নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নারী নির্যাতন প্রতিরোধে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা ২০১৮–২০৩০ গ্রহণ করা হয়েছে। এই কর্মপরিকল্পনার কার্যক্রমগুলো বাস্তবায়নে সরকারি–বেসরকারি সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজন।
নেটজ পার্টনারশিপ ফর ডেভলপমেন্ট অ্যান্ড জাস্টিস আয়োজিত ‘নারী নির্যাতন, বাল্যবিবাহ, যৌন হয়রানি ও সাইবার বুলিং প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক সভায় বক্তারা এ কথা বলেন। মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের প্রকল্প পরিচালক ড. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘সরকার নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি অবলম্বন করেছে।’
বক্তারা জানান, বিয়ে রেজিস্ট্রেশন অনলাইনে করা হলে বয়স কমিয়ে ভুয়া জন্মনিবন্ধন করে বাল্যবিবাহের প্রবণতা কমে যাবে।
মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের সাবেক প্রকল্প পরিচালক ড. আবুল হোসেন বলেন, ‘নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রাম একটি অনুকরণীয় প্রকল্প। আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয়ের মাধ্যমে নারী নির্যাতন প্রতিরোধে কাজ করে। এর মাধ্যমে যে উদ্যোগ বিশেষ করে জাতীয় হটলাইন ১০৯, ডিএনএ ল্যাব, ন্যাশনাল ট্রমা কাউন্সেলিং ইত্যাদি মানুষের মনে আস্থা তৈরি করেছে এবং একটি দক্ষ জনবল তৈরি হয়েছে। এটি সরকারকে কাজে লাগাতে হবে।’
এছাড়া নারী নির্যাতন প্রতিরোধ আইন, ২০১০, বাল্যবিবাহ ও নারী নির্যাতন নিরোধকল্পে গৃহীত জতীয় কর্ম–পরিকল্পনাগুলো পুনপর্যালোচনা করা প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন তিনি।
সভায় নারী নির্যাতন, বাল্যবিবাহ ও সাইবার বুলিং বন্ধে সুপারিশমালা তুলে ধরা হয়। সুপারিশগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো—নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনায় আইনী ও আর্থিক সহযোগিতা আরো দ্রুততর করার ব্যবস্থা নেওয়া। এ ক্ষেত্রে জেলা আইনী সহায়তা কমিটিকে আরও সক্রিয় করা ও এ বিষয়ে প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে জনগণকে সচেতন করা, ইউনিয়ন পর্যায়ে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটিকে কার্যকর করা। এ জন্য নারী কাউন্সিলরদের দক্ষতা উন্নয়ন করা এবং স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিদের জেন্ডার সংবেদনশীলকরণে প্রশিক্ষণ দেওয়া, সহিংসতা বন্ধে জাতীয় পর্যায়ের হেল্প লাইন ১০৯ ও ৯৯৯–কে আরও জোরদার করা।
নারী নির্যাতন প্রতিরোধে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা ২০১৮–২০৩০ গ্রহণ করা হয়েছে। এই কর্মপরিকল্পনার কার্যক্রমগুলো বাস্তবায়নে সরকারি–বেসরকারি সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজন।
নেটজ পার্টনারশিপ ফর ডেভলপমেন্ট অ্যান্ড জাস্টিস আয়োজিত ‘নারী নির্যাতন, বাল্যবিবাহ, যৌন হয়রানি ও সাইবার বুলিং প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক সভায় বক্তারা এ কথা বলেন। মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের প্রকল্প পরিচালক ড. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘সরকার নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি অবলম্বন করেছে।’
বক্তারা জানান, বিয়ে রেজিস্ট্রেশন অনলাইনে করা হলে বয়স কমিয়ে ভুয়া জন্মনিবন্ধন করে বাল্যবিবাহের প্রবণতা কমে যাবে।
মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের সাবেক প্রকল্প পরিচালক ড. আবুল হোসেন বলেন, ‘নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রাম একটি অনুকরণীয় প্রকল্প। আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয়ের মাধ্যমে নারী নির্যাতন প্রতিরোধে কাজ করে। এর মাধ্যমে যে উদ্যোগ বিশেষ করে জাতীয় হটলাইন ১০৯, ডিএনএ ল্যাব, ন্যাশনাল ট্রমা কাউন্সেলিং ইত্যাদি মানুষের মনে আস্থা তৈরি করেছে এবং একটি দক্ষ জনবল তৈরি হয়েছে। এটি সরকারকে কাজে লাগাতে হবে।’
এছাড়া নারী নির্যাতন প্রতিরোধ আইন, ২০১০, বাল্যবিবাহ ও নারী নির্যাতন নিরোধকল্পে গৃহীত জতীয় কর্ম–পরিকল্পনাগুলো পুনপর্যালোচনা করা প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন তিনি।
সভায় নারী নির্যাতন, বাল্যবিবাহ ও সাইবার বুলিং বন্ধে সুপারিশমালা তুলে ধরা হয়। সুপারিশগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো—নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনায় আইনী ও আর্থিক সহযোগিতা আরো দ্রুততর করার ব্যবস্থা নেওয়া। এ ক্ষেত্রে জেলা আইনী সহায়তা কমিটিকে আরও সক্রিয় করা ও এ বিষয়ে প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে জনগণকে সচেতন করা, ইউনিয়ন পর্যায়ে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটিকে কার্যকর করা। এ জন্য নারী কাউন্সিলরদের দক্ষতা উন্নয়ন করা এবং স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিদের জেন্ডার সংবেদনশীলকরণে প্রশিক্ষণ দেওয়া, সহিংসতা বন্ধে জাতীয় পর্যায়ের হেল্প লাইন ১০৯ ও ৯৯৯–কে আরও জোরদার করা।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে