নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বঙ্গবাজারের একটি দোকানের বিক্রয়কর্মীকে ডিবি পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছে তাঁর পরিবার। গতকাল বুধবার রাত ১টা ২০ মিনিটের দিকে আল আমিন নামের ওই বিক্রয়কর্মীকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় বলে জানিয়েছেন তাঁর ভাই রমজান আলী।
রমজান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল রাত ১টা ২০ মিনিটে ১০-১২ জনের একটি দল এসে আমার ছোট ভাই আল আমিনকে তুলে নিয়ে যায় ৷ তারা কারা জানতে চাইলে, ডিবি পরিচয় দেয়৷’
কী কারণে তুলে নিয়ে গেছে জিজ্ঞেস করেছিলেন কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে রমজান বলেন, ‘আমরা জিজ্ঞেস করেছিলাম। তারা বলেছে, বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তথ্য জানার জন্য আল আমিনকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এতে ভয়ের কিছু নাই।’
আল আমিন নিউ সেক্রেটারিয়েট সড়কের একটি ভবনের সাততলায় ভাড়া থাকেন। তাঁর সঙ্গে থাকেন মা-বাবা ও ভাই রমজান। তাঁদের গ্রামের বাড়ি বিক্রমপুরে। আল আমিন ও রমজানেরা পাঁচ ভাই। এক ভাই সৌদিতে থাকেন। বাকি দুজন বিক্রমপুর ও ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় থাকেন বলে পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে।
তুলে নিয়ে যাওয়ার সময় প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আল আমিনকে তুলে নিয়ে যাওয়ার সময় যে গাড়িটি ব্যবহার করা হয়েছে। সেই গাড়িতে ‘জরুরি বিদ্যুৎ’ লেখা ছিল।
আল আমিনকে তুলে নেওয়ার ব্যাপারে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো কিছু স্বীকার করেনি। তবে অগ্নিকাণ্ডের দিন ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে দায়ের করা মামলা তদন্তকাজ চলছে। হামলার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে বিচারের আওতায় আনার কাজ চলছে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মো. ফারুক হোসেন বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডের দিন ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। এই হামলার সঙ্গে যুক্তদের শনাক্ত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার কাজ চলছে।’
ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে বংশাল থানায়। সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ এনে অন্তত ২৫০-৩০০ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করে গতকাল রাত ১২টার পর পুলিশের পক্ষ থেকে এই মামলা দায়ের করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আজকের পত্রিকাকে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের লালবাগ বিভাগের ডিসি জাফর হোসেন। তিনি বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার দিন ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও কার্যালয়ে হামলা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষার সময় পুলিশের ওপরও হামলা হয়। এমন অভিযোগে বংশাল থানায় অজ্ঞাতনামা অন্তত ৩৫০ জনকে আসামি করে গতকাল রাত ১২টার পর পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা করেছে।’
এদিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় শাহবাগ থানায় আরও সাতটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। এর মধ্যে পুলিশের পক্ষ থেকে একটি জিডি করা হয়েছে। বাকি ছয়টি জিডি করেছে বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স ও পার্শ্ববর্তী মার্কেটগুলোর ক্ষতিগ্রস্ত দোকানিরা। ব্যবসায়ীরা মামলা করেছেন তাঁদের ইনস্যুরেন্স ক্লেইম করার জন্য। জিডির তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের রমনা জোনের উপপুলিশ কমিশনার মো. শহিদুল্লা ও শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূর মোহাম্মদ।
রাজধানীর বঙ্গবাজারের একটি দোকানের বিক্রয়কর্মীকে ডিবি পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছে তাঁর পরিবার। গতকাল বুধবার রাত ১টা ২০ মিনিটের দিকে আল আমিন নামের ওই বিক্রয়কর্মীকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় বলে জানিয়েছেন তাঁর ভাই রমজান আলী।
রমজান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল রাত ১টা ২০ মিনিটে ১০-১২ জনের একটি দল এসে আমার ছোট ভাই আল আমিনকে তুলে নিয়ে যায় ৷ তারা কারা জানতে চাইলে, ডিবি পরিচয় দেয়৷’
কী কারণে তুলে নিয়ে গেছে জিজ্ঞেস করেছিলেন কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে রমজান বলেন, ‘আমরা জিজ্ঞেস করেছিলাম। তারা বলেছে, বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তথ্য জানার জন্য আল আমিনকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এতে ভয়ের কিছু নাই।’
আল আমিন নিউ সেক্রেটারিয়েট সড়কের একটি ভবনের সাততলায় ভাড়া থাকেন। তাঁর সঙ্গে থাকেন মা-বাবা ও ভাই রমজান। তাঁদের গ্রামের বাড়ি বিক্রমপুরে। আল আমিন ও রমজানেরা পাঁচ ভাই। এক ভাই সৌদিতে থাকেন। বাকি দুজন বিক্রমপুর ও ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় থাকেন বলে পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে।
তুলে নিয়ে যাওয়ার সময় প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আল আমিনকে তুলে নিয়ে যাওয়ার সময় যে গাড়িটি ব্যবহার করা হয়েছে। সেই গাড়িতে ‘জরুরি বিদ্যুৎ’ লেখা ছিল।
আল আমিনকে তুলে নেওয়ার ব্যাপারে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো কিছু স্বীকার করেনি। তবে অগ্নিকাণ্ডের দিন ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে দায়ের করা মামলা তদন্তকাজ চলছে। হামলার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে বিচারের আওতায় আনার কাজ চলছে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মো. ফারুক হোসেন বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডের দিন ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। এই হামলার সঙ্গে যুক্তদের শনাক্ত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার কাজ চলছে।’
ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে বংশাল থানায়। সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ এনে অন্তত ২৫০-৩০০ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করে গতকাল রাত ১২টার পর পুলিশের পক্ষ থেকে এই মামলা দায়ের করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আজকের পত্রিকাকে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের লালবাগ বিভাগের ডিসি জাফর হোসেন। তিনি বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার দিন ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও কার্যালয়ে হামলা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষার সময় পুলিশের ওপরও হামলা হয়। এমন অভিযোগে বংশাল থানায় অজ্ঞাতনামা অন্তত ৩৫০ জনকে আসামি করে গতকাল রাত ১২টার পর পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা করেছে।’
এদিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় শাহবাগ থানায় আরও সাতটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। এর মধ্যে পুলিশের পক্ষ থেকে একটি জিডি করা হয়েছে। বাকি ছয়টি জিডি করেছে বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স ও পার্শ্ববর্তী মার্কেটগুলোর ক্ষতিগ্রস্ত দোকানিরা। ব্যবসায়ীরা মামলা করেছেন তাঁদের ইনস্যুরেন্স ক্লেইম করার জন্য। জিডির তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের রমনা জোনের উপপুলিশ কমিশনার মো. শহিদুল্লা ও শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূর মোহাম্মদ।
ভোলার লালমোহনে অভিযান চালিয়ে ৯টি অবৈধ ট্রলিং বোট জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২০ এপ্রিল) বিকেলে লালমোহন উপজেলার গজারিয়া খাল গোড়ায় এই অভিযান চালানো হয়। কোস্ট গার্ড ভোলা দক্ষিণ জোনের লেফটেন্যান্ট কমান্ডার ও স্টাফ অফিসার অপারেশন রিফাত আহমেদ প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
২৩ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত ইউএস–বাংলা মেডিকেল কলেজের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আগামীকাল সোমবার। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কলেজ ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
২৫ মিনিট আগেনেছারাবাদে আরামকাঠি ক্ষুদ্র সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির পরিচালক মো. রহমাত উল্লাহর বিরুদ্ধে পাঁচ সহস্রাধিক গ্রাহকের হাজার কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার তাঁর বাড়িতে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। পরে সমিতির ম্যানেজার-মাঠকর্মীসহ সাতজনকে আটক করে পুলিশের হাতে
৩২ মিনিট আগেচিরকুটে লেখা ছিল, ‘বিয়ের পর আমার বাবা-মা, স্বামীর পরিবারের সাথে কোনো যোগাযোগ নাই। আমাদের দুজনের মরদেহ ঢাকাতে কোনো সরকারি কবরস্থানে দাফন দিয়েন। আমার এবং আমার স্বামীর বাড়িতে নেওয়ার দরকার নাই।’
৩৭ মিনিট আগে