উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর উত্তরায় চাঁদাবাজির অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন ছাত্রকে আটকের ঘটনায় উত্তরা পশ্চিম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদকে ক্লোজড করা হয়েছে। সেই সঙ্গে একই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে তদন্ত করা হচ্ছে।
ডিএমপির উত্তরা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) রওনক জাহান ও অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) আহম্মদ আলী আজ মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাত ১১টার দিকে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ডিসি রওনক জাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রদের সঙ্গে আমাদের (পুলিশের) ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। পরবর্তীতে আমরা (ছাত্র-পুলিশ) বসে একটি সুন্দর সমাধান করেছি। ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘ছাত্রদের আটকের ঘটনায় এসআই আবু সাঈদকে ক্লোজড করা হয়েছে। তারা উত্তরা পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান ও এসআই আবু সাঈদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। আমরা সেগুলো তদন্ত করে দেখছি।’
অপরদিকে অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) আহম্মদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রদের অভিযোগের ভিত্তিতে এবং তিন ছাত্রকে থানায় ধরে নিয়ে আসার কারণে এসআই আবু সাঈদকে ক্লোজড করা হয়েছে। অপরদিকে উত্তরা পশ্চিম থানার ওসি’র বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছে, সেগুলো আমরা আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছি। সেই সঙ্গে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করা হবে। তদন্তের পর ডিএমপি কমিশনার ব্যবস্থা নেবেন।’
এর আগে উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরের গাউসুল আজম অ্যাভিনিউ সড়কে মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে একটি মিটিংয়ের আয়োজন করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা। মিটিং চলাকালে উত্তরা পশ্চিম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদের নেতৃত্বে একটি টিম সেখানে থাকা আকাশ, রবিন ও বাপ্পি নামের তিন ছাত্রকে আটক করে। পরে তাঁদের উত্তরা পূর্ব থানায় নিয়ে যায়।
আটক হওয়া ওই ছাত্ররা হলেন— আইইউবিএর ছাত্র আসিফুল হক রবিন, উত্তরা টাউন ডিগ্রি কলেজের আকাশ ও গাজীপুরের বিএএসটির ছাত্র বাপ্পি।
এদিকে ছাত্রদের আটকের খবর ছড়িয়ে পড়লে উত্তরার অন্য ছাত্ররা তাদের ছাড়িয়ে নিতে থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে। একপর্যায়ের তারা মহাসড়ক অবরোধ এবং উত্তরা পশ্চিম থানায় হামলা চালিয়ে পুলিশকে মারধর করে। এতে উত্তরা পশ্চিম থানার এসআই মেহেদী ও এএসআই মহাদেব আহত হন।
পরবর্তীতে খবর পেয়ে উত্তরা বিভাগের উপপুলিশ কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উত্তরা পূর্ব থানায় এসে আলোচনায় বসেন। পরে রাত ৯টার দিকে আটক হওয়া ওই তিন ছাত্রকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ছাত্রদের কাছ থেকে লিখিত অভিযোগ নিয়ে থানায় থেকে বুঝিয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
যে কারণে আটক হন তিন ছাত্র
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যোদ্ধা পরিচয়ে কাজী জুবায়ের, সৈয়দ সামিউল ইসলাম, মো. আজাদ ও মাহতাব খান বাঁধন বাদী উত্তরা পূর্ব থানা-পুলিশ বরাবর কাছে একটি অভিযোগ দেন।
অভিযোগে তাঁরা উল্লেখ করেন, আকাশ, লাবিব মুহাম্মাদ, রাজু আহমেদ আসিফ, বাপ্পি খান, ওয়েস রহমান, নাহিদ শিকদার, আসিফুল রবিন, সাকিব অত্যন্ত খারাপ, দুষ্ট, দাঙ্গাবাজ, চাঁদাবাজ, পরধনলোভী, প্রতারক এবং সমাজের বিশৃঙ্খলাকারী। তারা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট তারা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি পরিচয়ে উত্তরা পশ্চিম থানাধীন এলাকায় বিভিন্ন প্রকারের বিশৃংখল এবং অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ঘটায়। বর্তমানেও তারা নির্দ্বিধায় এসব অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। চাঁদাবাজি প্রতারণা এবং হুমকি দেওয়ার মতো নিকৃষ্ট কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তারা জড়িত।
