নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় স্বপন মোল্লা (৩৫) নামের এক যুবককে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মাদক কারবারের পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধের জের ধরে তাঁকে হত্যা করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। স্বপনকে হত্যার পর টাকা আদায়ের জন্য অভিযুক্তরা তাঁর ছোট ভাইকেও ডেকে নিয়ে মারধর করেন।
আজ শনিবার সকালে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা থানার উত্তর নরসিংহপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্বপন মোল্লা ও তাঁর ভাই বাবু মোল্লা গোপচর এলাকার সাহেদ আলী মোল্লার ছেলে।
ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘স্বপন মোল্লা ও তাঁর সঙ্গে যাদের বিরোধ, তাঁরাও নারায়ণগঞ্জ সদরের গোপচর এলাকায় বসবাস করে মাদক কারবার করেন। শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে স্বপন মোল্লাকে একটি মোটরসাইকেলে করে অজ্ঞাত কয়েকজন লোক এসে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর ভোরে তাঁর ছোট ভাই বাবু মোল্লাকে ফতুল্লার উত্তর নরসিংহপুর মরাখাল এলাকায় ডেকে নিয়ে যায় ওই মাদক কারবারিরা। বাবু সেখানে গিয়ে নিথর অবস্থায় স্বপন মোল্লাকে দেখতে পান।’
শরিফুল ইসলাম আরও বলেন, ‘ওই সময় মাদক কারবারিরা বাবুকে বলেন, “তোমার ভাইয়ের কাছে টাকা পাই, সেই টাকা দিয়ে তাকে নিয়ে যাও।” টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে বাবুকেও মারধর করা হয়। এরপর স্বপন মোল্লার নিথর দেহ ভ্যানে উঠিয়ে বাবুকে দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।’
ওসি বলেন, ‘বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত চলছে। যারা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তাদের কয়েকজনের নাম জানা গেছে। তদন্তের স্বার্থে কারও নাম এখনই প্রকাশ করা হচ্ছে না। মাদক কারবারের পাওনা টাকার জন্য স্বপনকে হত্যা করা হয়েছে, এটা নিশ্চিত হয়েছি। হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। স্বপনের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য শহরের ভিক্টোরিয়া হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। বাবু মোল্লাকেও একই হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় স্বপন মোল্লা (৩৫) নামের এক যুবককে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মাদক কারবারের পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধের জের ধরে তাঁকে হত্যা করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। স্বপনকে হত্যার পর টাকা আদায়ের জন্য অভিযুক্তরা তাঁর ছোট ভাইকেও ডেকে নিয়ে মারধর করেন।
আজ শনিবার সকালে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা থানার উত্তর নরসিংহপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্বপন মোল্লা ও তাঁর ভাই বাবু মোল্লা গোপচর এলাকার সাহেদ আলী মোল্লার ছেলে।
ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘স্বপন মোল্লা ও তাঁর সঙ্গে যাদের বিরোধ, তাঁরাও নারায়ণগঞ্জ সদরের গোপচর এলাকায় বসবাস করে মাদক কারবার করেন। শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে স্বপন মোল্লাকে একটি মোটরসাইকেলে করে অজ্ঞাত কয়েকজন লোক এসে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর ভোরে তাঁর ছোট ভাই বাবু মোল্লাকে ফতুল্লার উত্তর নরসিংহপুর মরাখাল এলাকায় ডেকে নিয়ে যায় ওই মাদক কারবারিরা। বাবু সেখানে গিয়ে নিথর অবস্থায় স্বপন মোল্লাকে দেখতে পান।’
শরিফুল ইসলাম আরও বলেন, ‘ওই সময় মাদক কারবারিরা বাবুকে বলেন, “তোমার ভাইয়ের কাছে টাকা পাই, সেই টাকা দিয়ে তাকে নিয়ে যাও।” টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে বাবুকেও মারধর করা হয়। এরপর স্বপন মোল্লার নিথর দেহ ভ্যানে উঠিয়ে বাবুকে দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।’
ওসি বলেন, ‘বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত চলছে। যারা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তাদের কয়েকজনের নাম জানা গেছে। তদন্তের স্বার্থে কারও নাম এখনই প্রকাশ করা হচ্ছে না। মাদক কারবারের পাওনা টাকার জন্য স্বপনকে হত্যা করা হয়েছে, এটা নিশ্চিত হয়েছি। হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। স্বপনের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য শহরের ভিক্টোরিয়া হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। বাবু মোল্লাকেও একই হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
ময়মনসিংহ শহরের হরিকিশোর রায়ের ২০০ বছরের পুরোনো স্মৃতিবিজড়িত একটি বাড়ি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। তাঁর নামানুসারেই রাস্তার নামকরণ করা হয়েছিল হরিকিশোর রায় রোড। বাড়িটি ভেঙে নতুন ভবন করার উদ্যোগ নেয় শিশু একাডেমি। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের কর্মকর্তারা।
৩৬ মিনিট আগেসাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের সম্পত্তি কেন ক্রোক করা হবে না, তা জানতে চেয়ে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ঋণখেলাপির দায়ে ব্যাংক এশিয়ার করা মামলায় চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালত-১-এর বিচারক মো. হেলাল উদ্দিন আজ মঙ্গলবার এই আদেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকার ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগকে (৪৩) বিবস্ত্র করে এলোপাতাড়ি পেটানোর পর মৃত্যু নিশ্চিত করতে সিমেন্টের ব্লক দিয়ে আঘাত করা হয়। তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত নৃশংস নির্যাতন চালাতে থাকেন মাহমুদুল হাসান মহিন, সহযোগী মোহাম্মদ নান্নু কাজীসহ (৩৩) আসামিরা। নান্নু কাজীকে
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর তানোর থানার সামনে থেকে এক যুবককে ধরে প্রেসক্লাবে নিয়ে তল্লাশি করেছেন একদল সাংবাদিক ও স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি। পরে মাদকদ্রব্য রাখার অভিযোগ তুলে তাঁকে পুলিশে দেওয়ার ভয় দেখানো হয়। পুলিশে না দেওয়ার জন্য দাবি করা হয় মোটা অঙ্কের টাকা। দিতে রাজি না হলে ওই যুবককে মারধর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ওই যুবক
২ ঘণ্টা আগে