নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কিশোর গ্যাং নির্মূলে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ঢাকা-১৩ আসনের নৌকার প্রার্থী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, ‘কোনো কিশোর গ্যাং, বড় গ্যাং, মাঝারি গ্যাং; কোনো গ্যাং এই এলাকায় থাকবে না। পরিষ্কার ডেডলাইন বলে দিচ্ছি—আগামী ৭ জানুয়ারির পর যদি কাউকে পাওয়া যায়, তাদের হাত-পা ভেঙে দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হবে। আপনারা এলাকাবাসী আমার সঙ্গে থাকবেন।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে মোহাম্মদপুর চাঁদ উদ্যান বাড়ি মালিক কল্যাণ সমিতির পক্ষ থেকে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এ হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
নানক বলেন, ‘আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচন গণতন্ত্র রক্ষার নির্বাচন। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার নির্বাচন। বাংলাদেশের সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষার নির্বাচন। আগামী নির্বাচন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের নির্বাচন।’
নির্বাচনে ভোটারদের দল বেঁধে ভোটকেন্দ্রে উপস্থিত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনারা ৭ জানুয়ারি ভোট প্রদানের মাধ্যমে পরিষ্কার জানিয়ে দেবেন-আমরাই আমাদের সরকার গঠন করার মালিক। এই দেশের জনগণই যথেষ্ট এ দেশের জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য। আমরা কোনো শক্তির কাছে মাথা নত করব না। আমরা কোনো বহিঃশক্তির কাছে মাথা নত করব না। কোনো বহিঃশক্তির রক্তচক্ষু আমরা মেনে নেব না।’
ঢাকা-১৩ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী নানক ভোটারদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমি আপনাদের কাছে নতুন কোনো মানুষ নই। আমি ২০০৮ সাল থেকে ১০ বছর এই এলাকার সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। আপনারা আমাকে বুকভরা প্রত্যাশা নিয়ে নির্বাচিত করেছিলেন। আমি চেষ্টা করেছি, আমাদের সর্বস্ব দিয়ে আপনাদের প্রত্যাশা পূরণ করতে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যে মোহাম্মদপুর সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য ছিল, আমি সেই সন্ত্রাসীদের বিতাড়িত করেছিলাম। যে মোহাম্মদপুর চাঁদাবাজ আর মাদক কারবারিদের স্বর্গরাজ্য ছিল, আমি তাদের বিতাড়িত করেছিলাম। ৫ বছর আমি ছিলাম না। এখন দেখা দিয়েছি কি? কিশোর গ্যাং! আমি কোনো কিশোর গ্যাং, বড় গ্যাং, মাঝারি গ্যাং, কোনো গ্যাং এই এলাকায় থাকতে দেব না।’
হুঁশিয়ারি দিয়ে এ সংসদ সদস্য বলেন, ‘কিশোর গ্যাংয়ের সঙ্গে যারা সংশ্লিষ্ট যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত তাদেরকে পরিষ্কার ডেডলাইন বলে দিচ্ছি, আগামী ৭ জানুয়ারির পর যদি কাউকে পাওয়া যায়, তাদের হাত-পা ভেঙে দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হবে। আপনারা এলাকাবাসী আমার সঙ্গে থাকবেন। আপনারা রাতে বাসাবাড়িতে নিশ্চিন্তে ঘুমাবেন। আর আমি রাতে আপনাদের রাস্তাঘাট পাহারা দেব। কে কত বড় সন্ত্রাসী, কে কত চাঁদাবাজ, কারা কত কিশোর গ্যাং আপনাদের সঙ্গে নিয়ে মোকাবিলা করব।’
নানক বলেন, ‘আমরা বিজয়ী জাতি। কারও দয়া-দাক্ষিণ্যে স্বাধীনতা অর্জন করি নাই। আমরা বাঙালি জাতি, রক্ত দিয়ে এই স্বাধীনতা অর্জন করেছি। দুই লাখ মা-বোন তাঁদের পবিত্র সতীত্ব বিকিয়ে দিয়ে এই দেশকে স্বাধীন করেছেন। কাজেই কারও হস্তক্ষেপ আমরা আমাদের দেশে করতে দেব না।’
প্রায় ১০ হাজার ভোটারসংবলিত হাউজিং সোসাইটির সুধী সমাজের পক্ষ থেকে ওই এলাকায় কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ, পানির পাম্প নির্মাণ, খেলার মাঠ, চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস নির্মূলসহ কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাতের অবসান কামনা করা হয়।
মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন চাঁদ উদ্যান হাউজিং বাড়ি মালিক কল্যাণ সমিতির সভাপতি আলম হোসেন। এতে আরও বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি নিজামুল হক ভুঁইয়া, মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক তোফায়েল সিদ্দিকী তুহিন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আসিফ আহমেদসহ বিভিন্ন হাউজিং সোসাইটির নেতারা।
কিশোর গ্যাং নির্মূলে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ঢাকা-১৩ আসনের নৌকার প্রার্থী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, ‘কোনো কিশোর গ্যাং, বড় গ্যাং, মাঝারি গ্যাং; কোনো গ্যাং এই এলাকায় থাকবে না। পরিষ্কার ডেডলাইন বলে দিচ্ছি—আগামী ৭ জানুয়ারির পর যদি কাউকে পাওয়া যায়, তাদের হাত-পা ভেঙে দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হবে। আপনারা এলাকাবাসী আমার সঙ্গে থাকবেন।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে মোহাম্মদপুর চাঁদ উদ্যান বাড়ি মালিক কল্যাণ সমিতির পক্ষ থেকে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এ হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
নানক বলেন, ‘আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচন গণতন্ত্র রক্ষার নির্বাচন। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার নির্বাচন। বাংলাদেশের সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষার নির্বাচন। আগামী নির্বাচন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের নির্বাচন।’
নির্বাচনে ভোটারদের দল বেঁধে ভোটকেন্দ্রে উপস্থিত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনারা ৭ জানুয়ারি ভোট প্রদানের মাধ্যমে পরিষ্কার জানিয়ে দেবেন-আমরাই আমাদের সরকার গঠন করার মালিক। এই দেশের জনগণই যথেষ্ট এ দেশের জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য। আমরা কোনো শক্তির কাছে মাথা নত করব না। আমরা কোনো বহিঃশক্তির কাছে মাথা নত করব না। কোনো বহিঃশক্তির রক্তচক্ষু আমরা মেনে নেব না।’
ঢাকা-১৩ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী নানক ভোটারদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমি আপনাদের কাছে নতুন কোনো মানুষ নই। আমি ২০০৮ সাল থেকে ১০ বছর এই এলাকার সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। আপনারা আমাকে বুকভরা প্রত্যাশা নিয়ে নির্বাচিত করেছিলেন। আমি চেষ্টা করেছি, আমাদের সর্বস্ব দিয়ে আপনাদের প্রত্যাশা পূরণ করতে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যে মোহাম্মদপুর সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য ছিল, আমি সেই সন্ত্রাসীদের বিতাড়িত করেছিলাম। যে মোহাম্মদপুর চাঁদাবাজ আর মাদক কারবারিদের স্বর্গরাজ্য ছিল, আমি তাদের বিতাড়িত করেছিলাম। ৫ বছর আমি ছিলাম না। এখন দেখা দিয়েছি কি? কিশোর গ্যাং! আমি কোনো কিশোর গ্যাং, বড় গ্যাং, মাঝারি গ্যাং, কোনো গ্যাং এই এলাকায় থাকতে দেব না।’
হুঁশিয়ারি দিয়ে এ সংসদ সদস্য বলেন, ‘কিশোর গ্যাংয়ের সঙ্গে যারা সংশ্লিষ্ট যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত তাদেরকে পরিষ্কার ডেডলাইন বলে দিচ্ছি, আগামী ৭ জানুয়ারির পর যদি কাউকে পাওয়া যায়, তাদের হাত-পা ভেঙে দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হবে। আপনারা এলাকাবাসী আমার সঙ্গে থাকবেন। আপনারা রাতে বাসাবাড়িতে নিশ্চিন্তে ঘুমাবেন। আর আমি রাতে আপনাদের রাস্তাঘাট পাহারা দেব। কে কত বড় সন্ত্রাসী, কে কত চাঁদাবাজ, কারা কত কিশোর গ্যাং আপনাদের সঙ্গে নিয়ে মোকাবিলা করব।’
নানক বলেন, ‘আমরা বিজয়ী জাতি। কারও দয়া-দাক্ষিণ্যে স্বাধীনতা অর্জন করি নাই। আমরা বাঙালি জাতি, রক্ত দিয়ে এই স্বাধীনতা অর্জন করেছি। দুই লাখ মা-বোন তাঁদের পবিত্র সতীত্ব বিকিয়ে দিয়ে এই দেশকে স্বাধীন করেছেন। কাজেই কারও হস্তক্ষেপ আমরা আমাদের দেশে করতে দেব না।’
প্রায় ১০ হাজার ভোটারসংবলিত হাউজিং সোসাইটির সুধী সমাজের পক্ষ থেকে ওই এলাকায় কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ, পানির পাম্প নির্মাণ, খেলার মাঠ, চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস নির্মূলসহ কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাতের অবসান কামনা করা হয়।
মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন চাঁদ উদ্যান হাউজিং বাড়ি মালিক কল্যাণ সমিতির সভাপতি আলম হোসেন। এতে আরও বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি নিজামুল হক ভুঁইয়া, মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক তোফায়েল সিদ্দিকী তুহিন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আসিফ আহমেদসহ বিভিন্ন হাউজিং সোসাইটির নেতারা।
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জয়পুরহাট পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের অতি দরিদ্র, অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মধ্যে বিতরণের জন্য আসা ভিজিএফের বিশেষ সহায়তার কার্ড ভাগাভাগি করে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে জেলার বিএনপি, জামায়াত ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বিরুদ্ধে।
৩ ঘণ্টা আগেদখল, দূষণে নিশ্চিহ্ন হওয়ার পথে বাগেরহাট পৌরসভার অভ্যন্তরের সব খাল। দীর্ঘদিন ধরে খনন না করায় নাব্যতা হারানো খালগুলো এখন ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। পানির প্রবাহ স্বাভাবিক না থাকায় সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা। এতে বর্ষা মৌসুমে রোগবালাইসহ বিভিন্ন ভোগান্তিতে পড়েছে পৌরবাসী।
৫ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার খট্টামাধবপুর ডাঙ্গাপাড়া এলাকার কৃষক মোমিনুল ইসলাম। এবার তিন বিঘা জমিতে আলুর আবাদ করেছেন তিনি। একটি ট্রাক্টরে করে ১৮ বস্তা আলু নিয়ে ফুলবাড়ী উপজেলার রাঙামাটির ফুলবাড়ী কোল্ডস্টোরেজে এসেছেন। সিরিয়ালের কোনো স্লিপ পাননি। আদৌ আলু হিমাগারে রাখতে পারবেন কি না, তা নিয়েও রয়েছে সংশয়।
৬ ঘণ্টা আগেবরিশাল নগরীতে সুজন হাওলাদার (২৪) নামের এক তরুণকে গাছের সঙ্গে বেঁধে পিটিয়ে হত্যার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। গত শনিবার নগরীর ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের জিয়ানগরে এ ঘটনা ঘটে। দিনদুপুরে পিটিয়ে হত্যার এ ঘটনার তিন দিন পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত হত্যা মামলা করা হয়নি। বরং একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে
৬ ঘণ্টা আগে