নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে মারধর ও বটি দিয়ে কুপিয়ে জখমের অভিযোগে করা মামলায় এক পুলিশ সদস্যকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩-এর বিচারক মোছাম্মৎ রোকশানা বেগম হেপী এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য হলেন ডিএমপির পরিবহন বিভাগের কনস্টেবল মো. মনির হোসেন। তিনি রাজধানীর কদমতলী থানার মেরাজনগরের আব্দুর রহমানের ছেলে।
কারাদণ্ডের পাশাপাশি ওই পুলিশ সদস্যকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলার বিবরণে জানা যায়, পুলিশ কনস্টেবল মনিরের মামলার বাদী শিল্পী আখতার প্রথম স্ত্রী থাকা অবস্থায় ২০১৭ সালে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। ২০১৭ সালের ২৩ অক্টোবর দ্বিতীয় বিয়ের কারণ জানতে চাইলে আসামি বাদীকে মারধর করেন। পরে ১৩ নভেম্বর মনির ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা শিল্পী আক্তারের কাছে ৩ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন।
বাদী যৌতুক দিতে অস্বীকার করলে আসামি বাদীকে স্বেচ্ছায় তালাক দিয়ে চলে যাওয়ার জন্য নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করতে বলেন। এতে অস্বীকৃতি জানালে আসামি বাদীকে বেধড়ক মারধর করেন। একপর্যায়ে আসামি বাদীর মাথায় বটি দিয়ে কোপ মেরে রক্তাক্ত জখম করেন। রাজধানীর কদমতলী থানা-পুলিশ পরে এসে ভুক্তভোগী বাদীকে উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় শিল্পী আক্তার বাদী হয়ে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১১(খ)/৩০ ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় আসামি ছাড়াও বাদীর শ্বশুর মো. আব্দুর রহমান, ননদ তানিয়া আক্তার ও ভাশুর নাসির হোসেনকে আসামি করা হয়।
মামলার তদন্ত শেষে মতিঝিল জোনের সহকারী কমিশনার এস এম শাহীন ২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন। ২০২০ সালের ৪ মার্চে আসামি মনিরের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে অন্য আসামিদের অব্যাহতি দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে সাতজন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দেন।
যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে মারধর ও বটি দিয়ে কুপিয়ে জখমের অভিযোগে করা মামলায় এক পুলিশ সদস্যকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩-এর বিচারক মোছাম্মৎ রোকশানা বেগম হেপী এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য হলেন ডিএমপির পরিবহন বিভাগের কনস্টেবল মো. মনির হোসেন। তিনি রাজধানীর কদমতলী থানার মেরাজনগরের আব্দুর রহমানের ছেলে।
কারাদণ্ডের পাশাপাশি ওই পুলিশ সদস্যকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলার বিবরণে জানা যায়, পুলিশ কনস্টেবল মনিরের মামলার বাদী শিল্পী আখতার প্রথম স্ত্রী থাকা অবস্থায় ২০১৭ সালে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। ২০১৭ সালের ২৩ অক্টোবর দ্বিতীয় বিয়ের কারণ জানতে চাইলে আসামি বাদীকে মারধর করেন। পরে ১৩ নভেম্বর মনির ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা শিল্পী আক্তারের কাছে ৩ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন।
বাদী যৌতুক দিতে অস্বীকার করলে আসামি বাদীকে স্বেচ্ছায় তালাক দিয়ে চলে যাওয়ার জন্য নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করতে বলেন। এতে অস্বীকৃতি জানালে আসামি বাদীকে বেধড়ক মারধর করেন। একপর্যায়ে আসামি বাদীর মাথায় বটি দিয়ে কোপ মেরে রক্তাক্ত জখম করেন। রাজধানীর কদমতলী থানা-পুলিশ পরে এসে ভুক্তভোগী বাদীকে উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় শিল্পী আক্তার বাদী হয়ে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১১(খ)/৩০ ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় আসামি ছাড়াও বাদীর শ্বশুর মো. আব্দুর রহমান, ননদ তানিয়া আক্তার ও ভাশুর নাসির হোসেনকে আসামি করা হয়।
মামলার তদন্ত শেষে মতিঝিল জোনের সহকারী কমিশনার এস এম শাহীন ২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন। ২০২০ সালের ৪ মার্চে আসামি মনিরের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে অন্য আসামিদের অব্যাহতি দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে সাতজন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে দোকানদার রমজান আলী হত্যা মামলায় এক আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে১৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এস আলম, আকিজ ও মিফতাহর বিরুদ্ধে মামলা করেছে ইসলামী ব্যাংক। আজ রোববার (১৮ মে) চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে এ মামলা করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) সহকারী রেজিস্ট্রার এহসান হাবিব টানা ৮ বছর পর স্বপদে পুনর্বহাল হয়েছেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে বরখাস্ত হয়েছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেচেম্বারে নারী শিক্ষার্থীর অবস্থান নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ হেদায়েত উল্লাহ দাবি করেছেন, তাঁকে জিম্মি করে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়েছিল। তিনি তিন লাখ টাকা পরিশোধও করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে