নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপিল বিভাগের মতো হাইকোর্ট বিভাগেও সংস্কার প্রয়োজন বলে মনে করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
হাইকোর্ট বিভাগ ঢেলে সাজানো প্রয়োজন মনে করেন কি না–এমন প্রশ্নের জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, অবশ্যই মনে করি। যে কারণে জনরোষ তৈরি হয়েছে। হাইকোর্ট বিভাগে কেন হবে না? সব জায়গায় সংস্কার প্রয়োজন। ছাত্রদের দাবির মুখে সুপ্রিম কোর্টে সংস্কারের একটি উদ্যোগ সরকার গ্রহণ করেছে। এরইমধ্যে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আশাকরি প্রধান বিচারপতি অতি দ্রুত বাংলাদেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার এই জায়গাটি উন্মুক্ত করে দিবেন।
অনেক ডেপুটি, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল পদত্যাগ করেছেন, অনেক রুমে তালা লাগানো আছে, এক্ষেত্রে কি করবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা অতি দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করব।’ বিচারাঙ্গনে অনিয়মের বিষয়ে জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, বাংলাদেশের এই দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাটাই হলো সব অনিয়মের বিরুদ্ধে। অনিয়ম, অনাচারের বিরুদ্ধে জনগণ রুখে দাঁড়িয়েছে। আশাকরি এই সরকার সেই আশার আলোয় প্রভাবিত হয়ে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।
আপিল বিভাগের ধারাবাহিকতায় হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিদের মধ্যে যাদের নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তারা পদত্যাগ করবেন কি না–এমন প্রশ্নের জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, সেটা তাদের (বিচারপতি) বিষয়। আমি আইন কর্মকর্তা হিসেবে কারও পদত্যাগ দাবি করতে পারি না। তবে কেউ চলে গেলে সংকট তৈরি হবে না।
কোন কোন জায়গায় সংস্কার প্রয়োজন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ে সংস্কার প্রয়োজন। এটা চাকরি হিসেবে না দেখে প্রফেশন হিসেবে দেখা উচিৎ। বিচারকদের মনে রাখতে হবে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশের পুনর্জন্ম হয়েছে। তাদেরকে মনে রাখতে হবে, এখানে এসেছি অতীত ভুলে যেতে হবে। অতীতে যার যে রাজনৈতিক পরিচয়ই থাকনা কেন, চেয়ারে বসলে তাকে সেই জায়গাটা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। মামলা নিষ্পত্তি কীভাবে বাড়ানো যায় সেটা দেখতে হবে। তাহলে জনগণের আস্থা ফিরে আসবে।
যেভাবে বছরের পর বছর মামলা চলে সেটা উচিত না। এর অবস্থার পরিবর্তন হওয়া দরকার।
বিচারিক আদালতে আগে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ হয়েছে–এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা বলেন, এই সরকার সেই জায়গাগুলোয় নজর দেবে। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল স্যার কোনো সিন্ডিকেট দ্বারা পরিচালিত হবেন, এটা তার শত্রুও বিশ্বাস করবে না। কেউ করলে জানাবেন। জানানো মাত্রই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আপিল বিভাগের মতো হাইকোর্ট বিভাগেও সংস্কার প্রয়োজন বলে মনে করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
হাইকোর্ট বিভাগ ঢেলে সাজানো প্রয়োজন মনে করেন কি না–এমন প্রশ্নের জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, অবশ্যই মনে করি। যে কারণে জনরোষ তৈরি হয়েছে। হাইকোর্ট বিভাগে কেন হবে না? সব জায়গায় সংস্কার প্রয়োজন। ছাত্রদের দাবির মুখে সুপ্রিম কোর্টে সংস্কারের একটি উদ্যোগ সরকার গ্রহণ করেছে। এরইমধ্যে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আশাকরি প্রধান বিচারপতি অতি দ্রুত বাংলাদেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার এই জায়গাটি উন্মুক্ত করে দিবেন।
অনেক ডেপুটি, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল পদত্যাগ করেছেন, অনেক রুমে তালা লাগানো আছে, এক্ষেত্রে কি করবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা অতি দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করব।’ বিচারাঙ্গনে অনিয়মের বিষয়ে জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, বাংলাদেশের এই দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাটাই হলো সব অনিয়মের বিরুদ্ধে। অনিয়ম, অনাচারের বিরুদ্ধে জনগণ রুখে দাঁড়িয়েছে। আশাকরি এই সরকার সেই আশার আলোয় প্রভাবিত হয়ে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।
আপিল বিভাগের ধারাবাহিকতায় হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিদের মধ্যে যাদের নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তারা পদত্যাগ করবেন কি না–এমন প্রশ্নের জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, সেটা তাদের (বিচারপতি) বিষয়। আমি আইন কর্মকর্তা হিসেবে কারও পদত্যাগ দাবি করতে পারি না। তবে কেউ চলে গেলে সংকট তৈরি হবে না।
কোন কোন জায়গায় সংস্কার প্রয়োজন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ে সংস্কার প্রয়োজন। এটা চাকরি হিসেবে না দেখে প্রফেশন হিসেবে দেখা উচিৎ। বিচারকদের মনে রাখতে হবে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশের পুনর্জন্ম হয়েছে। তাদেরকে মনে রাখতে হবে, এখানে এসেছি অতীত ভুলে যেতে হবে। অতীতে যার যে রাজনৈতিক পরিচয়ই থাকনা কেন, চেয়ারে বসলে তাকে সেই জায়গাটা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। মামলা নিষ্পত্তি কীভাবে বাড়ানো যায় সেটা দেখতে হবে। তাহলে জনগণের আস্থা ফিরে আসবে।
যেভাবে বছরের পর বছর মামলা চলে সেটা উচিত না। এর অবস্থার পরিবর্তন হওয়া দরকার।
বিচারিক আদালতে আগে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ হয়েছে–এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা বলেন, এই সরকার সেই জায়গাগুলোয় নজর দেবে। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল স্যার কোনো সিন্ডিকেট দ্বারা পরিচালিত হবেন, এটা তার শত্রুও বিশ্বাস করবে না। কেউ করলে জানাবেন। জানানো মাত্রই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পুরোপুরি পাকেনি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের হাওরের ধান। তবে অকালবন্যার শঙ্কায় ১ বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩০ ভাগের বেশি জমির বোরো ফসল ঘরে তুলেছেন কৃষক।
৩ মিনিট আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার রেসিডেনসিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের চেয়ারম্যানের যাচ্ছেতাই নিয়মে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। দুটি বিষয়ের মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় চেইন হসপিটাল ফর্টিস এসকর্টস হার্ট ইনস্টিটিউটের নাম ভাঙিয়ে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ উঠেছে এএফসি হেলথ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও কুমিল্লায় ‘ফর্টিস’ নামে চারটি শাখা
২ ঘণ্টা আগে