নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেড় কোটি টাকারও বেশি পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সাবেক গাড়িচালক মো. আবদুল জলিল আকন্দ ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বুধবার সংস্থাটির ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ সংস্থাটির উপপরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আরিফ সাদেক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, মো. আবদুল জলিল আকন্দ দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে নিজ নামে ৩৪ লাখ ১৮ হাজার ১৯৮ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ১ কোটি ১০ লাখ ৫৬ হাজার ৪১৭ টাকার অস্থাবর সম্পদসহ মোট ১ কোটি ৪৪ লাখ ৭৪ হাজার ৬১৫ টাকা ঘোষণা প্রদান করেন। কিন্তু সম্পদ বিবরণী যাচাইয়ের সময় তার নামে (ঢাকা মেট্রো-ট-১৫-৪৭৫৮) গাড়ি ক্রয় বাবদ ১০ লাখ ২০ হাজার ৯১১ টাকার অস্থাবর সম্পদসহ সর্বমোট ২৩ লাখ ২৮ হাজার ৩৭৯ টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ গোপনের তথ্য পাওয়া গেছে। এ ছাড়া দুদকের অনুসন্ধানে আবদুল জলিলের নামে ৫৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩৬০ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ পাওয়া গেছে।
অপরদিকে, জলিলের স্ত্রী জাহানারা বেগমের দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে নিজ ও মেয়েদের নামে ৫২ লাখ ৬৪ হাজার ৪৩৮ টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পদ ও নিজ নামে ২ কোটি ২৬ লাখ ৬৭ হাজার ৪৩৯ টাকার অস্থাবর সম্পদের হিসাব দেন। সম্পদ বিবরণী যাচাইয়ের সময় জাহানারা বেগমের পূবালী ব্যাংকের কুড়িল বিশ্বরোড শাখায় ৩০ হাজার ৬৮৯ টাকা, তিনটি গাড়ি ক্রয় বাবদ ৯ লাখ ১৪ হাজার ৮২৬ টাকা, ৪ লাখ ৫৪ হাজার ৯১২ টাকা, ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং মাটি কাটার ভেকু মেশিনের ক্রয় বাবদ ১২ লাখ টাকাসহ মোট ২৭ লাখ ৫০ হাজার ৪২৭ টাকার অস্থাবর সম্পদ গোপন করেছেন। দুদকের অনুসন্ধানে তাঁর ১ কোটি ১০ লাখ ২৪ হাজার ৪২ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পাওয়া যায়।
মামলায় সব মিলিয়ে স্বামী-স্ত্রীর বিরুদ্ধে মোট এক কোটি ৬৮ লাখ ১২ হাজার ৪০২ টাকার অবৈধ সম্পদের অভিযোগ আনা হয়েছে।
দেড় কোটি টাকারও বেশি পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সাবেক গাড়িচালক মো. আবদুল জলিল আকন্দ ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বুধবার সংস্থাটির ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ সংস্থাটির উপপরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আরিফ সাদেক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, মো. আবদুল জলিল আকন্দ দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে নিজ নামে ৩৪ লাখ ১৮ হাজার ১৯৮ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ১ কোটি ১০ লাখ ৫৬ হাজার ৪১৭ টাকার অস্থাবর সম্পদসহ মোট ১ কোটি ৪৪ লাখ ৭৪ হাজার ৬১৫ টাকা ঘোষণা প্রদান করেন। কিন্তু সম্পদ বিবরণী যাচাইয়ের সময় তার নামে (ঢাকা মেট্রো-ট-১৫-৪৭৫৮) গাড়ি ক্রয় বাবদ ১০ লাখ ২০ হাজার ৯১১ টাকার অস্থাবর সম্পদসহ সর্বমোট ২৩ লাখ ২৮ হাজার ৩৭৯ টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ গোপনের তথ্য পাওয়া গেছে। এ ছাড়া দুদকের অনুসন্ধানে আবদুল জলিলের নামে ৫৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩৬০ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ পাওয়া গেছে।
অপরদিকে, জলিলের স্ত্রী জাহানারা বেগমের দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে নিজ ও মেয়েদের নামে ৫২ লাখ ৬৪ হাজার ৪৩৮ টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পদ ও নিজ নামে ২ কোটি ২৬ লাখ ৬৭ হাজার ৪৩৯ টাকার অস্থাবর সম্পদের হিসাব দেন। সম্পদ বিবরণী যাচাইয়ের সময় জাহানারা বেগমের পূবালী ব্যাংকের কুড়িল বিশ্বরোড শাখায় ৩০ হাজার ৬৮৯ টাকা, তিনটি গাড়ি ক্রয় বাবদ ৯ লাখ ১৪ হাজার ৮২৬ টাকা, ৪ লাখ ৫৪ হাজার ৯১২ টাকা, ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং মাটি কাটার ভেকু মেশিনের ক্রয় বাবদ ১২ লাখ টাকাসহ মোট ২৭ লাখ ৫০ হাজার ৪২৭ টাকার অস্থাবর সম্পদ গোপন করেছেন। দুদকের অনুসন্ধানে তাঁর ১ কোটি ১০ লাখ ২৪ হাজার ৪২ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পাওয়া যায়।
মামলায় সব মিলিয়ে স্বামী-স্ত্রীর বিরুদ্ধে মোট এক কোটি ৬৮ লাখ ১২ হাজার ৪০২ টাকার অবৈধ সম্পদের অভিযোগ আনা হয়েছে।
আয়েশা বেগম নয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। আজ বুধবার সিজারিয়ানের মাধ্যমে সন্তান জন্ম দেওয়ার কথা ছিল। মায়ের সঙ্গে গর্ভে থাকা সেই সন্তানও মারা গেছে।
৪ মিনিট আগেসাময়িকভাবে বরখাস্ত হওয়া শিক্ষক আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপকমিটির সদস্য। তাঁর বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের কুপ্রস্তাব ও যৌন হয়রানি, বিভাগীয় আসবাবপত্র জোরপূর্বক দখল, অফিস রুম দলীয় কাজে ব্যবহার, মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিদেশি স্কলারশিপে আবেদন, সহকর্মীর সঙ্গে বাকবিতণ্ডা ও তেড়ে যাওয়া, উপ-উপাচার্যকে
৪০ মিনিট আগেজাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে আজ সকাল ১০টার দিকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে জাগপার নেতা-কর্মীরা। মিছিলটি ভারতীয় দূতাবাস ঘেরাওয়ের উদ্দেশ্যে রওনা দিলে পুলিশ তাদের বাড্ডা কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটির সামনে আটকে দেয়। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সেখানে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন জাগপার নেতা-কর্মীরা।
১ ঘণ্টা আগেহলের আরেক শিক্ষার্থী আব্দুর রহমান বলেন, `বিজয় ফিস্ট উপলক্ষে প্রশাসনের পক্ষ থেকে দেয়া খাবার খাওয়ার পর হলের অধিকাংশ শিক্ষার্থীর বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দিয়েছে। খাবার খাওয়ার পর অনেকের পেট ব্যাথা, পেট ফুলে যাওয়া, বমি, মাথা ঘোরানোসহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দিয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগে