নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের প্রতিবাদে রাজধানীর মতিঝিলে সহিংস ঘটনার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ছাত্র অধিকার পরিষদের ২০ নেতা কর্মী জামিন পেয়েছেন। আজ রোববার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক কে এম ইমরুল কায়েশ ছাত্রদেরকে জামিন দেন।
যাদেরকে জামিন দেওয়া হয়েছে তারা হলেন মো. ইউনুস, নাজমুল হাসান, নাহিদুল তারেক, মো. নাইম, আসাদুজ্জামান, আজহারুল ইসলাম, সোহেল মৃধা, মোস্তাক আহমেদ, আজিম হোসেন, মো. রুহুল ইসলাম সোহেল, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জিশান, মো. সোহেল আহমদ, শেখ খায়রুল কবির, সবুজ হোসেন, হোলাম তানভীর, মো. হেমায়েত, ইসমাইল হোসেন, মো. রেজাউল করিম, মুনতাজুল ইসলাম ও কাজী বাহাউদ্দীন মনির।
গত মার্চ এপ্রিলে বিভিন্ন সময়ে এসব ছাত্র নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়। আগে বেশ কয়েকবার ঢাকা মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে তাদের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর হয়। এরপর আইনজীবীরা মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিনের আবেদন করলে আজ শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরের প্রতিবাদে গত ২৫ মার্চ দুপুর ১২টার দিকে মতিঝিল শাপলা চত্বরে ছাত্র ও যুব অধিকার পরিষদের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়। এতে আরও বেশ কয়েকটি সংগঠনের কর্মীরা অংশ নেন।
পুলিশ মিছিলের গতিরোধ করতে চাইলে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে। এ সময় পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ারগ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে। মিছিলকারীরাও পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এ ঘটনায় পরদিন মতিঝিল থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে।
আদালতে জামিন শুনানির সময় গণস্বাস্থ্যের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন। ছাত্ররা জামিন পাওয়ার পর ডা. জাফরুল্লাহ আদালত চত্বরে সাংবাদিকদের বলেন, স্লোগান কিংবা গালি দেওয়ার কারণে ছয় মাস জেলে থাকতে হয়। এটা কি ন্যায়বিচার?
বিচারককে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘ছাত্রদের অপরাধটা কি? পুলিশ মিথ্যা বলেছে, ছাত্রদের হাতে কোনো লাঠি ছিল না। আপনাকে (বিচারক) দেখে বঙ্গবন্ধুর কথা মনে পড়ছে। বঙ্গবন্ধু যখন এ জাতীয় মামলায় নিম্ন আদালতে শাস্তি হতো তখন তিনি জেলা আদালতে আসতেন। আর আপনার মতো বিচারক বঙ্গবন্ধুকে জামিন দিয়ে দিতেন। একজন বিচারকের দায়িত্ব হচ্ছে, আমাদের কথা বলতে দেওয়া ও কথা শোনা। বিচারক আমার কথা শুনেছেন। ন্যায় কাজ করেছেন।’
নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের প্রতিবাদে রাজধানীর মতিঝিলে সহিংস ঘটনার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ছাত্র অধিকার পরিষদের ২০ নেতা কর্মী জামিন পেয়েছেন। আজ রোববার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক কে এম ইমরুল কায়েশ ছাত্রদেরকে জামিন দেন।
যাদেরকে জামিন দেওয়া হয়েছে তারা হলেন মো. ইউনুস, নাজমুল হাসান, নাহিদুল তারেক, মো. নাইম, আসাদুজ্জামান, আজহারুল ইসলাম, সোহেল মৃধা, মোস্তাক আহমেদ, আজিম হোসেন, মো. রুহুল ইসলাম সোহেল, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জিশান, মো. সোহেল আহমদ, শেখ খায়রুল কবির, সবুজ হোসেন, হোলাম তানভীর, মো. হেমায়েত, ইসমাইল হোসেন, মো. রেজাউল করিম, মুনতাজুল ইসলাম ও কাজী বাহাউদ্দীন মনির।
গত মার্চ এপ্রিলে বিভিন্ন সময়ে এসব ছাত্র নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়। আগে বেশ কয়েকবার ঢাকা মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে তাদের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর হয়। এরপর আইনজীবীরা মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিনের আবেদন করলে আজ শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরের প্রতিবাদে গত ২৫ মার্চ দুপুর ১২টার দিকে মতিঝিল শাপলা চত্বরে ছাত্র ও যুব অধিকার পরিষদের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়। এতে আরও বেশ কয়েকটি সংগঠনের কর্মীরা অংশ নেন।
পুলিশ মিছিলের গতিরোধ করতে চাইলে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে। এ সময় পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ারগ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে। মিছিলকারীরাও পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এ ঘটনায় পরদিন মতিঝিল থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে।
আদালতে জামিন শুনানির সময় গণস্বাস্থ্যের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন। ছাত্ররা জামিন পাওয়ার পর ডা. জাফরুল্লাহ আদালত চত্বরে সাংবাদিকদের বলেন, স্লোগান কিংবা গালি দেওয়ার কারণে ছয় মাস জেলে থাকতে হয়। এটা কি ন্যায়বিচার?
বিচারককে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘ছাত্রদের অপরাধটা কি? পুলিশ মিথ্যা বলেছে, ছাত্রদের হাতে কোনো লাঠি ছিল না। আপনাকে (বিচারক) দেখে বঙ্গবন্ধুর কথা মনে পড়ছে। বঙ্গবন্ধু যখন এ জাতীয় মামলায় নিম্ন আদালতে শাস্তি হতো তখন তিনি জেলা আদালতে আসতেন। আর আপনার মতো বিচারক বঙ্গবন্ধুকে জামিন দিয়ে দিতেন। একজন বিচারকের দায়িত্ব হচ্ছে, আমাদের কথা বলতে দেওয়া ও কথা শোনা। বিচারক আমার কথা শুনেছেন। ন্যায় কাজ করেছেন।’
মাদারীপুর জেলার শিবচরের এক্সপ্রেসওয়েতে বাসের ধাক্কায় পিকআপের চালক ও তাঁর সহকারীর মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার ভোর ৪টার দিকে এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সীরবাজার এলাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
৪ মিনিট আগেসুচিকিৎসা, পুনর্বাসন ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিসহ সাত দফা দাবিতে বিক্ষোভরত জুলাই আন্দোলনে আহতরা সরকারের আশ্বাসে হাসপাতালে ফিরে গেছেন। গতকাল রোববার দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে তাঁরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে থেকে চলে যান।
৪১ মিনিট আগেসনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব সরস্বতী পূজা আজ। বিদ্যার দেবী সরস্বতীর আরাধনার পুরোদস্তুর আয়োজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) জগন্নাথ হলে। হল প্রশাসন এবং বিভিন্ন বিভাগ ইনস্টিটিউটের মোট ৭৪টি মণ্ডপে এবার পূজা পালন হচ্ছে...
৪৪ মিনিট আগেপ্রায় ১৯ ঘণ্টা পর উপাচার্যের আশ্বাসে অনশন স্থগিত করেছেন পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে আমরণ অনশনরত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার ভোর পৌনে ছয়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান অনশনরত শিক্ষার্থীদের জুস পান করিয়ে অনশন ভাঙান...
২ ঘণ্টা আগে