ঢাবি প্রতিনিধি
সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা ও চার দফা দাবিতে শাহবাগে বিক্ষোভ করেছেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। আজ শুক্রবার (৯ আগস্ট) বেলা সাড়ে ৩টা থেকে সন্ধ্যা সোয়া ৭টা পর্যন্ত প্রায় ৪ ঘণ্টা শাহবাগ মোড়ে এ বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
আগামীকাল শনিবার বেলা ৩টায় আবারও বিক্ষোভের ঘোষণা দিয়ে শাহবাগ ছেড়েছেন তাঁরা। বিক্ষোভ চলাকালে শাহবাগ মোড় এলাকায় যান চলাচল বন্ধ ছিল। যান চলাচল বন্ধ থাকায় জনসাধারণের ভোগান্তিতে পড়েন। এ সময় অনেকেই বাস থেকে নেমে হেঁটে গন্তব্যে চলতে দেখা যায়।
আন্দোলনকারীদের ৪ দফা দাবি হলো—সংখ্যালঘু মন্ত্রণালয় গঠন করতে হবে; সংখ্যালঘু সুরক্ষা কমিশন গঠন করতে হবে; সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সংঘটিত সকল প্রকার হামলা প্রতিরোধে কঠোর আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে এবং সংখ্যালঘুদের জন্য ১০ শতাংশ সংসদীয় আসন বরাদ্দ করতে হবে।
বিক্ষোভ চলাকালে সংঘ বাংলাদেশের সভাপতি শান্তি রঞ্জন মণ্ডল বলেন, ‘আমাদের অনেকেই দেশ ছেড়ে প্রতিবেশী দেশে যাওয়ার জন্য বর্ডারে গিয়ে বসে আছে। আমাদের বাড়ি–ঘরে হামলা করা হচ্ছে, মন্দিরে হামলা করা হচ্ছে। আমাদের দেখার কেউ নেই। আজ থেকে আমরা মন্দির পাহারা চাই না, যেভাবে মসজিদ পাহারা দিতে হয় না। আমাদের নিরাপত্তা চাই।’
রাজধানীর সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থী দীপঙ্কর শীল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের অস্তিত্ব রক্ষায় রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়েছি। আমাদের অস্তিত্বের লড়াই চলবে।’
বিক্ষোভ চলাকালে একপাশে ‘মনের দেয়াল’ শীর্ষক কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। সেখানে জনসাধারণ ‘সাদা কাগজে’ লিখে তাঁদের বক্তব্য পেশ করেন। মনের দেয়ালের কাগজে ‘ধর্ম শিক্ষার প্রয়োজন নাই, মানবতার শিক্ষায় শিক্ষিত হই’, ‘দেশ তখনই স্বাধীন হবে, যখন জাতি সুশিক্ষায় শিক্ষিত হবে’, ‘আমরা এখন কুশিক্ষায় শিক্ষিত’, ‘রাষ্ট্র আমার নিরাপত্তা দেবে, আমার মন্দির রক্ষা করবে, আমার মা কাঁদবে না’, ‘এই কী স্বাধীনতা?’, ‘হিন্দুদের ওপর অত্যাচার বন্ধ হোক, এই স্বাধীনতা আমরা চাই না’ ইত্যাদি বক্তব্য লিখতে দেখা যায়।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শাহবাগে জড়ো হন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। সেখানে বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোট, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ, বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদসহ সনাতনীদের বিভিন্ন সংগঠনের শতাধিক নেতা-কর্মী ও সনাতনীরা উপস্থিত ছিলেন।
সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা ও চার দফা দাবিতে শাহবাগে বিক্ষোভ করেছেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। আজ শুক্রবার (৯ আগস্ট) বেলা সাড়ে ৩টা থেকে সন্ধ্যা সোয়া ৭টা পর্যন্ত প্রায় ৪ ঘণ্টা শাহবাগ মোড়ে এ বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
আগামীকাল শনিবার বেলা ৩টায় আবারও বিক্ষোভের ঘোষণা দিয়ে শাহবাগ ছেড়েছেন তাঁরা। বিক্ষোভ চলাকালে শাহবাগ মোড় এলাকায় যান চলাচল বন্ধ ছিল। যান চলাচল বন্ধ থাকায় জনসাধারণের ভোগান্তিতে পড়েন। এ সময় অনেকেই বাস থেকে নেমে হেঁটে গন্তব্যে চলতে দেখা যায়।
আন্দোলনকারীদের ৪ দফা দাবি হলো—সংখ্যালঘু মন্ত্রণালয় গঠন করতে হবে; সংখ্যালঘু সুরক্ষা কমিশন গঠন করতে হবে; সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সংঘটিত সকল প্রকার হামলা প্রতিরোধে কঠোর আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে এবং সংখ্যালঘুদের জন্য ১০ শতাংশ সংসদীয় আসন বরাদ্দ করতে হবে।
বিক্ষোভ চলাকালে সংঘ বাংলাদেশের সভাপতি শান্তি রঞ্জন মণ্ডল বলেন, ‘আমাদের অনেকেই দেশ ছেড়ে প্রতিবেশী দেশে যাওয়ার জন্য বর্ডারে গিয়ে বসে আছে। আমাদের বাড়ি–ঘরে হামলা করা হচ্ছে, মন্দিরে হামলা করা হচ্ছে। আমাদের দেখার কেউ নেই। আজ থেকে আমরা মন্দির পাহারা চাই না, যেভাবে মসজিদ পাহারা দিতে হয় না। আমাদের নিরাপত্তা চাই।’
রাজধানীর সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থী দীপঙ্কর শীল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের অস্তিত্ব রক্ষায় রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়েছি। আমাদের অস্তিত্বের লড়াই চলবে।’
বিক্ষোভ চলাকালে একপাশে ‘মনের দেয়াল’ শীর্ষক কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। সেখানে জনসাধারণ ‘সাদা কাগজে’ লিখে তাঁদের বক্তব্য পেশ করেন। মনের দেয়ালের কাগজে ‘ধর্ম শিক্ষার প্রয়োজন নাই, মানবতার শিক্ষায় শিক্ষিত হই’, ‘দেশ তখনই স্বাধীন হবে, যখন জাতি সুশিক্ষায় শিক্ষিত হবে’, ‘আমরা এখন কুশিক্ষায় শিক্ষিত’, ‘রাষ্ট্র আমার নিরাপত্তা দেবে, আমার মন্দির রক্ষা করবে, আমার মা কাঁদবে না’, ‘এই কী স্বাধীনতা?’, ‘হিন্দুদের ওপর অত্যাচার বন্ধ হোক, এই স্বাধীনতা আমরা চাই না’ ইত্যাদি বক্তব্য লিখতে দেখা যায়।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শাহবাগে জড়ো হন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। সেখানে বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোট, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ, বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদসহ সনাতনীদের বিভিন্ন সংগঠনের শতাধিক নেতা-কর্মী ও সনাতনীরা উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৩৬ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৩৯ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৩৯ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে