ঢাবি প্রতিনিধি
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ধর্ষণ ও আন্দোলনরত শিক্ষক-ছাত্রদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। রোববার বেলা ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলা ভাস্কর্যের পাদদেশ এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়।
মানববন্ধনে উপস্থিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানান, তাঁরা বিগত সময়েও দাঁড়িয়েছেন, এখনো দাঁড়িয়েছেন। প্রয়োজনে সামনে আবারও মানববন্ধনে দাঁড়াবেন। আন্দোলন চলাকালীন তাঁরা বিচারের দাবি লিখিত বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।
মানববন্ধনে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী অরুণিমা তাহসিন বলেন, ‘গোপালগঞ্জের সাম্প্রতিক গণধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদ ও গোপালগঞ্জে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে আমরা এখানে সমবেত হয়েছি। আমরা জানি যে ৬ জন গ্রেপ্তার হয়েছে। তারপরও আমরা দাঁড়িয়েছি। গ্রেপ্তার হলেই ধর্ষণ কমে যায় না, বিচারহীনতার সংস্কৃতিও পরিবর্তন হয় না। আমরা এই বিচারহীনতার সংস্কৃতির শেষ দেখতে চাই।’
সামসুন্নাহার হলের সাবেক ভিপি তাসনিম আফরোজ ইমি বলেন, ‘আমরা সব সময় দেখি ঘটনা যেমনই হোক আন্দোলনে নামলে ছাত্রছাত্রীদের ওপর হামলা করা হয়। এই ধরনের ঘটনা আমরা জাহাঙ্গীরনগরে দেখেছি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখেছি, সাস্টে দেখেছি এখন গোপালগঞ্জেও দেখছি। অহিংস শান্তিপূর্ণ দাবি জানানোর সময় এভাবে হামলা হওয়া কখনো কাম্য নয়। এই হামলা করার সংস্কৃতি যাতে বন্ধ হয় তার দাবিতে আজকের আমাদের এই মানববন্ধন।’
টুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী মৌ রামিম খান বলেন, ‘ধর্ষণ একটা জঘন্য অপরাধ। আমরা ধর্ষণের পরে দাঁড়াই। অথচ ধর্ষণ যাতে না হয় তার জন্য আগে থেকেই আমাদের দাঁড়ানো প্রয়োজন।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা দেখতে পাই মাত্র ৩% ধর্ষণের বিচার হয়। দেখা যায় ধর্ষণের পর হত্যা হলে সেগুলোর শুধু বিচার হয়। ধর্ষণের পর হত্যা হলে তারপর আমরা বিচার পাব, এ রকমটা কেন হবে? আমাদের দাবি সকল ধরনের অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হবে এবং এগুলোর সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করতে হবে।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ধর্ষণ ও আন্দোলনরত শিক্ষক-ছাত্রদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। রোববার বেলা ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলা ভাস্কর্যের পাদদেশ এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়।
মানববন্ধনে উপস্থিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানান, তাঁরা বিগত সময়েও দাঁড়িয়েছেন, এখনো দাঁড়িয়েছেন। প্রয়োজনে সামনে আবারও মানববন্ধনে দাঁড়াবেন। আন্দোলন চলাকালীন তাঁরা বিচারের দাবি লিখিত বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।
মানববন্ধনে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী অরুণিমা তাহসিন বলেন, ‘গোপালগঞ্জের সাম্প্রতিক গণধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদ ও গোপালগঞ্জে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে আমরা এখানে সমবেত হয়েছি। আমরা জানি যে ৬ জন গ্রেপ্তার হয়েছে। তারপরও আমরা দাঁড়িয়েছি। গ্রেপ্তার হলেই ধর্ষণ কমে যায় না, বিচারহীনতার সংস্কৃতিও পরিবর্তন হয় না। আমরা এই বিচারহীনতার সংস্কৃতির শেষ দেখতে চাই।’
সামসুন্নাহার হলের সাবেক ভিপি তাসনিম আফরোজ ইমি বলেন, ‘আমরা সব সময় দেখি ঘটনা যেমনই হোক আন্দোলনে নামলে ছাত্রছাত্রীদের ওপর হামলা করা হয়। এই ধরনের ঘটনা আমরা জাহাঙ্গীরনগরে দেখেছি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখেছি, সাস্টে দেখেছি এখন গোপালগঞ্জেও দেখছি। অহিংস শান্তিপূর্ণ দাবি জানানোর সময় এভাবে হামলা হওয়া কখনো কাম্য নয়। এই হামলা করার সংস্কৃতি যাতে বন্ধ হয় তার দাবিতে আজকের আমাদের এই মানববন্ধন।’
টুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী মৌ রামিম খান বলেন, ‘ধর্ষণ একটা জঘন্য অপরাধ। আমরা ধর্ষণের পরে দাঁড়াই। অথচ ধর্ষণ যাতে না হয় তার জন্য আগে থেকেই আমাদের দাঁড়ানো প্রয়োজন।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা দেখতে পাই মাত্র ৩% ধর্ষণের বিচার হয়। দেখা যায় ধর্ষণের পর হত্যা হলে সেগুলোর শুধু বিচার হয়। ধর্ষণের পর হত্যা হলে তারপর আমরা বিচার পাব, এ রকমটা কেন হবে? আমাদের দাবি সকল ধরনের অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হবে এবং এগুলোর সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করতে হবে।’
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৬ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৭ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
৭ ঘণ্টা আগে