বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
ধরা-ছোঁয়ার বাইরে থাকছেন জামাল-দোজা দম্পতি অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মো. জামাল এবং ডা. ফাতেম দোজা দম্পতি। গত বছরের ১৫ জুন এই দম্পতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিবকে লিখিতভাবে জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. শামিউল ইসলাম। এরপর ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
ওই সময়ে অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মো. জামাল স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক হিসেবে ছিলেন। সম্প্রতি অবসরে গিয়েছেন। অন্যদিকে ডা. ফাতেমা দোজা জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের রেডিওলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিবকে লিখিত অভিযোগে অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) জানান, এই দম্পতি ১৯ বছর আগে শিশু গৃহকর্মীকে গুরুতর দগ্ধ করে গ্রেপ্তার হন এবং হাজতবাস করেন।
তাঁদের দুজনের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হয়। কিন্তু তাঁরা এসব তথ্য লুকিয়ে প্রতারণার আশ্রয় নেন। জামিন পাওয়া পরে হাজতবাসের সময়কাল ব্যক্তিগত কারণে অনুপস্থিতি দেখিয়ে অর্জিত ছুটি মঞ্জুর করেন। এ ছাড়া ডা. ফাতেমা দোজা স্বেচ্ছায় চাকরি থেকে অব্যাহতি নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন। পরে আবারও বেআইনিভাবে সরকারি চাকরিতে যোগদান করেন।
এ বিষয়ে তদন্তে অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ডা. রাশেদা সুলতানার নেতৃত্বে ২০২৩ সালের ৮ মে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ইতিমধ্যে ডা. রাশেদা সুলতানাও অবসরে গেছেন।
মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছ, এই ফাইলের কোনো অগ্রগতি নেই। অজ্ঞাত কারণে মন্ত্রণালয় নীরব ভূমিকা পালন করছে। তবে বর্তমানে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম দেশের বাইরে অবস্থান করায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মো. খুরশীদ আলম মন্তব্য করতে অনীহা প্রকাশ করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটি মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার।’
ধরা-ছোঁয়ার বাইরে থাকছেন জামাল-দোজা দম্পতি অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মো. জামাল এবং ডা. ফাতেম দোজা দম্পতি। গত বছরের ১৫ জুন এই দম্পতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিবকে লিখিতভাবে জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. শামিউল ইসলাম। এরপর ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
ওই সময়ে অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মো. জামাল স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক হিসেবে ছিলেন। সম্প্রতি অবসরে গিয়েছেন। অন্যদিকে ডা. ফাতেমা দোজা জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের রেডিওলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিবকে লিখিত অভিযোগে অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) জানান, এই দম্পতি ১৯ বছর আগে শিশু গৃহকর্মীকে গুরুতর দগ্ধ করে গ্রেপ্তার হন এবং হাজতবাস করেন।
তাঁদের দুজনের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হয়। কিন্তু তাঁরা এসব তথ্য লুকিয়ে প্রতারণার আশ্রয় নেন। জামিন পাওয়া পরে হাজতবাসের সময়কাল ব্যক্তিগত কারণে অনুপস্থিতি দেখিয়ে অর্জিত ছুটি মঞ্জুর করেন। এ ছাড়া ডা. ফাতেমা দোজা স্বেচ্ছায় চাকরি থেকে অব্যাহতি নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন। পরে আবারও বেআইনিভাবে সরকারি চাকরিতে যোগদান করেন।
এ বিষয়ে তদন্তে অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ডা. রাশেদা সুলতানার নেতৃত্বে ২০২৩ সালের ৮ মে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ইতিমধ্যে ডা. রাশেদা সুলতানাও অবসরে গেছেন।
মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছ, এই ফাইলের কোনো অগ্রগতি নেই। অজ্ঞাত কারণে মন্ত্রণালয় নীরব ভূমিকা পালন করছে। তবে বর্তমানে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম দেশের বাইরে অবস্থান করায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মো. খুরশীদ আলম মন্তব্য করতে অনীহা প্রকাশ করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটি মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৬ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৭ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৮ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৮ ঘণ্টা আগে