ভারতের নাগপুর শহরের কিছু অংশে অনির্দিষ্টকালের কারফিউ জারি করা হয়েছে। একটি হিন্দু উগ্রবাদী গোষ্ঠী ১৭শ শতকের মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের সমাধিতে আগুন দেয় এবং অপসারণের দাবিতে তাণ্ডব চালায়। এ নিয়ে সংঘাত ছড়িয়ে পড়ার পরিপ্রেক্ষিতে ওই এলাকায় কারফিউ জারি করা হয়।
মণিপুরে একটি গ্রামের মালিকানা দাবি করে নাগা ও কুকি-জো সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষের কারণে গতকাল শনিবার থেকে কারফিউ জারি করা হয়েছে। এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানা যায়, দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে উত্তেজনা বাড়তে থাকায় পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারফিউ জারি করেছেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মহেশ চৌধুরী।
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মণিপুরের বেশ কয়েকটি জেলার নতুন করে সহিংসতা শুরু হয়েছে। এতে অন্তত ১১ জন নিহত হয়েছেন গত কয়েক দিনে। আর সেই সহিংসতা কমিয়ে আনতে রাজ্যের দুটি জেলায় নতুন করে কারফিউ জারি করা হয়েছে
৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান দেশের স্বৈরাচারী অপশাসক শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে। ওই দিন দুপুরে হাসিনা রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে বোন রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে ভারতে পালিয়ে গেছেন।
পুলিশ সদর দপ্তরে মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উধ্বতন কর্মকর্তারা আজ দুপুর থেকে এক সঙ্গে ছিলেন। তারা সকাল থেকে বিভিন্ন নির্দেশনা দিচ্ছিলেন। তবে দুপুরের পর যখন কারফিউ ভেঙ্গে ছাত্র জনতা শাহবাগের দিকে আসতে থাকেন, তখন তাদের নির্দেশনা কমে আসে। শেখ হাসিনার
সেনাপ্রধান বলেন, যদি পরিস্থিতি শান্ত হয়ে যায়, তবে কারফিউয়ের প্রয়োজন নাই, কোনো জরুরি অবস্থার প্রয়োজন নাই, কোনো গোলাগুলির প্রয়োজন নাই। আমি আদেশ দিয়েছি, সেনাবাহিনী কোনো গুলি করবে না। পুলিশ কোনো গোলাগুলি করবে না।’ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে কে থাকবে—এই বিষয়ে সেনাপ্রধান বলেন, ‘এখন এটা না। এটা খুব আর্লি স্টে
ঝালকাঠিতে কারফিউ ভঙ্গ করে বিক্ষোভ করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার সকাল ১০টা থেকে ঝালকাঠি সরকারি উচ্চ বালক বিদ্যালয়ের সামনে জড়ো হতে শুরু করে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। এরপর তাঁরা একত্রিত হয়ে সেখানে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করের। পরবর্তীতে তাঁরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শহরের ফায়ার সার্
সারা দেশে চলমান কারফিউর মধ্যেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে এক দফা দাবিতে অসহযোগ কর্মসূচি সফল করতে দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র পাকেরহাট স্লোগানে উত্তাল, শক্ত অবস্থানে আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা।
ময়মনসিংহ বিভাগীয় শহর থমথমে। আজ সোমবার সকাল থেকে নগরীর বিভিন্ন মোড়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। কারফিউর কারণে নগরীতে যান চলাচল সীমিত লক্ষ করা গেছে। বিপাকে পড়েছে সাধারণ মানুষ।
চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে কারফিউ ভঙ্গ করে বাসস্ট্যান্ডে অবস্থান নিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় সরে যায় পুলিশ। সেনাবাহিনীর সদস্যরাও তাঁদের বাধা দেননি। আজ সোমবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত তাঁরা অবস্থান নেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক দফা দাবি আদায়ে আজ চলছে ‘লংমার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি। আরেক দিকে গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে চলছে অনির্দিষ্টকালের কারফিউ। এই পরিস্থিতিতে ভোর থেকেই সুনসান ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশ।
জনসাধারণকে কারফিউ মেনে চলার পাশাপাশি সার্বিক সহযোগিতা করতে অনুরোধ করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। আজ রোববার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক সামি উদ দৌলা চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ্বান জানানো হয়েছে।
সরকারের পদত্যাগের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অসহযোগ আন্দোলনে ব্যাপক সহিংসতার মধ্যে আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে সারা দেশে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি করছে সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
পরবর্তী সিদ্ধান্ত না জানানো পর্যন্ত ঢাকা ও এর আশপাশে কারফিউ অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। তবে কারফিউ শিথিলের সময় কিছুটা বাড়ানো হয়েছে। আজ শনিবার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ১০টার দিকে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ তথ্য জানান মন্ত্রী। এর আ
ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও নরসিংদীতে আগামীকাল বুধবার থেকে শনিবার পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে রাত ৮টা (১৩ ঘণ্টা) পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে।
আগামী বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) থেকে স্বল্প দূরত্বে ট্রেন চলাচলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। চলমান কারফিউ শিথিলের এই ট্রেন চালানো হবে। সেই সঙ্গে পরিস্থিতি বিবেচনায় পরবর্তীতে দূরপাল্লার ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে...
আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত কমিটির সঙ্গে দুই ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকের পরেও সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেননি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। সোমবার (২৯ জুলাই) তাঁর বাসভবনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। দেশের চলমান সহিংস ঘটনা ও কারফিউর পর থেকে প্রতিদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ধানমন্ডির বাসভবনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে