নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের একটি মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন এবং প্রধান নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাসেল মোল্লা ওরফে রাসেলের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৫ জুলাই তারিখ ধার্য করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ কে এম জুলফিকার হায়াত এই তারিখ ধার্য করেন।
আজ সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য প্রথম তারিখ ধার্য ছিল। কিন্তু কোনো সাক্ষী হাজির না হওয়ায় ট্রাইব্যুনাল তারিখ পুনর্নির্ধারণ করেন। ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি নজরুল ইসলাম শামীম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
কারাগারে থাকা আসামি রাসেলকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। শামীমা পলাতক রয়েছেন। গত বছরের ২৬ অক্টোবর তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। এর আগে গত ২ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
ডিজিটাল মাধ্যমে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর আলমগীর হোসেন নামে এক গ্রাহক ইভ্যালির রাসেল ও শামীমার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে বাড্ডা থানায় মামলাটি করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, বাদী ২০২০ সালের শুরুর দিকে ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইভ্যালি সম্পর্কে জানতে পারেন। সেখানে কম দামে ইলেকট্রনিকস পণ্যসহ বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের অফার করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাজারদরের থেকে প্রায় অর্ধেক দামে বিক্রি করার বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে ইভ্যালি অ্যাপের মাধ্যমে দুটি মোবাইল নম্বর দিয়ে দুটি অ্যাকাউন্ট খোলেন বাদী। তিনি নিজের আইডি দিয়ে আনুমানিক পাঁচ লক্ষাধিক টাকার বিভিন্ন পণ্য অর্ডার করেন। বন্ধুর নামে আরেকটি আইডি খুলে ২৩ লক্ষাধিক টাকার বিভিন্ন পণ্য অর্ডার করেন। এ দুই আইডি দিয়ে মোট ২৮ লক্ষাধিক টাকার অর্ডার করেন বাদী। এই টাকা পরে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা বিকাশ, নগদ ও বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে দেওয়া হয়।
এজাহারে আরও বলা হয়, অর্ডার করা পণ্যগুলো নির্ধারিত ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে দেওয়ার কথা ছিল ইভ্যালির। কিন্তু সাত মাস পেরিয়ে গেলেও পণ্যগুলো বুঝে পাননি মামলার বাদী। এ বিষয়ে ইভ্যালি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করলে তারা পণ্য ডেলিভারি দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে কালক্ষেপণ করে। মামলার বাদী আলমগীর হোসেন তার ২৮ লাখ টাকার বেশি অর্ডার করা পণ্য বুঝে পাননি বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
এরপর এই মামলার তদন্ত শেষে গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর রাসেল ও শামীমার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন সিআইডি পুলিশের উপপরিদর্শক প্রদীপ কুমার।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের একটি মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন এবং প্রধান নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাসেল মোল্লা ওরফে রাসেলের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৫ জুলাই তারিখ ধার্য করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ কে এম জুলফিকার হায়াত এই তারিখ ধার্য করেন।
আজ সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য প্রথম তারিখ ধার্য ছিল। কিন্তু কোনো সাক্ষী হাজির না হওয়ায় ট্রাইব্যুনাল তারিখ পুনর্নির্ধারণ করেন। ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি নজরুল ইসলাম শামীম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
কারাগারে থাকা আসামি রাসেলকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। শামীমা পলাতক রয়েছেন। গত বছরের ২৬ অক্টোবর তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। এর আগে গত ২ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
ডিজিটাল মাধ্যমে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর আলমগীর হোসেন নামে এক গ্রাহক ইভ্যালির রাসেল ও শামীমার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে বাড্ডা থানায় মামলাটি করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, বাদী ২০২০ সালের শুরুর দিকে ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইভ্যালি সম্পর্কে জানতে পারেন। সেখানে কম দামে ইলেকট্রনিকস পণ্যসহ বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের অফার করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাজারদরের থেকে প্রায় অর্ধেক দামে বিক্রি করার বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে ইভ্যালি অ্যাপের মাধ্যমে দুটি মোবাইল নম্বর দিয়ে দুটি অ্যাকাউন্ট খোলেন বাদী। তিনি নিজের আইডি দিয়ে আনুমানিক পাঁচ লক্ষাধিক টাকার বিভিন্ন পণ্য অর্ডার করেন। বন্ধুর নামে আরেকটি আইডি খুলে ২৩ লক্ষাধিক টাকার বিভিন্ন পণ্য অর্ডার করেন। এ দুই আইডি দিয়ে মোট ২৮ লক্ষাধিক টাকার অর্ডার করেন বাদী। এই টাকা পরে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা বিকাশ, নগদ ও বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে দেওয়া হয়।
এজাহারে আরও বলা হয়, অর্ডার করা পণ্যগুলো নির্ধারিত ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে দেওয়ার কথা ছিল ইভ্যালির। কিন্তু সাত মাস পেরিয়ে গেলেও পণ্যগুলো বুঝে পাননি মামলার বাদী। এ বিষয়ে ইভ্যালি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করলে তারা পণ্য ডেলিভারি দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে কালক্ষেপণ করে। মামলার বাদী আলমগীর হোসেন তার ২৮ লাখ টাকার বেশি অর্ডার করা পণ্য বুঝে পাননি বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
এরপর এই মামলার তদন্ত শেষে গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর রাসেল ও শামীমার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন সিআইডি পুলিশের উপপরিদর্শক প্রদীপ কুমার।
রাজধানীর বনানীতে বেসরকারি প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের মধ্যে ছুরিকাঘাতে এক ছাত্র নিহত হয়েছেন। নিহত শিক্ষার্থীর নাম জাহিদুল ইসলাম পারভেজ। তিনি ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র। ২৩ বছর বয়সী এ শিক্ষার্থীর বাড়ি ময়মনসিংহে।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (পিজি হাসপাতাল) ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ডা. সুমিত সাহাকে গ্রেপ্তার করেছে শাহবাগ থানা-পুলিশ। তিনি সংগঠনটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে পুলিশের গুলিতে নিহত সাংবাদিক এ টি এম তুরাবের নামে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে একটি গ্যালারির নামকরণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচের আগে সেই গ্যালারিতে ‘শহীদ তুরাব স্ট্যান্ড’ নামফলক স্থাপন করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পুলিশ খারাপ না, এক খারাপ লোকের পাল্লায় পড়ে, এক ফ্যাসিস্ট নেত্রীর পাল্লায় পড়ে পুলিশ খারাপ হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন দিনাজপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মারুফাত হুসাইন।
৩ ঘণ্টা আগে