অভিযোগে আরও বলা হয়, তাঁদের দ্বারা সমাজের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিগণ যখন আমাদের বরাবর নালিশ জানায়, তখন আমরা উক্ত অভিযোগগুলো গুরুত্বের সঙ্গে আমলে নিয়ে কাজ শুরু করি। তবে সমাজের ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের ডাকে এবং তাদের উপকারে আমরা যখন এগিয়ে আসি তখন আমরা দুষ্কৃতকারীরা আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন এবং প্রাণনাশের হুমকি দেয়। এমতাবস্থায় আমরা খুবই ভীত ও জীবন সংকটে রয়েছি।
আটকের বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপির উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শামীম আহমেদ ও বিমানবন্দর জোনের সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) এ কে এম এমরানুল হক মারুফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশই বলতে পারবে, তাঁরা কেন আটক করেছে। তারা আটকের পর কেন আমাদের থানায় দিয়ে গেছে, সেটাও আমরা জানি না। উত্তরা পশ্চিম থানার ওসিই বলতে পারবেন, কেন তিন ছাত্রকে আটক করেছেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উত্তরা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) রওনক জাহান কোনো মন্তব্য করতে রাজি হন নি।
সর্বশেষ রাত পৌনে ১০টা পর্যন্ত উত্তরা পূর্ব থানার কম্পিউটার ল্যাব রুমে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের মিটিং করতে দেখা যায়।
রাজধানীর উত্তরায় চাঁদাবাজির অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন ছাত্রকে আটকের ঘটনায় উত্তরা পশ্চিম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদকে ক্লোজড করা হয়েছে। সেই সঙ্গে একই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে তদন্ত করা হচ্ছে।
ডিএমপির উত্তরা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) রওনক জাহান ও অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) আহম্মদ আলী আজ মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাত ১১টার দিকে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ডিসি রওনক জাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রদের সঙ্গে আমাদের (পুলিশের) ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। পরবর্তীতে আমরা (ছাত্র-পুলিশ) বসে একটি সুন্দর সমাধান করেছি। ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘ছাত্রদের আটকের ঘটনায় এসআই আবু সাঈদকে ক্লোজড করা হয়েছে। তারা উত্তরা পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান ও এসআই আবু সাঈদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। আমরা সেগুলো তদন্ত করে দেখছি।’
অপরদিকে অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) আহম্মদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রদের অভিযোগের ভিত্তিতে এবং তিন ছাত্রকে থানায় ধরে নিয়ে আসার কারণে এসআই আবু সাঈদকে ক্লোজড করা হয়েছে। অপরদিকে উত্তরা পশ্চিম থানার ওসি’র বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছে, সেগুলো আমরা আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছি। সেই সঙ্গে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করা হবে। তদন্তের পর ডিএমপি কমিশনার ব্যবস্থা নেবেন।’
এর আগে উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরের গাউসুল আজম অ্যাভিনিউ সড়কে মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে একটি মিটিংয়ের আয়োজন করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা। মিটিং চলাকালে উত্তরা পশ্চিম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদের নেতৃত্বে একটি টিম সেখানে থাকা আকাশ, রবিন ও বাপ্পি নামের তিন ছাত্রকে আটক করে। পরে তাঁদের উত্তরা পূর্ব থানায় নিয়ে যায়।
আটক হওয়া ওই ছাত্ররা হলেন— আইইউবিএর ছাত্র আসিফুল হক রবিন, উত্তরা টাউন ডিগ্রি কলেজের আকাশ ও গাজীপুরের বিএএসটির ছাত্র বাপ্পি।
এদিকে ছাত্রদের আটকের খবর ছড়িয়ে পড়লে উত্তরার অন্য ছাত্ররা তাদের ছাড়িয়ে নিতে থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে। একপর্যায়ের তারা মহাসড়ক অবরোধ এবং উত্তরা পশ্চিম থানায় হামলা চালিয়ে পুলিশকে মারধর করে। এতে উত্তরা পশ্চিম থানার এসআই মেহেদী ও এএসআই মহাদেব আহত হন।
