নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ওয়্যার হাউসে (গুদাম) থাকা পেপার ক্যারেট থেকে প্রায় ৬০ কেজি মালপত্র অবৈধভাবে বের করা হয়েছে। এ মালামাল বের করে আনতে আমদানিকারকের সঙ্গে আট লাখ টাকার চুক্তি করেন একজন ‘কাস্টম সরকার’। চুক্তির পর তাকে ৬ লাখ টাকা পরিশোধও করা হয়েছে। বিষয়টি জানাজানি পর গত মঙ্গলবার বিমানবন্দরের এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় বলা হয়, এভাবে পণ্য বের করে আনায় রাজস্ব হারিয়ে সরকার।
এ ঘটনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা বিভাগের সহকারী ব্যবস্থাপক (কার্গো আমদানি) মো. জামাল হোসেন বাদী হয়ে বিমানবন্দর থানায় গত ২ মে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় বেশ কয়েকজনকে আসামি করা হয়। তাদের মধ্যে ছামরুল ইসলাম (৩৪) ও মোস্তাফিজুর রহমান দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। সেদিন তাঁরা ওয়্যার হাউসের সামনে ডিউটি পালন করছিলেন। গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে তারা এ চুরির সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। বর্তমানে তারা কারাগারে রয়েছেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ৪ এপ্রিল টার্কিশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে (টিকে-৭১২) ৬০ কেজি ওজনের একটি পেপার ক্যারেট (কাগজে মোড়ানো বাক্স) বিমানবন্দরে পৌঁছায়। ক্যারেটটির ভেতরে পাম্পের যন্ত্রাংশ ছিল। এটি আমদানি করেছিল এফএম ট্রেডার্স নামের একটি প্রতিষ্ঠান। ৩০ এপ্রিল বিমানের নিরাপত্তাকর্মী লক্ষ্য করেন, ক্যারেটটি খোলা ও মালামাল নেই। পরে ১ মে সিসি টিভি ক্যামেরার ফুটেজ তল্লাশি করা হয়। সেখানে দেখা যায়, ৩০ এপ্রিল ডিউটি করছিলেন নিরাপত্তা রক্ষী ছামরুল। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে ছামরুল পণ্যটি অবৈধ উপায়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে। এতে তাঁর সহযোগী হিসেবে মোস্তাফিজুর রহমানের নাম বলেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও বিমানবন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. রুবেল শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওয়ার হাউস থেকে চুরি করে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে মালামাল (পাম্প জাতীয় দ্রব্য) বের করার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া দুই আসামি কারাগারে রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দিও দিয়েছে। এদের যারা চুক্তি করেছেন তাদের উদ্দেশ্যও কি ছিল তা জানতে বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ওয়্যার হাউসে (গুদাম) থাকা পেপার ক্যারেট থেকে প্রায় ৬০ কেজি মালপত্র অবৈধভাবে বের করা হয়েছে। এ মালামাল বের করে আনতে আমদানিকারকের সঙ্গে আট লাখ টাকার চুক্তি করেন একজন ‘কাস্টম সরকার’। চুক্তির পর তাকে ৬ লাখ টাকা পরিশোধও করা হয়েছে। বিষয়টি জানাজানি পর গত মঙ্গলবার বিমানবন্দরের এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় বলা হয়, এভাবে পণ্য বের করে আনায় রাজস্ব হারিয়ে সরকার।
এ ঘটনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা বিভাগের সহকারী ব্যবস্থাপক (কার্গো আমদানি) মো. জামাল হোসেন বাদী হয়ে বিমানবন্দর থানায় গত ২ মে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় বেশ কয়েকজনকে আসামি করা হয়। তাদের মধ্যে ছামরুল ইসলাম (৩৪) ও মোস্তাফিজুর রহমান দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। সেদিন তাঁরা ওয়্যার হাউসের সামনে ডিউটি পালন করছিলেন। গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে তারা এ চুরির সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। বর্তমানে তারা কারাগারে রয়েছেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ৪ এপ্রিল টার্কিশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে (টিকে-৭১২) ৬০ কেজি ওজনের একটি পেপার ক্যারেট (কাগজে মোড়ানো বাক্স) বিমানবন্দরে পৌঁছায়। ক্যারেটটির ভেতরে পাম্পের যন্ত্রাংশ ছিল। এটি আমদানি করেছিল এফএম ট্রেডার্স নামের একটি প্রতিষ্ঠান। ৩০ এপ্রিল বিমানের নিরাপত্তাকর্মী লক্ষ্য করেন, ক্যারেটটি খোলা ও মালামাল নেই। পরে ১ মে সিসি টিভি ক্যামেরার ফুটেজ তল্লাশি করা হয়। সেখানে দেখা যায়, ৩০ এপ্রিল ডিউটি করছিলেন নিরাপত্তা রক্ষী ছামরুল। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে ছামরুল পণ্যটি অবৈধ উপায়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে। এতে তাঁর সহযোগী হিসেবে মোস্তাফিজুর রহমানের নাম বলেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও বিমানবন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. রুবেল শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওয়ার হাউস থেকে চুরি করে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে মালামাল (পাম্প জাতীয় দ্রব্য) বের করার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া দুই আসামি কারাগারে রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দিও দিয়েছে। এদের যারা চুক্তি করেছেন তাদের উদ্দেশ্যও কি ছিল তা জানতে বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৩ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
৩ ঘণ্টা আগে