গোসাইরহাট (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার নাগেরপাড়া ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুরে আলম সরদার ওরফে জিকুকে (৩৮) কুপিয়ে জখম করার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ মোরসালিন ব্যাপারী (২০) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তারও করেছে। আজ বুধবার দুপুরে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
মামলার এজাহার ও থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার নাগেরপাড়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মালংচড়া গ্রামের ইউনুস সরদারের ছেলে নুরে আলম সরদারকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে গোসাইরহাট থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২ জনকে আসামি করে হত্যাচেষ্টার মামলাটি দায়ের করেন আহত যুবলীগ নেতার বোন মোসা. রুনা বেগম (৩৫)।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, উপজেলার নাগেরপাড়া ইউনিয়নের উত্তর ভদ্রচাপ গ্রামের দেলোয়ার সারেংয়ের ছেলে হামিম সারেং (২৬), জামাল ব্যাপারীর ছেলে বাপ্পি ব্যাপারী (১৯), আলমগীর ব্যাপারীর ছেলে মোরসালিন ব্যাপারী (২০), শহিদুল দেওয়ানের ছেলে শুভ দেওয়ান (২৫), উত্তর মালংচড়া গ্রামের তোতা মিয়া ঘরামির ছেলে সোহাগ ঘরামী (২৮), বালিকুড়ি গ্রামের শওকত হাওলাদারের ছেলে আবু আলম হাওলাদারসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২ জন নুরে আলমকে হত্যার উদ্দেশে মারপিট এবং গুরুতর জখম করে। এ ছাড়া মামলার এজাহারে ৪২ হাজার টাকা চুরি-ছিনতাই ও হুমকি প্রদানের বিষয় উল্লেখ করা হয়।
মামলার বাদী রুনা বেগম বলেন, ‘আমার ভাই গুরুতর জখম হয়ে বর্তমানে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তাঁর ওপর ন্যক্কারজনকভাবে হামলা করা হয়েছে। হামলাকারী সকলকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে তাদের ফাঁসির দাবি করছি।’
গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুব আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যুবলীগ নেতার ওপর হামলার ঘটনায় থানায় হত্যাচেষ্টার মামলা হয়েছে। এজাহারভুক্ত এক আসামি মোরসালিন ব্যাপারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার দুপুরে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।’
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার নুরে আলম নাগেরপাড়া বাজার থেকে দপ্তরি বাড়ি হয়ে খাসেরহাটমুখী রাস্তা দিয়ে ঘরামি বাড়ির দিকে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে মাঝেরভাঙা এলাকায় পৌঁছালে ৭-৮ জন যুবক তাঁর গতিরোধ করে। এ সময় তারা রামদা, চাপাতি ও অন্যান্য দেশীয় অস্ত্র দিয়ে দিয়ে তাঁকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। এতে মাথা, বুক, পিঠ ও হাত-পায় গুরুতর জখম হয় নুরে আলমের। পরে তিনটি মোটরসাইকেলে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। গুরুতর আহত অবস্থায় নুরে আলমকে গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। পরে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাঁকে ঢাকায় রেফার করেন গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকেরা।
শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার নাগেরপাড়া ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুরে আলম সরদার ওরফে জিকুকে (৩৮) কুপিয়ে জখম করার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ মোরসালিন ব্যাপারী (২০) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তারও করেছে। আজ বুধবার দুপুরে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
মামলার এজাহার ও থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার নাগেরপাড়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মালংচড়া গ্রামের ইউনুস সরদারের ছেলে নুরে আলম সরদারকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে গোসাইরহাট থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২ জনকে আসামি করে হত্যাচেষ্টার মামলাটি দায়ের করেন আহত যুবলীগ নেতার বোন মোসা. রুনা বেগম (৩৫)।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, উপজেলার নাগেরপাড়া ইউনিয়নের উত্তর ভদ্রচাপ গ্রামের দেলোয়ার সারেংয়ের ছেলে হামিম সারেং (২৬), জামাল ব্যাপারীর ছেলে বাপ্পি ব্যাপারী (১৯), আলমগীর ব্যাপারীর ছেলে মোরসালিন ব্যাপারী (২০), শহিদুল দেওয়ানের ছেলে শুভ দেওয়ান (২৫), উত্তর মালংচড়া গ্রামের তোতা মিয়া ঘরামির ছেলে সোহাগ ঘরামী (২৮), বালিকুড়ি গ্রামের শওকত হাওলাদারের ছেলে আবু আলম হাওলাদারসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২ জন নুরে আলমকে হত্যার উদ্দেশে মারপিট এবং গুরুতর জখম করে। এ ছাড়া মামলার এজাহারে ৪২ হাজার টাকা চুরি-ছিনতাই ও হুমকি প্রদানের বিষয় উল্লেখ করা হয়।
মামলার বাদী রুনা বেগম বলেন, ‘আমার ভাই গুরুতর জখম হয়ে বর্তমানে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তাঁর ওপর ন্যক্কারজনকভাবে হামলা করা হয়েছে। হামলাকারী সকলকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে তাদের ফাঁসির দাবি করছি।’
গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুব আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যুবলীগ নেতার ওপর হামলার ঘটনায় থানায় হত্যাচেষ্টার মামলা হয়েছে। এজাহারভুক্ত এক আসামি মোরসালিন ব্যাপারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার দুপুরে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।’
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার নুরে আলম নাগেরপাড়া বাজার থেকে দপ্তরি বাড়ি হয়ে খাসেরহাটমুখী রাস্তা দিয়ে ঘরামি বাড়ির দিকে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে মাঝেরভাঙা এলাকায় পৌঁছালে ৭-৮ জন যুবক তাঁর গতিরোধ করে। এ সময় তারা রামদা, চাপাতি ও অন্যান্য দেশীয় অস্ত্র দিয়ে দিয়ে তাঁকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। এতে মাথা, বুক, পিঠ ও হাত-পায় গুরুতর জখম হয় নুরে আলমের। পরে তিনটি মোটরসাইকেলে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। গুরুতর আহত অবস্থায় নুরে আলমকে গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। পরে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাঁকে ঢাকায় রেফার করেন গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকেরা।
পাবনার বেড়া উপজেলায় মসজিদের বারান্দা নির্মাণকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত মো. হাদিস (৪০) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) দুপুরে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত হাদিস সাঁথিয়া উপজেলার করমজা গ্রামের শুকুর আলীর ছেলে। তিনি বেড়া উপজেলার তারাপুর গ্রামে
৭ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের মারধর ও কোদালের কোপে এক বিধবা নারী আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় প্রতিবেশী মফিজ উদ্দিনসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে গতকাল শুক্রবার থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী আবেয়া বেওয়া (৫০)।
১৩ মিনিট আগেচাঁদপুরের কচুয়ায় বিএনপির এক পক্ষের গণমিছিলে অপর পক্ষের হামলায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে উপজেলার রহিমানগর বাজারে প্রতিবাদ সমাবেশ শেষে গণমিছিল বের হলে এ হামলার ঘটনা ঘটে। আহত ব্যক্তিদের বিভিন্ন হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয় বলে জানায় আক্রান্ত পক্ষ।
১৮ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামুতে বন বিভাগের নির্মাণাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে উপজেলা প্রশাসন ও বন বিভাগ মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। মেরিন ড্রাইভ সড়কের হিমছড়ি পর্যটন স্পটে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে দুই দপ্তরের কর্মকর্তাদের মধ্যে তর্কাতর্কির একটি ভিড়িও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
২১ মিনিট আগে