পরবর্তীতে খবর পেয়ে উত্তরা বিভাগের উপপুলিশ কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উত্তরা পূর্ব থানায় এসে আলোচনায় বসেন। পরে রাত ৯টার দিকে আটক হওয়া ওই তিন ছাত্রকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ছাত্রদের কাছ থেকে লিখিত অভিযোগ নিয়ে থানায় থেকে বুঝিয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
যে কারণে আটক হন তিন ছাত্র
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যোদ্ধা পরিচয়ে কাজী জুবায়ের, সৈয়দ সামিউল ইসলাম, মো. আজাদ ও মাহতাব খান বাঁধন বাদী উত্তরা পূর্ব থানা-পুলিশ বরাবর কাছে একটি অভিযোগ দেন।
অভিযোগে তাঁরা উল্লেখ করেন, আকাশ, লাবিব মুহাম্মাদ, রাজু আহমেদ আসিফ, বাপ্পি খান, ওয়েস রহমান, নাহিদ শিকদার, আসিফুল রবিন, সাকিব অত্যন্ত খারাপ, দুষ্ট, দাঙ্গাবাজ, চাঁদাবাজ, পরধনলোভী, প্রতারক এবং সমাজের বিশৃঙ্খলাকারী। তারা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট তারা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি পরিচয়ে উত্তরা পশ্চিম থানাধীন এলাকায় বিভিন্ন প্রকারের বিশৃংখল এবং অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ঘটায়। বর্তমানেও তারা নির্দ্বিধায় এসব অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। চাঁদাবাজি প্রতারণা এবং হুমকি দেওয়ার মতো নিকৃষ্ট কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তারা জড়িত।
অভিযোগে আরও বলা হয়, তাঁদের দ্বারা সমাজের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিগণ যখন আমাদের বরাবর নালিশ জানায়, তখন আমরা উক্ত অভিযোগগুলো গুরুত্বের সঙ্গে আমলে নিয়ে কাজ শুরু করি। তবে সমাজের ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের ডাকে এবং তাদের উপকারে আমরা যখন এগিয়ে আসি তখন আমরা দুষ্কৃতকারীরা আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন এবং প্রাণনাশের হুমকি দেয়। এমতাবস্থায় আমরা খুবই ভীত ও জীবন সংকটে রয়েছি।
আটকের বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপির উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শামীম আহমেদ ও বিমানবন্দর জোনের সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) এ কে এম এমরানুল হক মারুফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশই বলতে পারবে, তাঁরা কেন আটক করেছে। তারা আটকের পর কেন আমাদের থানায় দিয়ে গেছে, সেটাও আমরা জানি না। উত্তরা পশ্চিম থানার ওসিই বলতে পারবেন, কেন তিন ছাত্রকে আটক করেছেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উত্তরা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) রওনক জাহান কোনো মন্তব্য করতে রাজি হন নি।
সর্বশেষ রাত পৌনে ১০টা পর্যন্ত উত্তরা পূর্ব থানার কম্পিউটার ল্যাব রুমে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের মিটিং করতে দেখা যায়।
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে মো. আলম শেখ (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে জীবন্ত মাটিতে পুঁতে ফেলার সময় চার যুবককে হাতেনাতে ধরে পুলিশে দিয়েছে গ্রামবাসী। গতকাল মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ভীম নগর গ্রামের একটি পরিত্যক্ত টুকুর ইটভাটায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেপারিবারিক কলহে মাকে মারধর করছিল ছেলে মাজহারুল (২০)। মারধরের ঘটনায় তাকে শাসন করতে যান মামা কাঞ্চন মিয়া (৬০)। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করলে কাঞ্চন মিয়া নিহত হন। নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার নওপাড়া ইউনিয়নের নওপাড়া গ্রামে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটেছে।
১ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার বাঁকা ইউনিয়ন পরিষদে জৈব সার বিতরণ নিয়ে গত কয়েক দিন ধরে বিএনপির দুই গ্রুপ ও জামায়াতের দ্বন্দ্ব চলছিল। এর মধ্যে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ১২২ বস্তা সার নিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় জনতা আটক করে।
১ ঘণ্টা আগেঅবৈধভাবে চাকরিচ্যুত করার অভিযোগ ও বকেয়া পরিশোধের দাবিতে জিপি হাউসের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন গ্রামীণফোনের সাবেক কর্মীরা। আজ মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকে রাজধানীর বসুন্ধরায় ‘চাকরিচ্যুত ও অধিকারবঞ্চিত গ্রামীণফোন শ্রমিক ঐক্য পরিষদ’-এর ব্যানারে শতাধিক ব্যক্তি এই কর্মসূচিতে অংশ নেন।
৩ ঘণ্টা আগে