না, কেউ থাকলে তাঁর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৪৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে