গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধি
অনাথ পরিচয় দিয়ে গৃহস্থের বাড়িতে আশ্রয়। বিভিন্ন কাজে সহযোগিতা করে বাড়ির লোকজনের আস্থাভাজন হয়ে ওঠেন জাফর নামের এক ব্যক্তি। সুযোগ পেয়ে গৃহস্থের ১৪ মাস বয়সী ছেলেসন্তানকে নিয়ে উধাও হন তিনি। এরপর তাকে মাত্র ১৫ হাজার টাকায় এক নারীর কাছে বিক্রি করেন জাফর। এর তিন দিন পর ওই শিশুকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তমপুর ইউনিয়নের উপরগ্রামে।
গতকাল সোমবার রাতে হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার করগাঁও ইউনিয়নের সর্দারপুর গ্রাম থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় অপহরণ করা শিশুকে কেনার অভিযোগে মমতা বেগম নামের এক নারীকে আটক করেছে পুলিশ। ওই নারী নবীগঞ্জ উপজেলার সর্দারপুর গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের স্ত্রী।
শিশু অপহরণ ও উদ্ধারের বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম নজরুল। তিনি বলেন, অপহরণ করা শিশুটিকে ১৫ হাজার টাকায় বিক্রির পর প্রযুক্তির সহায়তায় তাকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। শিশুটিকে কেনার অভিযোগে এক নারীকে আটক করা হয়েছে।
উদ্ধার হওয়া শিশুটি হলো গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তমপুর ইউনিয়নের উপরগ্রামের মো. ফয়জুদ্দিনের ১৪ মাস বয়সী ছেলে মো. শাহজাহান। সে গত ২৭ মে বাড়ি থেকে অপহরণের শিকার হয়। এরপর গোয়াইনঘাট থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন ফয়জুদ্দিন।
আজ মঙ্গলবার সিলেট জেলা পুলিশ প্রেস ব্রিফিংয়ে জানায়, মূল অপহরণকারী হলেন জাফর নামের এক ব্যক্তি। তিনি আসল পরিচয় গোপন রেখে নিজেকে অসহায় ও অনাথ পরিচয় দিয়ে ফয়জুদ্দিনের বাড়িতে আশ্রয় নেন। এর পর থেকে তিনি ফয়জুদ্দিনের ছেলেশিশু শাহজাহানকে অপহরণ করার পরিকল্পনা করেন।
জাফর গৃহস্থালির কাজে সহযোগিতা করে ওই বাড়ির সবার বিশ্বস্ত হন। একই সঙ্গে মনে মনে তিনি শাহজাহানকে অপহরণের সুযোগ খুঁজতে থাকেন। টানা ২০ দিন ওই বাড়িতে থাকার পর সুযোগ পেয়ে গত ২৭ মে শাহজাহানকে অপহরণ করেন তিনি। এরপর জাফর তাকে হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে মমতা বেগম নামের এক নারীর কাছে ১৫ হাজার টাকায় বিক্রি করে পালিয়ে যান বলে প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়।
জাফরকে আটক করতে অভিযান অব্যাহত থাকার কথা জানান সিলেটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) শেখ মো. সেলিম। তিনি বলেন, সিলেট জেলার অপরাধ দমন, আসামি গ্রেপ্তার ও জেলার সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় জেলা পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে। হত্যা, ধর্ষণ ও অপহরণকারীকে গ্রেপ্তারে সিলেট জেলা পুলিশ সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে আসছে।
অনাথ পরিচয় দিয়ে গৃহস্থের বাড়িতে আশ্রয়। বিভিন্ন কাজে সহযোগিতা করে বাড়ির লোকজনের আস্থাভাজন হয়ে ওঠেন জাফর নামের এক ব্যক্তি। সুযোগ পেয়ে গৃহস্থের ১৪ মাস বয়সী ছেলেসন্তানকে নিয়ে উধাও হন তিনি। এরপর তাকে মাত্র ১৫ হাজার টাকায় এক নারীর কাছে বিক্রি করেন জাফর। এর তিন দিন পর ওই শিশুকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তমপুর ইউনিয়নের উপরগ্রামে।
গতকাল সোমবার রাতে হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার করগাঁও ইউনিয়নের সর্দারপুর গ্রাম থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় অপহরণ করা শিশুকে কেনার অভিযোগে মমতা বেগম নামের এক নারীকে আটক করেছে পুলিশ। ওই নারী নবীগঞ্জ উপজেলার সর্দারপুর গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের স্ত্রী।
শিশু অপহরণ ও উদ্ধারের বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম নজরুল। তিনি বলেন, অপহরণ করা শিশুটিকে ১৫ হাজার টাকায় বিক্রির পর প্রযুক্তির সহায়তায় তাকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। শিশুটিকে কেনার অভিযোগে এক নারীকে আটক করা হয়েছে।
উদ্ধার হওয়া শিশুটি হলো গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তমপুর ইউনিয়নের উপরগ্রামের মো. ফয়জুদ্দিনের ১৪ মাস বয়সী ছেলে মো. শাহজাহান। সে গত ২৭ মে বাড়ি থেকে অপহরণের শিকার হয়। এরপর গোয়াইনঘাট থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন ফয়জুদ্দিন।
আজ মঙ্গলবার সিলেট জেলা পুলিশ প্রেস ব্রিফিংয়ে জানায়, মূল অপহরণকারী হলেন জাফর নামের এক ব্যক্তি। তিনি আসল পরিচয় গোপন রেখে নিজেকে অসহায় ও অনাথ পরিচয় দিয়ে ফয়জুদ্দিনের বাড়িতে আশ্রয় নেন। এর পর থেকে তিনি ফয়জুদ্দিনের ছেলেশিশু শাহজাহানকে অপহরণ করার পরিকল্পনা করেন।
জাফর গৃহস্থালির কাজে সহযোগিতা করে ওই বাড়ির সবার বিশ্বস্ত হন। একই সঙ্গে মনে মনে তিনি শাহজাহানকে অপহরণের সুযোগ খুঁজতে থাকেন। টানা ২০ দিন ওই বাড়িতে থাকার পর সুযোগ পেয়ে গত ২৭ মে শাহজাহানকে অপহরণ করেন তিনি। এরপর জাফর তাকে হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে মমতা বেগম নামের এক নারীর কাছে ১৫ হাজার টাকায় বিক্রি করে পালিয়ে যান বলে প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়।
জাফরকে আটক করতে অভিযান অব্যাহত থাকার কথা জানান সিলেটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) শেখ মো. সেলিম। তিনি বলেন, সিলেট জেলার অপরাধ দমন, আসামি গ্রেপ্তার ও জেলার সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় জেলা পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে। হত্যা, ধর্ষণ ও অপহরণকারীকে গ্রেপ্তারে সিলেট জেলা পুলিশ সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে আসছে।
রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে এক কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। মাসুদ রানা (৩৪) নামের ওই কনস্টেবল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ জানাচ্ছে। আজ রোববার সকালে ব্যারাকের শৌচাগারে তার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। মাসুদ রানা রাজশাহীর বাগমারা থানার যোগীপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত
২৮ মিনিট আগেরাজধানীর ওয়ারীর একটি বাসা থেকে মোহাম্মদ মুঈদ (৩২) ও স্ত্রী আইরিন আক্তার রত্না (৩৫) নামে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে ওয়ারী থানার ওয়ার স্ট্রিটের জমজম টাওয়ারের পাঁচতলার একটি বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায় পুলিশ।
২৯ মিনিট আগেগত ১৮ ফেব্রুয়ারি বহিরাগত সন্ত্রাসী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও আহত করা, ভিসিসহ শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও প্রতিটি বিশৃঙ্খল ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হলে শিক্ষকেরা পাঠদানে ফিরবেন না বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪২ মিনিট আগেঘটনাটি ঘটেছে নগরের বোয়ালিয়া থানা থেকে মাত্র প্রায় ৪০০ মিটার দূরে। মোটরসাইকেলে আসা দুই ছিনতাইকারী রিকশা থামিয়ে পরিকল্পিতভাবে এই ছিনতাই করে।
১ ঘণ্টা আগে