নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আজ ৮ জুন, বৃহস্পতিবার। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী সাবেকুন নাহার সনি হত্যার ২১তম বার্ষিকী। ২০০২ সালের এই দিনে ক্লাস শেষে হলে ফেরার পথে টেন্ডারবাজিকে কেন্দ্র করে ছাত্রদলের দুই পক্ষের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন কেমিকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী সনি। এরপর ২১ বছর পেরিয়ে গেলেও ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছেন এই হত্যা মামলার প্রধান দুই আসামি তৎকালীন ছাত্রদল নেতা মোকাম্মেল হায়াত খান মুকি ও নুরুল ইসলাম সাগর ওরফে শুটার নুরু। আরেক আসামি মুশফিক উদ্দিন টগর কারাভোগের পর বর্তমানে মুক্ত অবস্থায় আছেন।
নিম্ন আদালত সনি হত্যার মূল তিন আসামি মুকিত, টগর ও শুটার নুরুর মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছিলেন। ২০০৬ সালের ১০ মার্চ হাইকোর্ট মুকিত, টগর ও সাগরের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাতিল করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। এ ছাড়া যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত এস এম মাসুম বিল্লাহ ও মাসুমকে খালাস দেন হাইকোর্ট। পরবর্তী সময়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত মুকিত অস্ট্রেলিয়ায় পালিয়ে যান। শুটার নুরুও দেশের বাইরে পলাতক বলে জানা যায়।
সনির বড় ভাই শওকত রহমান রনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসামিরা ওই মুহূর্তে ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিল। বাকি দণ্ডিত অপরাধীদের ধরতে হাইকোর্টের রায়ের পর সরকার আর কোনো কঠোর পদক্ষেপ নেয়নি। দুর্ভাগ্যবশত তারা এখনো পুলিশের হাত থেকে পলাতক রয়েছে। আমরা এখনো মনে করি যে আমরা আমাদের প্রিয় সনি হত্যার সঠিক বিচার পাইনি।
শওকত রহমান জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সনির নামে প্রতিবন্ধীদের জন্য একটি স্কুল করা হয়েছে। বছর তিনেক আগে সেটি সরকারিকরণ করা হয়। স্কুলটির জন্য তাঁরা জায়গাও দিয়েছেন। তবে সেখানে এখনো নির্মাণকাজ শুরু হয়নি। তাই সনির পৈতৃক নিবাসে স্কুলটির কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।
সনি হত্যাকারীদের শাস্তি কার্যকরের আক্ষেপ নিয়েই গত ১১ ফেব্রুয়ারি মারা যান তার বাবা হাবিবুর রহমান ভূঁইয়া। সনির মা-ও বর্তমানে শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ।
বুয়েটের শিক্ষার্থীরা সনি হত্যার দিনটিকে ‘সন্ত্রাসবিরোধী দিবস’ হিসেবে পালন করেন। এ ছাড়া সনি মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকেও সনির মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হয়। তবে এ বছর দাবদাহের কারণে বড় কোনো আয়োজন করা হচ্ছে না বলে জানান শওকত রহমান।
আজ ৮ জুন, বৃহস্পতিবার। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী সাবেকুন নাহার সনি হত্যার ২১তম বার্ষিকী। ২০০২ সালের এই দিনে ক্লাস শেষে হলে ফেরার পথে টেন্ডারবাজিকে কেন্দ্র করে ছাত্রদলের দুই পক্ষের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন কেমিকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী সনি। এরপর ২১ বছর পেরিয়ে গেলেও ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছেন এই হত্যা মামলার প্রধান দুই আসামি তৎকালীন ছাত্রদল নেতা মোকাম্মেল হায়াত খান মুকি ও নুরুল ইসলাম সাগর ওরফে শুটার নুরু। আরেক আসামি মুশফিক উদ্দিন টগর কারাভোগের পর বর্তমানে মুক্ত অবস্থায় আছেন।
নিম্ন আদালত সনি হত্যার মূল তিন আসামি মুকিত, টগর ও শুটার নুরুর মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছিলেন। ২০০৬ সালের ১০ মার্চ হাইকোর্ট মুকিত, টগর ও সাগরের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাতিল করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। এ ছাড়া যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত এস এম মাসুম বিল্লাহ ও মাসুমকে খালাস দেন হাইকোর্ট। পরবর্তী সময়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত মুকিত অস্ট্রেলিয়ায় পালিয়ে যান। শুটার নুরুও দেশের বাইরে পলাতক বলে জানা যায়।
সনির বড় ভাই শওকত রহমান রনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসামিরা ওই মুহূর্তে ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিল। বাকি দণ্ডিত অপরাধীদের ধরতে হাইকোর্টের রায়ের পর সরকার আর কোনো কঠোর পদক্ষেপ নেয়নি। দুর্ভাগ্যবশত তারা এখনো পুলিশের হাত থেকে পলাতক রয়েছে। আমরা এখনো মনে করি যে আমরা আমাদের প্রিয় সনি হত্যার সঠিক বিচার পাইনি।
শওকত রহমান জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সনির নামে প্রতিবন্ধীদের জন্য একটি স্কুল করা হয়েছে। বছর তিনেক আগে সেটি সরকারিকরণ করা হয়। স্কুলটির জন্য তাঁরা জায়গাও দিয়েছেন। তবে সেখানে এখনো নির্মাণকাজ শুরু হয়নি। তাই সনির পৈতৃক নিবাসে স্কুলটির কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।
সনি হত্যাকারীদের শাস্তি কার্যকরের আক্ষেপ নিয়েই গত ১১ ফেব্রুয়ারি মারা যান তার বাবা হাবিবুর রহমান ভূঁইয়া। সনির মা-ও বর্তমানে শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ।
বুয়েটের শিক্ষার্থীরা সনি হত্যার দিনটিকে ‘সন্ত্রাসবিরোধী দিবস’ হিসেবে পালন করেন। এ ছাড়া সনি মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকেও সনির মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হয়। তবে এ বছর দাবদাহের কারণে বড় কোনো আয়োজন করা হচ্ছে না বলে জানান শওকত রহমান।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার ইমামবাড়ি বাজারে মিষ্টির কার্টনে অতিরিক্ত ওজন নিয়ে বিরোধের জেরে টর্চ জ্বালিয়ে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের ইমামবাড়ি...
১৯ মিনিট আগেনদীবেষ্টিত এলাকা পটুয়াখালী পৌরসভায় দীর্ঘদিন ধরে নিরাপদ ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পৌর কর্তৃপক্ষের সঞ্চালন লাইনের পানির ওপর নির্ভরশীল হলেও জলবায়ু পরিবর্তন, ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহার ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামোর কারণে দিন দিন তীব্র হচ্ছে পানির সংকট।
২৭ মিনিট আগেকুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গোলাপের চর গ্রামের একমাত্র সেতুটি ৩০ বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকার পর বর্তমানে চরম নাজুক দশায় পৌঁছেছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তৈরি করা ৩০ ফুট দীর্ঘ সেতুটির পিলার থেকে মাটি সরে যাওয়া এবং দেবে যাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁশের খুঁটি দিয়ে কোনোমতে যান..
৩০ মিনিট আগেরশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
১ ঘণ্টা আগে